₹ 170.00
In Stockকাকুজো ওকাকুরা
চা-চরিত
প্রখ্যাত জাপানি শিল্পগুরুর বিশ্ববন্দিত ‘The Book of Tea’-এর ধ্রুপদী ভাষান্তর। জাপানি চা-সংস্কৃতির সূত্রে এ বইয়ে বস্তুত আলোচিত হয়েছে প্রাচ্য শিল্পতত্ত্ব আর নন্দনতত্ত্বের সার কথা। বইটি প্রথম প্রকাশের শতবর্ষ স্মরণে সুদীপ্ত চক্রবর্তীর অনবদ্য কলমে অনূদিত।
Description
কাকুজো ওকাকুরা
চা-চরিত
প্রখ্যাত জাপানি শিল্পগুরুর বিশ্ববন্দিত ‘The Book of Tea’-এর ধ্রুপদী ভাষান্তর। জাপানি চা-সংস্কৃতির সূত্রে এ বইয়ে বস্তুত আলোচিত হয়েছে প্রাচ্য শিল্পতত্ত্ব আর নন্দনতত্ত্বের সার কথা। বইটি প্রথম প্রকাশের শতবর্ষ স্মরণে সুদীপ্ত চক্রবর্তীর অনবদ্য কলমে অনূদিত।
নতুন বইপত্তর সংস্করণ, ৮৪ পৃষ্ঠা
You must be logged in to post a review.
Related products
-
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
আছে আমার ছবি : নির্বাচিত পত্রাংশে চিত্রকরের আত্মকথা“এই টলমলে অবস্থায় এখনো দুটো পাকা ঠিকানা পেয়েছি আমার বানপ্রস্থের— গান আর ছবি। এদের উপরে বাজারের বস্তাবন্দীর ছাপ পড়েনি।… কলার সকল বিভাগে আমি ব্রাত্য…। আছে… আমার ছবি। কোথা থেকে দেখা দিতে এসেছে এই শেষ বেলায়, যখন রোদ্দুর পড়ে এল। আমার এই রেখানাট্যের নটী আর কারো চোখে ধরা দেয় কিনা তার সঠিক খবর পাইনে।… প্রশংসা আমার মনকে আঁকড়ে ধরেনি… আমার ছবির প্রশংসা টেকসই কিনা সে তর্ক বাজারে ওঠেনি, আমার মনেও না। আমার চৈতন্য-অন্তঃপুরে রেখারূপের জাদু নর্তকীরা একদিন পর্দানশীন ছিল, আজ পর্দা সরিয়ে বেরিয়ে এসেছে। আমার কাছে এই অদ্ভুত প্রকাশলীলার আনন্দই যথেষ্ট।… আমার ছবির খ্যাতির সম্বন্ধেও সেই কথা।… তার… অখ্যাতির গৌরবে সে আছে ভালো…।”
প্রায় পঞ্চাশ বছর ধরে ছবি নিয়ে তাঁর এমনই সব অনুভব, ভাবনা, উপলব্ধি, উদ্বেগ, হতাশা আর উৎফুল্লতার কথা তিনি লিখেছেন অন্তরঙ্গজনকে লেখা তাঁর অজস্র চিঠিতে। তার থেকে নির্বাচন করে এই সংকলন– চিত্রকর রবীন্দ্রনাথের আত্মকথা।
সংকলন ও বিন্যাস : সন্দীপন ভট্টাচার্য।
₹ 240.00 -
লেখার সঙ্গে যাঁরাই কোন-না-কোন ভাবে জড়িত, তাঁদেরই কোন-না-কোন সময়ে ভাবতে হয় যে লেখা ব্যাপারটা আদতে কী। এই বইয়ে লেখক ঠিক তা-ই খুঁজে দেখতে চেয়েছেন আধুনিক দর্শন ও বিজ্ঞানের আলোয়। এই সূত্রে যেমন দেরিদা-র কথা এসেছে, তেমনি এসেছে গ্রেগরি বেটসন-এর কথা, এসেছে মার্ক্স-এর কথা, এসেছে ভারতীয় তন্ত্রশাস্ত্রের কথাও। এমন বিরাট পরিপ্রেক্ষিতে লেখা নিয়ে এমন আলোচনা যে বাংলা সাহিত্যে দুর্লভ, সে কথা বলাই বাহুল্য।
₹ 40.00 -
বেলা চক্রবর্তী।। ভোলানাথ ভট্টাচার্য
মৃত্যু দাহ সমাধিভাববাদী হিন্দু ধর্মে মৃত্যুচিন্তা এক বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করেছে। মৃত্যুকে ভাববাদীরা কখনওই জীবনের শেষ বলে মানেননি। মৃত্যু তাঁদের কাছে এক তীর্থের পান্থনিবাস ছেড়ে আর-এক তীর্থের অভিমুখে যাওয়া, জীর্ণবাস ছেড়ে নতুনতর পোশাক পরা। মৃত্যুচিন্তার এই প্রসারিত ভূমি কিন্তু ভারতীয় বস্তুবাদী দৃষ্টিতে মেলে না। শুধু মেলে না নয়, যাবতীয় প্রেতকৃত্যকে বস্তুবাদীরা ব্রাহ্মণদের চাতুরী ছাড়া অন্য কিছু ভাবেন না সেভাবে দেখলে এ দৃষ্টিতেও কিন্তু মৃত্যুকে নিরঙ্কুশ নঞর্থক ভাবা সমীচীন নয়। মানুষ মারা গেলে দেহ নামক বস্তুর অপসারণ ঘটে ঠিকই, কিন্তু বস্তু অপসৃত হলেও থেকে যায় তার মানসিকতা, যা ঐ বস্তুরই প্রতিফলন। বস্তুবাদীদের এই অক্ষয় মানসিকতা থেকে ভাববাদীদের অবিনশ্বর আত্মার সম্পর্ক তা হলে কি খুব দূরের? মৃত্যু মানে যে বিচ্ছিন্নতা নয়, বরং জগৎ আর জীবনের সঙ্গে সে এক অখণ্ড সূত্রে গ্রথিত, সেটা দেখানোই এ বইয়ের উদ্দেশ্য। এ বিষয়ে সুপণ্ডিত দুই লেখকের গ্রন্থনা।
₹ 60.00Version : ebook - hardcopy -
প্রমথ চৌধুরী জীবনভর বিদ্যাচর্চা করেছেন ও সেই সঙ্গে ছোট-বড় নানান পত্র-পত্রিকায় নিয়মিত প্রবন্ধ ও পত্র-প্রবন্ধ লিখেছেন। সে সবের কিছু অংশ গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হলেও তার বাইরে রয়ে গেছে আরও অসংখ্য রচনা, বাংলা সাহিত্যের যা অমূল্য সম্পদ। টীকাভাষ্য-সহ এমন কিছু ‘অগ্রন্থিত রচনা’ই এই দ্বিতীয় খণ্ডে পাঠকের জন্য সাজিয়ে দেওয়া হয়েছে।
₹ 50.00Version : ebook - hardcopy -
সলিল বিশ্বাস
অন্তর্ঘাত ও অন্যান্য কাহিনিএখানে একত্রিত আখ্যানগুলিকে কতটা গল্প বলা যাবে তা নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে। একটি বাদে সব ক-টি বিবরণই কোন-না-কোন ঘটনার কথা-চিত্র। সাজিয়ে নেয়া; স্থান-কাল-পাত্র, নামকরণে এবং নির্দেশনায় খানিকটা কেবল কল্পনার মোড়ক। কোন ঘটনা দেখা, কোন ঘটনা শোনা, কোনটা আবার তির্যক ভাবে জানা। অবশ্য সবাই জানে, যা ঘটেছে তা নিপাট বলে গেলে খুব ম্যাড়ম্যাড়ে লাগে। আসলে সত্যি কথা শুনে যে কোন লাভ নেই, সে কথাও সবাই জানে। তাই বানানো কথাই শুনতে আর পড়তে চায় লোকে। মহাজনের পথে হেঁটে এগুলোকে তাই বলা হয়েছে কাহিনি। এরকম আটটি কাহিনি নিয়ে এই সংকলন।
₹ 120.00 -
মাঝি রামদাস টুডু রেস্কা
খেরওয়াল বংশা ধরম পুথি বা সাঁওতাল জাতির ধর্মপুস্তকমূল বইয়ের অবিকল পুনর্মুদ্রণ-সহ বাংলা অনুবাদ : সুহৃদকুমার ভৌমিক
ভারতীয় আদিবাসী সমাজে আত্মানুসন্ধানের ইতিহাস খুব দীর্ঘ নয়। এ দেশের আদিবাসীদের মধ্যে অগ্রণী সাঁওতাল সমাজের যে-কয়জন মহাপুরুষ প্রথম থেকেই তাঁদের ধর্ম-সাহিত্য-সংস্কৃতি বিষয়ে সচেতন হয়েছিলেন, মাঝি রামদাস তাঁদের অন্যতম। তিনি লক্ষ করেছিলেন সাঁওতাল সমাজে তাঁদের ধর্ম ও সংস্কৃতি নিয়ে অনেক কাহিনী, গাথা ও গান প্রচলিত থাকলেও তা লিখে রাখার কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। অফুরন্ত এই মৌখিক সাহিত্যের ভাণ্ডার সম্পর্কে লোকের কোন ধারণা নেই। এই দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়ে প্রায় বারো বছর তিনি সাঁওতাল অধ্যুষিত অঞ্চলে ঘুরে তথ্য সংগ্রহ করেন, এবং প্রায় নিজের উদ্যোগে তা প্রকাশ করেন ১৮৯৪ সালে। এই বইয়ের দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয় আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়-এর আন্তরিক আগ্রহে। তিনি স্বয়ং এর একটি ভূমিকাও লিখে দেন। ১৯৫১ সালে প্রকাশিত এই সংস্করণটি অবশ্য মাঝি রামদাস দেখে যেতে পারেননি। পণ্ডিত রাহুল সাংকৃত্যায়ন-ও এই বইয়ের প্রকাশের ব্যাপারে বিশেষ ভাবে উৎসাহী ছিলেন। মহামূল্যবান এই বইয়ের অবিকল পুনর্মুদ্রণ-সহ এটি অনুবাদ করে বাংলাভাষী পাঠকদের হাতে তুলে দিলেন আদিবাসী ভাষা-বিশেষজ্ঞ স্বনামধন্য সুহৃদকুমার ভৌমিক। এই অনুবাদের দায়িত্ব স্বয়ং সুনীতিকুমার-ই তাঁকে একদা দিয়ে গিয়েছিলেন। বলা যায়, এত দিনে সেই আরব্ধ কাজ সম্পন্ন হল।
₹ 450.00
Reviews
There are no reviews yet.