Berate Jaoar Thikana
₹ 220.00
In Stockরুই জিঙ্ক
বেড়াতে যাওয়ার ঠিকানা
মূল পর্তুগিজ থেকে ভাষান্তর : ঋতা রায়
ড. শোভন সিনহার বাঁচার আর কোন সাধ নেই, তিনি মরতে চান। কিন্তু আত্মহত্যা করার সাহসটাও তাঁর নেই। তিনি চান তাঁকে কেউ হত্যা করুক। তাই কলকাতা থেকে তিনি পৌঁছে যান এমন এক যুদ্ধ-কবলিত এলাকায় যেখান থেকে নাকি প্রাণ নিয়ে ফেরাটাই আশ্চর্যের— অন্তত ট্যুরিজমের ব্রোশিওরগুলো তো তা-ই বলে। হাতে সময় সাত দিন ছয় রাত। ড. সিনহা কি সফল হবেন? এই নিয়ে বাংলায় অনূদিত রুই জিঙ্ক-এর নতুন উপন্যাস।
এই বইয়ের বিশেষত্ব হল, এর নায়ক ‘গ্রেগ’ আসলে ভারতীয়, নাম সেরভাজিত দুভলা, স্ত্রীর নাম রুবিনা, ছেলে কৃষেণ। কোথায় থাকে পরিষ্কার করে বলা নেই, একবার মাপুসা-র উল্লেখ আছে। সেরভাজিতের মা গোয়ার, বাবা হিন্দু, কোথাকার তা বলা নেই। রুইয়ের মনে হয়েছে বাঙালি পাঠকদের কাছে পৌঁছতে হলে এদের সবাইকে কলকাতার বাঙালি করে দিতে হবে। নায়কের নামটা নিজেই দিয়েছেন — শোভন। তাই রুবিনা হয়েছে বীণা, কৃষেণ শুভজয়, মোহিনী সোহিনী। বাকিটা বিশেষ পাল্টানো হয়নি, তাই গল্পে স্কুলের বা রাস্তার সঙ্গে যদি কলকাতার স্কুলের বা রাস্তার কোন মিল না পাওয়া যায় তো পাঠক নিজগুণে ক্ষমা করবেন। এটা তো সত্যি যে লেখক এই উপন্যাস লেখার আগে কলকাতায় আসেননি। পরে অবশ্য চার বার এসেছেন এবং একা-একা পায়ে হেঁটে বিস্তীর্ণ অঞ্চল ঘুরে দেখেছেন।
Description
রুই জিঙ্ক
বেড়াতে যাওয়ার ঠিকানা
মূল পর্তুগিজ থেকে ভাষান্তর : ঋতা রায়
ড. শোভন সিনহার বাঁচার আর কোন সাধ নেই, তিনি মরতে চান। কিন্তু আত্মহত্যা করার সাহসটাও তাঁর নেই। তিনি চান তাঁকে কেউ হত্যা করুক। তাই কলকাতা থেকে তিনি পৌঁছে যান এমন এক যুদ্ধ-কবলিত এলাকায় যেখান থেকে নাকি প্রাণ নিয়ে ফেরাটাই আশ্চর্যের— অন্তত ট্যুরিজমের ব্রোশিওরগুলো তো তা-ই বলে। হাতে সময় সাত দিন ছয় রাত। ড. সিনহা কি সফল হবেন? এই নিয়ে বাংলায় অনূদিত রুই জিঙ্ক-এর নতুন উপন্যাস।
এই বইয়ের বিশেষত্ব হল, এর নায়ক ‘গ্রেগ’ আসলে ভারতীয়, নাম সেরভাজিত দুভলা, স্ত্রীর নাম রুবিনা, ছেলে কৃষেণ। কোথায় থাকে পরিষ্কার করে বলা নেই, একবার মাপুসা-র উল্লেখ আছে। সেরভাজিতের মা গোয়ার, বাবা হিন্দু, কোথাকার তা বলা নেই। রুইয়ের মনে হয়েছে বাঙালি পাঠকদের কাছে পৌঁছতে হলে এদের সবাইকে কলকাতার বাঙালি করে দিতে হবে। নায়কের নামটা নিজেই দিয়েছেন — শোভন। তাই রুবিনা হয়েছে বীণা, কৃষেণ শুভজয়, মোহিনী সোহিনী। বাকিটা বিশেষ পাল্টানো হয়নি, তাই গল্পে স্কুলের বা রাস্তার সঙ্গে যদি কলকাতার স্কুলের বা রাস্তার কোন মিল না পাওয়া যায় তো পাঠক নিজগুণে ক্ষমা করবেন। এটা তো সত্যি যে লেখক এই উপন্যাস লেখার আগে কলকাতায় আসেননি। পরে অবশ্য চার বার এসেছেন এবং একা-একা পায়ে হেঁটে বিস্তীর্ণ অঞ্চল ঘুরে দেখেছেন।
প্রথম সংস্করণ, ১৬৮ পৃষ্ঠা
You must be logged in to post a review.
Reviews
There are no reviews yet.