Dui Bishwo_e-version
₹ 50.00
In Stockঅরুন্ধতী রায়
দুই বিশ্ব
এই নষ্টদুষ্ট দেশকালসমাজে অরুন্ধতীর মতো ক্ষুরধার, ওর মতো স্পষ্টবক্তা খুব দরকার। ওর গতি, ওর যতি, ওর দেখা, ওর আক্রমণ, ওর যুক্তি, ওর আবেগ, ওর ভাষা, ওর লিরিক– সবই নিতান্ত দরকার। পরিবর্ধিত ও পরিমার্জিত এই নতুন সংস্করণে যুক্ত হয়েছে আরও দুটি সাক্ষাৎকার ও একটি প্রবন্ধ।
Description
অরুন্ধতী রায়
দুই বিশ্ব
এই নষ্টদুষ্ট দেশকালসমাজে অরুন্ধতীর মতো ক্ষুরধার, ওর মতো স্পষ্টবক্তা খুব দরকার। ওর গতি, ওর যতি, ওর দেখা, ওর আক্রমণ, ওর যুক্তি, ওর আবেগ, ওর ভাষা, ওর লিরিক– সবই নিতান্ত দরকার। পরিবর্ধিত ও পরিমার্জিত এই নতুন সংস্করণে যুক্ত হয়েছে আরও দুটি সাক্ষাৎকার ও একটি প্রবন্ধ।
ই-সংস্করণ, ৯৮০ কেবি
You must be logged in to post a review.
Related products
-
শক্তিনাথ ঝা সম্পাদিত
বাউল-ফকির পদাবলি ২বঙ্গদেশের বৈষ্ণব আন্দোলন একক বৃহত্তম এক ধর্মগোষ্ঠী সৃষ্টি করে এক সমৃদ্ধ সাহিত্যের সূচনা করেছিল। বাঙালি কবিরা প্রায় দশ হাজার বৈষ্ণব পদ রচনা করেছিলেন। কিন্তু বঙ্গের বৈষ্ণব এবং সুফি-পীর নামে চিহ্নিত মানুষজনের এক বৃহদংশ বাউল-ফকির চর্যাচর্য পালন করেন। এই গোষ্ঠীর মহাজনদের লেখা পদের যথাযথ সংকলন হলে দেখা যাবে যে, তাঁদের পদাবলি এবং পদকর্তার সংখ্যা বৈষ্ণব পদ আর পদকর্তাদেরও ছাড়িয়ে যাবে। বঙ্গের এমন কোন জেলা নেই, যেখানে বাউল ও ফকিরি গানের গায়ক ও পদকর্তার সন্ধান মেলে না। বহু বছর ধরে নিঃশব্দে সংগৃহীত এ রকম সহস্রাধিক পদ প্রকাশিত হয়েছে এই দ্বিতীয় খণ্ডে। সঙ্গে সম্পাদকের দীর্ঘ ভূমিকা, পদকর্তাদের পরিচয় ও আলোকচিত্র এবং প্রতিটি গানের শব্দার্থ ও টীকা। এ খণ্ডের বিশেষ আকর্ষণ বাউল-ফকির মহাজনদের নিজ হাতে লেখা খাতা ও পুথির বহু আলোকচিত্র, যার অনেকটাই এই সংকলন গড়ে ওঠার নেপথ্যে রয়েছে।
₹ 675.00 -
নাইজেল হিউজ
মনীষার পাথরের বনমানুষ আবির্ভূত হওয়ার আগেও বাংলার একটা অতীত ছিল। প্রকৃতিকে জানার মাধ্যমে সেই অতীতকে কি জানা-বোঝা সম্ভব? মনীষা নামে ছোট্ট একটি মেয়ে তার সন্ধানী চোখ দিয়ে প্রকৃতিকে দেখেছে, কৌতূহলী মন নিয়ে তার তাৎপর্য বুঝতে চেয়েছে। এ বইয়ে গাছপাথরের জীবন্ত বনে তার রোমাঞ্চকর অভিযানের মধ্যে দিয়ে প্রায় ৫০ লক্ষ বছর আগে বাংলার বীরভূম জেলার অতীত মূর্ত হয়ে উঠেছে। বৈজ্ঞানিক তথ্যের ভিত্তিতে কিশোর-কিশোরীদের উপযোগী করে সচিত্র এ বই লিখেছেন নাইজেল হিউজ, ভূবিদ্যারই অধ্যাপক তিনি। ছবি : রতি বসু।
₹ 120.00 -
ভরত মনসাতা
প্রাকৃতিক কৃষির দর্শনএই বইয়ে ‘প্রাকৃতিক কৃষির গান্ধি’ নামে সুখ্যাত ভাস্কর সাভে তাঁর সাত দশকের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় গড়ে-ওঠা জ্ঞান ও প্রত্যয় নিয়ে কথা বলেছেন। তাঁর কৃষি খামারটি বস্তুত এক খাদ্য-বন, এবং তা শুধু অঞ্চলের বাস্তুতন্ত্রের উপভোক্তা নয়; বরং সেখানে সমূহ জল, শক্তি ও উর্বরতার যোগানদার। কিংবদন্তি-প্রতিম প্রাকৃতিক চাষি মাসানোবু ফুকুওকা সাভে-র খামারটিকে ‘দুনিয়ার সেরা’ বলে অভিহিত করেছিলেন।
প্রকৃতির মধ্যে অন্যোন্যজীবী সম্পর্কের গভীর উপলব্ধি থেকে জাত ভাস্কর সাভে-র কৃষিপদ্ধতি এবং তার শিক্ষা এ বইয়ে ব্যাখ্যা করে বলা হয়েছে। আর তা করা হয়েছে তাঁর নিজেরই সরল ও মেঠো ভাষায়।
দ্য ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ অর্গানিক এগ্রিকালচার মুভমেন্টস তাঁকে ‘ওয়ান ওয়ার্ল্ড অ্যাওয়ার্ড ফর লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট’ দিয়ে সম্মানিত করেছে। এই পুরস্কারের বিচারকরা তাঁকে ‘জৈব জগতের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব’ বলে ঘোষণা করেছেন।₹ 295.00 -
মাঝি রামদাস টুডু রেস্কা
খেরওয়াল বংশা ধরম পুথি বা সাঁওতাল জাতির ধর্মপুস্তকমূল বইয়ের অবিকল পুনর্মুদ্রণ-সহ বাংলা অনুবাদ : সুহৃদকুমার ভৌমিক
ভারতীয় আদিবাসী সমাজে আত্মানুসন্ধানের ইতিহাস খুব দীর্ঘ নয়। এ দেশের আদিবাসীদের মধ্যে অগ্রণী সাঁওতাল সমাজের যে-কয়জন মহাপুরুষ প্রথম থেকেই তাঁদের ধর্ম-সাহিত্য-সংস্কৃতি বিষয়ে সচেতন হয়েছিলেন, মাঝি রামদাস তাঁদের অন্যতম। তিনি লক্ষ করেছিলেন সাঁওতাল সমাজে তাঁদের ধর্ম ও সংস্কৃতি নিয়ে অনেক কাহিনী, গাথা ও গান প্রচলিত থাকলেও তা লিখে রাখার কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। অফুরন্ত এই মৌখিক সাহিত্যের ভাণ্ডার সম্পর্কে লোকের কোন ধারণা নেই। এই দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়ে প্রায় বারো বছর তিনি সাঁওতাল অধ্যুষিত অঞ্চলে ঘুরে তথ্য সংগ্রহ করেন, এবং প্রায় নিজের উদ্যোগে তা প্রকাশ করেন ১৮৯৪ সালে। এই বইয়ের দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয় আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়-এর আন্তরিক আগ্রহে। তিনি স্বয়ং এর একটি ভূমিকাও লিখে দেন। ১৯৫১ সালে প্রকাশিত এই সংস্করণটি অবশ্য মাঝি রামদাস দেখে যেতে পারেননি। পণ্ডিত রাহুল সাংকৃত্যায়ন-ও এই বইয়ের প্রকাশের ব্যাপারে বিশেষ ভাবে উৎসাহী ছিলেন। মহামূল্যবান এই বইয়ের অবিকল পুনর্মুদ্রণ-সহ এটি অনুবাদ করে বাংলাভাষী পাঠকদের হাতে তুলে দিলেন আদিবাসী ভাষা-বিশেষজ্ঞ স্বনামধন্য সুহৃদকুমার ভৌমিক। এই অনুবাদের দায়িত্ব স্বয়ং সুনীতিকুমার-ই তাঁকে একদা দিয়ে গিয়েছিলেন। বলা যায়, এত দিনে সেই আরব্ধ কাজ সম্পন্ন হল।
₹ 450.00 -
শক্তিনাথ ঝা
বাউল-ফকির ধ্বংস-আন্দোলনের ইতিবৃত্তএই বইয়ের পূর্ববর্তী সংস্করণ ২০০১ সালে প্রকাশিত হয়েছিল। তার বহু আগে থেকেই ধর্মীয় নিপীড়ন নিয়ে নানা লেখা বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। ১৯৯৭ সালে বাউল-ফকিরবিরোধী লেখা এবং তথ্যাদি প্রথম গ্রন্থভুক্ত পায়। নানা সাংবাদিক, প্রতিবেদক এবং অত্যাচারিতদের লেখা সেখানে সংকলিত হয়েছিল। সে গ্রন্থ নিঃশেষিত হওয়ায় তার পুনর্মুদ্রণ চাইছিলেন অনেকে। পরিবর্ধিত এবং পরিমার্জিত বর্তমান সংস্করণের পঞ্চম অধ্যায়ে পরবর্তী কালের ঘটনা ও তথ্য বর্ণিত হয়েছে। বাউল-ফকির সংঘের সক্রিয় সহযোগিতায় রীতিমতো ক্ষেত্রসমীক্ষা এবং তদন্ত করে সত্যাসত্য যাচাইয়ের পরই এখানে নিপীড়নের ঘটনাগুলি তুলে ধরা হয়েছে। অত্যাচারিতের আবেদন এবং ক্ষেত্রসমীক্ষা-লব্ধ তথ্যের সাহায্যে এ গ্রন্থ রচিত হয়েছে। মধ্যবঙ্গের আঞ্চলিক ইতিহাসের নানা অজানা তথ্য উঠে এসেছে এই বিবরণীতে। ধর্ম-সংস্কৃতির লড়াই সমাজেরই দ্বন্দ্ব-সংঘাতের অন্য এক নাম। নিপীড়নের এই সমস্ত তথ্যে অত্যাচারিতদের অশ্রুজল আর রক্তের দাগ লেগে আছে।
₹ 350.00 -
সুহৃদকুমার ভৌমিক
ঝাড়খণ্ডে মহাপ্রভুঝাড়খণ্ড নামটি নূতন নয়। চৈতন্য মহাপ্রভুর সময়ে এই অঞ্চল এই নামেই পরিচিত ছিল। ২৩শ জৈন তীর্থঙ্কর পাশ্বর্ণনাথ পাহাড়ে নির্বাণ লাভ করেন। ২৪শ জৈন তীর্থঙ্কর মহাবীর বা বর্ধমানস্বামী জৈন ধর্ম প্রচারকল্পে শিষ্যবৃন্দ-সহ বারো বছর ‘লাড়া’ বা ‘রাঢ়’ভূমিতে ভ্রমণ করেছিলেন। ৫৪৭-সংখ্যক বিশ্বম্ভর জাতকের কাহিনী অনুসারে ভগবান বুদ্ধ পূর্বজন্মে বঙ্কুগিরি পাহাড়ে তপস্যারত অবস্থায় মারা যান। বঙ্কুগিরি বর্তমান বাঁকুড়ার শুশুনিয়া পাহাড়। বুদ্ধদেব বোধিলাভের পর এই পাহাড়ে এসেছিলেন। জনশ্রুতি যে রাঁচি জিলার নির্জন জনহা জলপ্রপাতের এক গুহায় গৌতম বুদ্ধ কিছুদিন তপস্যা করেছিলেন। ভগবান বুদ্ধের বহু কাল পরে শ্রীচৈতন্যও তাঁর ধর্মপ্রচারের ক্ষেত্র হিসাবে রাঢ়ভূমি তথা ঝাড়খণ্ডকে গ্রহণ করেছিলেন। কেন মহাপ্রভু অবহেলিত আদিবাসী অধ্যুষিত ঝাড়খণ্ডে প্রেমধর্ম প্রচারের জন্য এসেছিলেন, কী তার পটভূমি আর তাঁর প্রভাবই বা কত স্থায়ী হয়েছিল– তারই ঐতিহাসিক ও তুলনামূলক আলোচনা এই গ্রন্থের বিষয়।
₹ 160.00
Reviews
There are no reviews yet.