Maya-Puthi
₹ 50.00
সন্দীপন ভট্টাচার্য
মায়া-পুথি
কবিতা নয়, হয়তো কবিতার টুকরো। সন্দীপনের নিজের লেখা কিছু, আর কিছু লিওনার্ড কোহেন-এর।
Out of stock
CompareDescription
সন্দীপন ভট্টাচার্য
মায়া-পুথি
কবিতা নয়, হয়তো কবিতার টুকরো। সন্দীপনের নিজের লেখা কিছু, আর কিছু অনুবাদ, লিওনার্ড কোহেন-এর।
প্রথম সংস্করণ, ৬৪ পৃষ্ঠা
You must be logged in to post a review.
Related products
-
ফেদেরিকো ফেলিনি
একটি ছবির জন্ম ও অন্যান্য
নির্বাচিত রচনা বক্তৃতা সাক্ষাৎকারচলচ্চিত্র-পড়ুয়াদের কাছে ইতালির মহত্তম পরিচালক ফেদেরিকো ফেলিনি (১৯২০-১৯৯৩) অবশ্যপাঠ্য। ‘লা স্ত্রাদা’, ‘লা দোলচে ভিতা’, ‘এইট অ্যান্ড হাফ’ বা ‘আমারকর্দ’-এর মতো আশ্চর্য সব কিংবদন্তি তৈরি হয়েছে তাঁর হাতে। অবশ্যপাঠ্য বলতে প্রথমত ফেলিনি-র ছবিই যে আগে পড়তে হবে, অর্থাৎ দেখতে হবে, সে-কথা বলা বাহুল্য। তার পরে আসে অন্যান্য সূত্র, অর্থাৎ তাঁর সম্পর্কে তাঁর নিজের এবং সমালোচকদের ভাষ্যপাঠের প্রশ্ন। কিন্তু সমালোচকরা কেউ তাঁকে বলেছেন ভণ্ড, ক্লাউন একটা, পাক্কা শয়তান। কেউ আবার বলেছেন, ওঃ যাদুকর লোক, পুরোদস্তুর কবি, সত্যিকারের প্রতিভাবান। বেশ। কিন্তু ফেলিনি নিজে কী বলছেন? নিজের জীবন, নিজের ছবি ইত্যাদি নিয়ে তাঁর নিজের ভাবনাটা কী? এ বইতে ঠিক সেই ভাবনার হদিশই রয়েছে ফেলিনি-র নিজের বয়ানে। আধুনিক চলচ্চিত্র নিয়ে উৎসাহী পাঠকের অবশ্যপাঠ্য।
₹ 300.00 -
সন্জীদা খাতুন
বাংলাদেশের সংস্কৃতির চড়াই-উতরাইঅনেক ঘাত-প্রতিঘাতের ভিতর দিয়ে আজকের বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্ম। ব্রিটিশ আমলে এই ভূখণ্ডের মানুষ পরাধীনতার বেদনায় পীড়িত ছিল। উনিশশো সাতচল্লিশ সালের পনেরোই আগস্টের স্বাধীনতা পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালির মনে মুক্তির হাওয়া বইয়ে দেয়।
কিন্তু ঐ সাতচল্লিশ সালেই বাঙালির ভাষার উপরে এল আঘাত। উর্দু পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হবে বলে পূর্ব পাকিস্তানের বিদ্যালয়গুলোতে উর্দু ভাষা শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হল।জানা গেল আপিস-আদালতের কাজও হবে উর্দুতে। সঙ্গে-সঙ্গে বুদ্ধিজীবী মহল আর সচেতন ছাত্রসমাজে আপত্তি আর প্রতিবাদের ঝড় উঠল। স্বাধীনতার পর বাংলা ভাষা বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের এই বৈরী মনোভাব পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিকে ক্ষুব্ধ করল। তারা পরিষ্কার বুঝতে পারল ঐ ভাষাবৈর বাঙালি সংস্কৃতির মূলে আঘাত হানছে। কারণ ভাষাই ঐতিহ্যাশ্রিত সংস্কৃতির প্রধান বাহন।
বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক সংগ্রামের ইতিবৃত্ত আর ক্রমধারা বর্তমান সংকলনের উপজীব্য। সেই সঙ্গে রয়েছে বর্তমান আর ভবিষ্যতের সঙ্গীত বিষয়ক ভাবনা।
লিখেছেন অপার বাংলার সংস্কৃতিজগতের সর্বজনশ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব সন্জীদা খাতুন। বিশিষ্ট রবীন্দ্রসঙ্গীত-শিল্পী তিনি, একই সঙ্গে সঙ্গীতজ্ঞ, শিক্ষক, লেখক, গবেষক ও সাংস্কৃতিক সংগঠক। বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামে ও সাংস্কৃতিক সংগ্রাম-আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা স্মরণীয়। এই বইয়ে আত্মজীবন ও দেশকালের জীবনপ্রবাহ একসূত্রে মিশে গেছে।
₹ 160.00 -
পাউল ক্লে
পদচিহ্ন মুছে যায়সুইস-জার্মান শিল্পী ও শিল্পতাত্ত্বিক পাউল ক্লে (১৮৭৯-১৯৪০)-এর ছবি (পেন্টিং ও ড্রয়িং মিলিয়ে যার সংখ্যা প্রায় পনেরো হাজার), তাত্ত্বিক লেখাপত্র (‘পেডাগজিকাল স্কেচবুক’, ‘অন মডার্ন আর্ট’ বা ‘দ্য থিঙ্কিং আই’ ও ‘দ্য নেচার অফ নেচার’ নামে দুটি বিশালাকার নোটবুক-এর কথা এ প্রসঙ্গে মনে পড়বে) বিশ শতকের শিল্পকলার ইতিহাসে মোড়-ফেরানো।
পাউল ক্লে-র ছবি যদিও ঘরানাহীন স্বতন্ত্র মেজাজের, তবু বিশ শতকের বিভিন্ন শিল্প-আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর যোগ ছিল। ‘দ্য ব্লু রাইডার’, ‘দ্য ব্লু ফোর’ ইত্যাদি শিল্পীগোষ্ঠীর সক্রিয় সদস্য ছিলেন তিনি। পরে শিক্ষকতা করেছেন বাউহাউস স্কুল ও ডুসেলডরফ অ্যাকাডেমিতে, সেক্ষেত্রেও তাঁর অবদান বিস্ময়কর। স্বভাবতই নাৎসিরা তাঁর কাজকে অধঃপতিত বা অবক্ষয়িত শিল্পের তালিকাভুক্ত করেছিল।
অন্যদিকে ১৮৯৭ থেকে ১৯১৮ পর্যন্ত প্রায় নিয়মিত ডায়েরি লিখেছেন তিনি, যেখানে তাঁর ব্যক্তিগত শিল্প ও দর্শনভাবনার পরিচয় মেলে। এ বইয়ে তাঁর যোগ্য পুত্র ফেলিক্স ক্লে সম্পাদিত সেই দিনলিপির নির্বাচিত অংশের পাশাপাশি বিভিন্ন সময়ে লেখা তাঁর কবিতার ভাষান্তর সংকলিত হয়েছে। ক্লে-র আরও দুটি গুরুত্বপূর্ণ লেখাও এখানে আছে, আছে তাঁর কিছু নির্বাচিত ছবির শাদা-কালো প্রতিলিপি।
পাউল ক্লে-র ব্যাপক প্রভাব নানা ভাবে এদেশের শিল্পজগতে আমরা দেখতে পাই, কিন্তু তাঁর কাজ নিয়ে প্রকাশ্য চর্চা তেমন দেখি না। হয়তো এ বই সেই অভাব কিছুটা মেটাবে।
ভূমিকা ও ভাষান্তর : স্বর্ণেন্দু সেনগুপ্ত
₹ 350.00 -
সৌমিত্র ঘোষ
বনজঙ্গল ও অন্যান্যপ্রতি নিসর্গের ইতিহাস থাকে। সে ইতিহাস একদিকে যেমন কোন এক নির্দিষ্ট ভূখণ্ডের, তার প্রকৃতি-পরিবেশের, অন্যদিকে সেই ভূখণ্ডের মানুষ না-মানুষ অধিবাসীদেরও, যারা সেই প্রকৃতি-পরিবেশের অংশ, সময়বিশেষে নির্মাতাও। নিসর্গের ইতিহাস পাঠ করতে গেলে সে কারণে স্মৃতির রহস্যগূঢ় বুনোট সরিয়ে খোঁজ চালাতে হয়। ব্যক্তির স্মৃতি, সমূহের স্মৃতি। থাকার এবং না-থাকার স্মৃতি। স্মৃতি, যা বহুবিধ ধূসর অথবা উজ্জ্বল আখ্যানে রূপান্তরিত, যা একই সঙ্গে দৃশ্য, পাঠ্য, শ্রাব্য ও কথ্য। বর্তমান আখ্যানটি নিতান্তই এক শাদামাটা আখ্যান, যা ব্যক্তি-কথকের শ্যাওলামাখা জট-পাকানো সূত্র ধরে-ধরে পৌঁছতে চাইছে একটি নির্দিষ্ট মানচিত্রবদ্ধ ভূখণ্ডের নিসর্গে, সেই নিসর্গের ইতিহাসে, সেই ইতিহাসের স্মৃতিতে। হিমালয় পাহাড়-লাগোয়া উত্তরবাংলার গ্রাম-শহর-বন-পাহাড়-নদী-মাঠ, গাছপালা-লতাগুল্ম, মানুষী না-মানুষী ছোট-বড় প্রাণী- এ সবই এই আখ্যান তৈরি করে।তৎসহ আর যা-কিছু নিসর্গের ইতিহাস কি ইতিহাসের নিসর্গের অংশ, তা-ও ঘুরে-ফিরে আসে, যথা শাদা-কালো সায়েবদের উপনিবেশ নির্মাণ, শাসন, ক্ষমতা ও আধিপত্যের বিবিধ প্রকাশ, অত্যাচার-নিষ্পেষণ-শোষণ, তার বিরুদ্ধে বিদ্রোহও।
এই আখ্যানের কথক অর্ধ-শতকের বেশি সময়কাল ধরে ঐ নিসর্গ-ইতিহাস-স্মৃতির মধ্যে বসবাসরত, সে যা বলে তাতে ইতিহাসের গুঁড়ো আর স্মৃতির আঁশটে গন্ধ লেগে থাকে বটে, তবে খানিক এলোমেলো ভাবে। ফলে গল্প সব সময়ে উত্তরবাংলার চৌহদ্দিতে আটকে থাকে না, গঙ্গা পার হয়ে তা কলকাতা দৌড়য়, আরও এদিক-ওদিক যায়। অবশ্য যেখানেই যেদিকেই যাওয়া হোক, ফিরে আসতেই হয়। শেষত আখ্যানটি তাই চিরকেলে প্রত্যাবর্তনের, না-থাকার প্রত্নমলিন পাণ্ডুলিপি থেকে থাকাকে খুঁড়ে বার করার।
₹ 220.00 -
হারবার্ট রিড
শিল্পের সারার্থমহাশয় রিড ব্রিটিশ ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশনের সাহিত্য সাময়িকী ‘দ্য লিসনার’-এর জন্য প্রথম এই বইয়ের কিছু-কিছু রচনা ধারাবাহিক ভাবে লেখেন, পরে ‘দ্য মিনিং অফ আর্ট’ নামে বই হিসেবে প্রকাশের সময় আরও অনেক বিষয় নতুন করে লিখে তার আদ্যোপান্ত নতুনতর যুক্তিক্রমে সাজান, তাত্ত্বিক ও ঐতিহাসিক সম্পূর্ণতার তাগিদে যার জের পরবর্তী কয়েক সংস্করণ জুড়ে চলতে থাকে। এখানে, মৃত্যুর আগে, তাঁর সর্বশেষ সংশোধিত পাঠেরই ভাষান্তর করা হয়েছে।
এই বইয়ের প্রথম অধ্যায়ে আলোচিত হয়েছে শিল্পের সংজ্ঞা, সৌন্দর্যের সংজ্ঞা, শিল্পের ধ্রুপদী আদর্শ, শিল্প ও নন্দনতত্ত্ব, রূপবিন্যাসের সংজ্ঞা ও গড়নের সংজ্ঞা ইত্যাদির মতো শিল্পের তাত্ত্বিক ও নান্দনিক নানা বিষয়। পরের অধ্যায়ে আদিম শিল্প, লোকশিল্প, মিশর, চিন ও পারস্যের শিল্প হয়ে রেনেসাঁ, বারোক ও রোকোকো থেকে ইমপ্রেশনিজম ও এক্সপ্রেশনিজম হয়ে আধুনিকতম শিল্পের নানা পর্যায় নিয়ে রয়েছে বিস্তৃত আলোচনা। প্রথম দুটি অধ্যায়ে শিল্পের ইতিহাসকে দর্শকের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা হলেও শেষ অধ্যায়ে রয়েছে শিল্পীর দৃষ্টিকোণ থেকে তা দেখার প্রয়াস।
₹ 450.00 -
অসীম রেজ
ভাসিলি কান্দিনস্কি : বিমূর্ত চিত্রের মহাবিশ্বরুশ শিল্পী ও শিল্পতাত্ত্বিক ভাসিলি কান্দিনস্কি-কে আধুনিক শিল্পে শুদ্ধ বিমূর্ততার অন্যতম স্রষ্টা ও প্রবক্তা বলে মনে করা হয়। অবশ্যই যেখানে পৌঁছতে তাঁকে পাড়ি দিতে হয় দীর্ঘ পথ, পেরিয়ে আসতে হয় বেশ কয়েকটি পর্যায়। তাঁর নামের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ‘দ্য ব্লু রাইডার’-এর মতো শিল্পগোষ্ঠী, রাশিয়ায় বিপ্লব-পরবর্তী শিল্প-সংগঠন, এবং ‘বাউহাউস’-এর মতো শিল্পশিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের কর্মকাণ্ড— বিশ শতকের শিল্প-ইতিহাস যার একটাকেও বাদ দিয়ে সম্পূর্ণ হয় না।
কান্দিনস্কি একদিকে যেমন সময়ের সঙ্গে-সঙ্গে তাঁর পরিবর্তিত ভাবনার সঙ্গে তাল মিলিয়ে ছবি এঁকেছেন, তেমনই নিজের ভাবনাকে স্পষ্ট ও বিশদ করেছেন তাঁর লেখাপত্রে। তাঁর লেখা অন্তত দুটি বই (‘কনসার্নিং দ্য স্পিরিচুয়াল ইন আর্ট’ এবং ‘পয়েন্ট অ্যান্ড লাইন টু প্লেইন’) বিবেচিত হয় অবশ্যপাঠ্য হিসেবে। পাশাপাশি কবিতাও লিখেছেন তিনি, লিখেছেন স্মৃতিকথা।
ভাসিলি কান্দিনস্কি-র জীবন ও কাজকর্মের ভিত্তিতে লেখা এই প্রথম বাংলা বইয়ে এ-সমস্ত প্রসঙ্গই রয়েছে বিস্তারিত ভাবে। সঙ্গে রয়েছে শাদা-কালো অসংখ্য ছবির প্রতিলিপি, শুধু সেটুকু দেখলেও বিশ শতকের এই প্রধান শিল্পীর বিকাশের পথরেখাটি খানিক পরিষ্কার হবে বলে আশা করা যায়।
₹ 260.00
Reviews
There are no reviews yet.