Brands

Sort By:
View:
  • উনিশশো আটষট্টির ফ্রান্স : মে-দিনের ছাত্রবিপ্লব
    ইস্তাহার গ্রাফিতি ইতিহাস

    দেওয়ালের লেখা, কথা, শ্লোগান… নিরাপত্তাহীনতার মধ্যেই তা রচিত হয়, বিপদের বার্তাই তা বহন করে গর্ভে, আতঙ্কের পরিবেশে ঠাঁই পায় লোক-হৃদয়ে। তারপর পথচলতি লোকজনের ছন্দেই তা চলতে শুরু করে, এক হাত থেকে অন্য হাত, বারে-বারেই সে সব ফিরিয়ে আনার প্রয়োজন পড়ে। উনিশশো আটষট্টির ফ্রান্সে, ছাত্রবিপ্লবের সেই মে-দিনে রাজনৈতিক কার্যক্রমের অনুপ্রাণিত ভাষ্য সম্পূর্ণত ঝরে পড়েছিল দেওয়ালে-প্রাচীরে। সময়ের জরুরি তাগিদ আর তৎপরতার স্নায়ুস্পন্দনে রাঙানো তেমন সব দেওয়াল-লেখা, গ্রাফিতি, পোস্টার, ইস্তাহার, আর ইতিহাস নিয়ে এই সচিত্র সংকলন। সন্দীপন ভট্টাচার্য সম্পাদিত।

     

     50.00
  • সন্দীপ মুখোপাধ্যায়
    জঙ্গলমহলের জার্নাল

    এই জার্নালের লেখক পুরুলিয়া জেলায় নাবার্ড-এর অ্যাঙ্কর এনজিও-র একজন ব্লক সুপারভাইজার হিসাবে ২০১২ সালে পুরুলিয়ায় প্রথম পা রাখেন। তারপর গোটা প্রজেক্টের কো-অর্ডিনেটর হিসাবে পুরুলিয়ার বহু গ্রামে বহু বার যাওয়া-আসা করেছেন। আর সেই সূত্রে খুব কাছ থেকে, বলা যেতে পারে, একেবারে নিচুতলা থেকে দেখেছেন জঙ্গলমহলকে। স্বনির্ভর দলের চশমায় জঙ্গলমহলের খিদে, অনুন্নয়ন, অপুষ্টি, পিছিয়ে থাকা (রাখা), তার গর্ব, অভিমান, তার ঠকে যাওয়া আর হেরে যাওয়ার ইতিহাস, তার বেঁচে থাকা আর টিকে থাকার গল্প– ইত্যাদি প্রায় স-ব। সন্ত্রাস আর নৈরাজ্যের দিনগুলি পেরিয়ে এক গ্রাম থেকে আর-একটা গ্রাম, এক গুচ্ছ জীবন থেকে আর-এক গুচ্ছ জীবন, একটা ইতিহাস থেকে আর-একটা ইতিহাসের দিকে যেতে-যেতে তাঁর এই দু’ বছরের জার্নি-র গায়ে লেগে আছে জঙ্গলমহলের গাঁ-গেরাম থেকে উঠে-আসা ধুলোমাটি, আর তার স্যাঁতসেতে উন্নয়নের গন্ধ।

     60.00
  • দীপংকর লাহিড়ী
    শাশ্বত : মহাভারতের পুনর্পাঠ

    মহাভারত এক বহুমাত্রিক মহাকাব্য। পাশ্চাত্যের গবেষকদের মতে ‘সুপার এপিক’, আমরা যার বাংলা করতে পারি অতিমহাকাব্য। তাঁদের দর্শানো কারণ মহাভারতের ব্যাপ্তি, আয়তনে যা ইয়োরোপীয় দুই মহাকাব্যের মিলিত আয়তনের আট গুণ। কিন্তু মহাভারতের কালের ব্যাপ্তি সম্বন্ধে গবেষকরা বিশেষ কিছু ভাবেননি। মহাভারত মানবসভ্যতার ক্রমবিকাশেরও এক বাচিক দলিল। ভূবিদ্যার একটি শাখার অনুসন্ধানের পদ্ধতি অনুসরণ করে বর্তমান গ্রন্থ তার কালক্রমিক মাত্রা উন্মোচনের গবেষণামূলক প্রচেষ্টা। তাই এখানে এসেছে কাল-ক্রমিক বিবর্তনের ধারায় গণ থেকে জন, মাতৃতন্ত্র থেকে পিতৃতন্ত্র, সভ্যতার স্তরক্রম, রাজনীতি থেকে অর্থশাস্ত্র, সমরনীতি, সমাজের উন্নতি ও অবক্ষয়, যার আলোচনা ও বিশ্লেষণ করা হয়েছে ইয়োরোপ, মিশর, মধ্য প্রাচ্য ও ভারতের নথিবদ্ধ ইতিহাসের ভিত্তিতে। বহুদর্শী লেখকের এ এমন এক বই, যা বহু দিন ধরে পাঠকের নিত্যসঙ্গী হয়ে থাকবে।

     100.00
  • সুপর্ণা লাহিড়ী বড়ুয়া
    বদলে যাচ্ছে খাসি মায়েদের গল্প 

    উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ছোট্ট পাহাড়ি দেশ মেঘালয় – মেঘেদের বাড়ি। তিনটে পাহাড় দিয়ে ঘেরা এই দেশ – খাসি-গারো-জয়ন্তিয়া। মূল অধিবাসীরাও খাসি-গারো আর জয়ন্তিয়া জনজাতির। মেঘালয়ের সমস্ত জনজাতির সমাজই মাতৃপ্রধান, মায়ের বংশ-পরিচয়েই সেখানে সন্তানের পরিচয়। মায়েরাই মূলত বহন করে সন্তানের দায়িত্ব। পিতৃতান্ত্রিক পরিকাঠামোর বিপরীতে এই যে মাতৃপ্রাধান্যের সমাজ – কেমন সেই সমাজ? এ কথা জানার আগ্রহে এই বইয়ে আপাতত খাসি জনজাতির সমাজকে বেছে নিয়েছেন লেখিকা। গত কয়েক বছর ধরে এ জন্য তিনি খাসি লোককথা, গল্প, কবিতা, মেঘালয় থেকে প্রকাশিত খাসি খবরের কাগজ, পত্রপত্রিকা ইত্যাদি পড়েছেন; বারংবার মেঘালয়ে গেছেন, প্রত্যন্ত সব এলাকায় পাড়ি দিয়েছেন; সেখানকার মিউজিয়াম, বাজার, বইয়ের দোকানে গেছেন; খাসি সমাজের মানুষ, বিশেষত মেয়েদের সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক তৈরি করেছেন। এ বই তার ফসল। অতীত থেকে বর্তমান, খাসি সমাজের এক সার্বিক পরিচয় ধরা থাকল এই বইতে।

     100.00
  • সুহৃদকুমার ভৌমিক
    ঝাড়খণ্ডে মহাপ্রভু

    ঝাড়খণ্ড নামটি নূতন নয়। চৈতন্য মহাপ্রভুর সময়ে এই অঞ্চল এই নামেই পরিচিত ছিল। ২৩শ জৈন তীর্থঙ্কর পাশ্বর্ণনাথ পাহাড়ে নির্বাণ লাভ করেন। ২৪শ জৈন তীর্থঙ্কর মহাবীর বা বর্ধমানস্বামী জৈন ধর্ম প্রচারকল্পে শিষ্যবৃন্দ-সহ বারো বছর ‘লাড়া’ বা ‘রাঢ়’ভূমিতে ভ্রমণ করেছিলেন। ৫৪৭-সংখ্যক বিশ্বম্ভর জাতকের কাহিনী অনুসারে ভগবান বুদ্ধ পূর্বজন্মে বঙ্কুগিরি পাহাড়ে তপস্যারত অবস্থায় মারা যান। বঙ্কুগিরি বর্তমান বাঁকুড়ার শুশুনিয়া পাহাড়। বুদ্ধদেব বোধিলাভের পর এই পাহাড়ে এসেছিলেন। জনশ্রুতি যে রাঁচি জিলার নির্জন জনহা জলপ্রপাতের এক গুহায় গৌতম বুদ্ধ কিছুদিন তপস্যা করেছিলেন। ভগবান বুদ্ধের বহু কাল পরে শ্রীচৈতন্যও তাঁর ধর্মপ্রচারের ক্ষেত্র হিসাবে রাঢ়ভূমি তথা ঝাড়খণ্ডকে গ্রহণ করেছিলেন। কেন মহাপ্রভু অবহেলিত আদিবাসী অধ্যুষিত ঝাড়খণ্ডে প্রেমধর্ম প্রচারের জন্য এসেছিলেন, কী তার পটভূমি আর তাঁর প্রভাবই বা কত স্থায়ী হয়েছিল– তারই ঐতিহাসিক ও তুলনামূলক আলোচনা এই গ্রন্থের বিষয়।

     160.00
  • শ্রীগিরিশচন্দ্র বেদান্ততীর্থ
    বঙ্গে দুর্গোৎসব

    ১৩৩৩ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত এই পুস্তকের নিবেদন অংশে গিরিশচন্দ্র বেদান্ততীর্থ লিখেছিলেন, “বাঙ্গালী পাঠকপাঠিকাগণ ইহা পাঠ করিয়া দুর্গাপূজা–রহস্য ও বাঙ্গালীর পুরাতন অবস্থা কিয়ৎপরিমাণে পরিজ্ঞাত হইলেও স্বকীয় পরিশ্রম… সফল মনে করিব।”

    গিরিশচন্দ্রের জন্ম ময়মনসিংহে। অধ্যাপনা করেছেন রাজশাহীর রানি হেমন্তকুমারী সংস্কৃত কলেজে। রাজশাহীর বরেন্দ্র অনুসন্ধান সমিতির সঙ্গেও তিনি যুক্ত ছিলেন। এই পুস্তকে তিনি মহিষাসুরের জন্মবৃত্তান্ত, কাত্যায়নী নাম-নিরুক্তি, মহিষাসুরের স্বপ্নবৃত্তান্ত, ব্রহ্মশাপবৃত্তান্ত, দেবীর বর্ণ, মৃন্ময়ী মূর্ত্তিতে দুর্গাপূজা, বিসর্জ্জন, দেবীপুরাণ ও কালিকাপুরাণ, দুর্গোৎসবের কাল, নবদুর্গা, পদ্ধতিবিবরণ, দুর্গারহস্য ইত্যাদি বিবিধ বিষয়ে আলোচনা করেছেন।

    তাঁর রচিত অন্যান্য গ্রন্থ : কৌলীন্যমার্গ রহস্য, সরস্বতী তন্ত্র, প্রাচীন শিল্প পরিচয়। সম্পাদনা করেছেন : পুরুষোত্তম ভাষাবৃত্তি, তারাতন্ত্র, কুলচূড়ামণিতন্ত্র ইত্যাদি। ‘তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা’তে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর নানা প্রবন্ধ।

    প্রথম বইপত্তর সংস্করণ, ৬৪ পৃষ্ঠা

     100.00
  • সুহৃদকুমার ভৌমিক
    ঝাড়খণ্ডের ডায়েরি 

    অধ্যাপক সুহৃদকুমার ভৌমিক (জন্ম ১৯৪০) প্রায় পঞ্চাশ বছরেরও বেশি সময় ধরে ভারতের প্রাচীনতম নরগোষ্ঠী সাঁওতাল, কোল, মুণ্ডা প্রভৃতির সংস্কৃতির উপর কাজ করছেন। তাঁর মতে, বাঙলা ভাষা ও সংস্কৃতি মূলত দাঁড়িয়ে আছে এই সমস্ত আদিবাসী গোষ্ঠীর ভাষা ও ধারণার উপর। বাঙালির উচ্চারণ ও ছন্দ এবং ভাব বিনিময়ের জন্য গদ্যের ভঙ্গি, উভয়ই তৈরি হয়েছিল খেরোয়াল অর্থাৎ সাঁওতাল প্রমুখ মানুষের দ্বারা – এই কেন্দ্রীয় ধারণা তিনি প্রকাশিত বহু রচনায় বিশদ করেছেন। তাঁর রচিত বহু বইয়ের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বই ও প্রবন্ধের সংকলন ইতিমধ্যেই প্রকাশ করেছে মনফকিরা। সাম্প্রতিক এই বইয়ে রয়েছে বিশেষ করে ঝাড়খণ্ড অঞ্চলে লেখকের গবেষণাসূত্রে পরিভ্রমণের ফলস্বরূপ নানা স্বাদের কয়েকটি রচনা। তার মধ্যে তাঁর রাঁচি ভ্রমণের স্মৃতিও যেমন আছে, তেমনই আছে বিহারের টুসু উৎসব নিয়ে তাঁর দীর্ঘ অনুসন্ধানের বিবরণ, তাঁর সাঁওতালি ভাষা চর্চার প্রথম যুগের কথা যেমন আছে, তেমনই আছে ওঁরাওদের কারাম পরবের কথা। সব মিলিয়ে, পাঠকদের এ বই এক অন্য জগতের সন্ধান দেবে বলেই আমাদের ধারণা।

    প্রথম সংস্করণ, ৯৬ পৃষ্ঠা

     150.00
  • সুপর্ণা লাহিড়ী বড়ুয়া
    বদলে যাচ্ছে খাসি মায়েদের গল্প 

    উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ছোট্ট পাহাড়ি দেশ মেঘালয় – মেঘেদের বাড়ি। তিনটে পাহাড় দিয়ে ঘেরা এই দেশ – খাসি-গারো-জয়ন্তিয়া। মূল অধিবাসীরাও খাসি-গারো আর জয়ন্তিয়া জনজাতির। মেঘালয়ের সমস্ত জনজাতির সমাজই মাতৃপ্রধান, মায়ের বংশ-পরিচয়েই সেখানে সন্তানের পরিচয়। মায়েরাই মূলত বহন করে সন্তানের দায়িত্ব। পিতৃতান্ত্রিক পরিকাঠামোর বিপরীতে এই যে মাতৃপ্রাধান্যের সমাজ – কেমন সেই সমাজ? এ কথা জানার আগ্রহে এই বইয়ে আপাতত খাসি জনজাতির সমাজকে বেছে নিয়েছেন লেখিকা। গত কয়েক বছর ধরে এ জন্য তিনি খাসি লোককথা, গল্প, কবিতা, মেঘালয় থেকে প্রকাশিত খাসি খবরের কাগজ, পত্রপত্রিকা ইত্যাদি পড়েছেন; বারংবার মেঘালয়ে গেছেন, প্রত্যন্ত সব এলাকায় পাড়ি দিয়েছেন; সেখানকার মিউজিয়াম, বাজার, বইয়ের দোকানে গেছেন; খাসি সমাজের মানুষ, বিশেষত মেয়েদের সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক তৈরি করেছেন। এ বই তার ফসল। অতীত থেকে বর্তমান, খাসি সমাজের এক সার্বিক পরিচয় ধরা থাকল এই বইতে।

    প্রথম সংস্করণ, ২১২ পৃষ্ঠা

     300.00
  • সুহৃদকুমার ভৌমিক
    শব্দ ও বানান

    শব্দ ও বানান প্রসঙ্গে নামপ্রবন্ধে এ দুটি শব্দের উৎস ও প্রাথমিক অর্থ থেকে লেখক ক্রমে চলে গেছেন ভাষাতত্ত্বের আলোচনায়। এ দেশের বিভিন্ন আদিবাসী ও জনজাতি গোষ্ঠীর ভাষায় তাঁর সহজ যাতায়াত। এরকম বেশ কয়েকটি ভাষার পঠন-পাঠন ও চর্চায় তাঁর ভূমিকা প্রশ্নাতীত। ফলে এ বিষয়ে তাঁর আলোচনা একেবারেই ভিন্ন গোত্রের এবং দিকনির্দেশক। এ বইতে রয়েছে ভাষা ও ভাষাতত্ত্ব সংশ্লিষ্ট এরকম আরও কয়েকটি প্রবন্ধ। যেমন উরাঁউ বা ওরাঁওদের ভাষা নিয়ে একটি প্রবন্ধে ভাষার দিক দিয়ে তিনি তাঁদের শ্রেণিবিভাগ করেছেন। আবার র-প্রত্যয়ের উৎস নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে তিনি অসুর সম্প্রদায়ের কথা বিশদে বলেছেন। বাঙালি ও বঙ্গাব্দের উৎস একটি প্রবন্ধে তিনি যেমন বঙ্গাব্দের উৎস চিহ্নিত করেছেন, তেমনি মেঘদূত-এর ছন্দ নিয়ে আলোচনার সূত্রে এই কাব্যের পরিচিত কয়েকটি শব্দ নিয়ে সংগত প্রশ্ন তুলেছেন। আরেকটি প্রবন্ধে ‘গান্ধী’কে ‘গাঁধী’ লেখার যে কোন যুক্তিই থাকতে পারে না, তা স্পষ্ট করেছেন।

     35.00
  • লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়া
    অসমিয়া লোককথা

    অসমিয়া লোককথার প্রথম সংগ্রাহক ছিলেন লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়া (১৮৬৮- ১৯৩৮)। তিনি তৎকালীন অসমের বিভিন্ন স্থানের বিভিন্ন জনের কাছ থেকে এগুলি সংগ্রহ করেছিলেন। লিখিত বা মুদ্রিত রূপ দেবার আগে তিনি ‘নিজের ভাষায় তা সম্পূর্ণ নতুন করে’ লেখেন। নাম দেন ‘বুঢ়ি আইর সাধু’— বুড়িমায়ের রূপকথা। প্রকাশিত হয় ১৯১২ সালে। এটি অসমিয়া সাহিত্যে ক্লাসিক গ্রন্থ হিসেবে মর্যাদা পায়।

    লোককথা পত্রিকার তৃতীয় সংখ্যায় সেই ক্লাসিক গ্রন্থের প্রথমাংশ।

     50.00
  • সন্জী‌দা খাতুন
    তাঁর গান : আমার কাছে

    বিশিষ্ট রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী, শিক্ষক ও সাংস্কৃতিক সংগঠক শ্রীময়ী সন্‌জীদা খাতুনের রবীন্দ্রসংগীত, রবীন্দ্রসাহিত্য ও সম্পর্কিত বিষয়ে রচিত একগুচ্ছ প্রবন্ধের সংকলন।

     50.00
  • সন্‌জীদা খাতুন
    তাঁর গান : আমার কাছে

    বিশিষ্ট রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী, শিক্ষক ও সাংস্কৃতিক সংগঠক শ্রীময়ী সন্‌জীদা খাতুনের রবীন্দ্রসংগীত, রবীন্দ্রসাহিত্য ও সম্পর্কিত বিষয়ে রচিত একগুচ্ছ প্রবন্ধের সংকলন।

     100.00
  • মানিক দাস
    অনেক জোনাকির আলো

    দুর্গম আফগানিস্তান-পাকিস্তানের পার্বত্য এলাকায় স্কুল নেই, ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া করতে পারে না। পর্বতাভিযানে গিয়ে পথ-হারানো গ্রেগ মর্টেনসন একক প্রয়াসে সেখানে একের পর এক স্কুল খুলেছেন। সংখ্যাটা নেহাত কম নয়, একশো একাত্তর।

    স্পেনের আন্দালুসিয়ায় ছোট্ট একটা মিউনিসিপাল শহর ম্যারিনালেডা, আসলে একটা গ্রাম। সংসদীয় ব্যবস্থার মধ্যেই নির্বাচিত মেয়র হুয়ান গোরদিলো সেখানে আটকে দিয়েছেন বিশ্বায়নের অবুঝ রথের চাকা। সব কিছুই চলে সেখানে সমবায় প্রথায়, সমস্ত সিদ্ধান্ত যৌথ।

    পাপুয়া-নিউ গিনির অন্তর্গত ছোট্ট দেশ বোগেনভিল। তামার খনি সেখানে সব কিছুই প্রায় বিষিয়ে তুলেছিল। ফ্রান্সিস ওনা-র নেতৃত্বে সাধারণ মানুষ তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে সে-দেশে সম্ভব করে তুলেছেন এক পরিবেশ-বান্ধব বিপ্লব।

    বিকল্প ভাবনায় এই তিন সাফল্যের খতিয়ান নিয়ে এই বই। গভীর অন্ধকারে ছোট-ছোট জোনাকির আলোর মতো এই সব উপাখ্যান।

    48 পৃষ্ঠা, 1.08 এমবি

     40.00
  • আমার কথা

    আত্মজীবনকথার সংকলন

    ‘মাসিক বসুমতী’র পাতায় একসময়ে ‘আমার কথা’ শিরোনামে এদেশের শীর্ষস্থানীয় সব সঙ্গীত-ব্যক্তিত্বের আত্মজীবনকথা প্রকাশিত হত। কখনও তা সাক্ষাৎকারের ঢঙে, কখনও বা বর্ণনামূলক গদ্যে। স্বাক্ষরিত রচনা নয় কোনটাই। ফলে বোঝা যায়, নানা সময়ে এসব লেখা নানা জনে লিখেছেন।

    প্রায় বছর-ষাটেক আগে প্রকাশিত এসব লেখা সঙ্গীত বিষয়ে আগ্রহী পাঠকের এখনও হয়তো কোন উপকারে লাগতে পারে। সে-কথা ভেবেই নির্বাচিত কয়েকটি লেখা নিয়ে এই সংকলন। প্রতিটি লেখার শেষে প্রকাশকাল দেওয়া আছে, আর লেখাগুলি সাজানো হয়েছে গুণী এই সব সঙ্গীতজ্ঞের জন্মসাল অনুযায়ী।

    যাঁদের কথা আছে :
    ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ ।। গোপেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায় ।। উদয়শঙ্কর ।। রাইচাঁদ বড়াল ।। তিমিরবরণ ভট্টাচার্য ।। কৃষ্ণচন্দ্র দে ।। পঙ্কজকুমার মল্লিক ।। ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায় ।। হীরেন্দ্রকুমার গঙ্গোপাধ্যায় ।। ওস্তাদ মুস্তাক আলি খাঁ ।। রাধারাণী দেবী ।। দক্ষিণামোহন ঠাকুর ।। রাধিকামোহন মৈত্র

     100.00
  • বেলা চক্রবর্তী।। ভোলানাথ ভট্টাচার্য
    মৃত্যু দাহ সমাধি

    ভাববাদী হিন্দু ধর্মে মৃত্যুচিন্তা এক বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করেছে। মৃত্যুকে ভাববাদীরা কখনওই জীবনের শেষ বলে মানেননি। মৃত্যু তাঁদের কাছে এক তীর্থের পান্থনিবাস ছেড়ে আর-এক তীর্থের অভিমুখে যাওয়া, জীর্ণবাস ছেড়ে নতুনতর পোশাক পরা। মৃত্যুচিন্তার এই প্রসারিত ভূমি কিন্তু ভারতীয় বস্তুবাদী দৃষ্টিতে মেলে না। শুধু মেলে না নয়, যাবতীয় প্রেতকৃত্যকে বস্তুবাদীরা ব্রাহ্মণদের চাতুরী ছাড়া অন্য কিছু ভাবেন না সেভাবে দেখলে এ দৃষ্টিতেও কিন্তু মৃত্যুকে নিরঙ্কুশ নঞর্থক ভাবা সমীচীন নয়। মানুষ মারা গেলে দেহ নামক বস্তুর অপসারণ ঘটে ঠিকই, কিন্তু বস্তু অপসৃত হলেও থেকে যায় তার মানসিকতা, যা ঐ বস্তুরই প্রতিফলন। বস্তুবাদীদের এই অক্ষয় মানসিকতা থেকে ভাববাদীদের অবিনশ্বর আত্মার সম্পর্ক তা হলে কি খুব দূরের? মৃত্যু মানে যে বিচ্ছিন্নতা নয়, বরং জগৎ আর জীবনের সঙ্গে সে এক অখণ্ড সূত্রে গ্রথিত, সেটা দেখানোই এ বইয়ের উদ্দেশ্য। এ বিষয়ে সুপণ্ডিত দুই লেখকের গ্রন্থনা।

     25.00
  • শ্রীরজনীকান্ত গুপ্ত প্রণীত
    জয়দেবচরিত

    কবি জয়দেবের জীবনচরিতের অধিকাংশই কিংবদন্তি আর রহস্যে ভরা, তা-ও আবার ছড়িয়ে ছিল ইতস্তত। অনেক অনুসন্ধান করে সে সব এক জায়গায় এনে ইতিহাসের নিরিখে তার বিচার-বিশ্লেষণ করে লেখা কবির এই জীবনচরিত অমূল্য। শতাধিক বছর আগে লেখা হলেও এ লেখার প্রয়োজন আজও ফুরোয়নি।

    72 pages, 1st boipattor edition

     70.00
Shop
Filters
0 Wishlist
0 Cart