Kalatalay Ghar
₹ 50.00
In Stockঅসমিয়া লোকছড়ার দ্বিভাষিক সংকলন
কলাতলায় ঘর
অন্যান্য সমস্ত ভাষার মতো অসমিয়া ভাষাতেও রয়েছে নানা রকম লৌকিক ছড়া। স্বভাবতই সে সব বিচিত্র স্বাদের এবং স্থানীয় জীবনের স্বকীয় অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ। বাংলার সঙ্গে তার মিলও চোখে পড়ার মতো। মূল অসমিয়া-সহ এমনই বেশ কিছু ছড়ার বাংলা ভাষান্তর নিয়ে সচিত্র এই বই। সংকলন ও ভাষান্তর : মানিক দাস। প্রচ্ছদ ও ভেতরের ছবি : অলকানন্দা সেনগুপ্ত।
Description
অসমিয়া লোকছড়ার দ্বিভাষিক সংকলন
কলাতলায় ঘর
অন্যান্য সমস্ত ভাষার মতো অসমিয়া ভাষাতেও রয়েছে নানা রকম লৌকিক ছড়া। স্বভাবতই সে সব বিচিত্র স্বাদের এবং স্থানীয় জীবনের স্বকীয় অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ। বাংলার সঙ্গে তার মিলও চোখে পড়ার মতো। মূল অসমিয়া-সহ এমনই বেশ কিছু ছড়ার বাংলা ভাষান্তর নিয়ে সচিত্র এই বই। সংকলন ও ভাষান্তর : মানিক দাস। প্রচ্ছদ ও ভেতরের ছবি : অলকানন্দা সেনগুপ্ত।
ISBN: 978-93-80542-60-7
প্রথম সংস্করণ, ৪৮ পৃষ্ঠা
You must be logged in to post a review.
Related products
-
আশীষ লাহিড়ী
বুদ্ধিজীবীর ভাববিশ্ব : সংশয়ে প্রত্যয়ে নির্মাণে বর্জনেযে-কোন চলতি আধুনিক বাংলা পরিভাষার মতন বুদ্ধিজীবী কথাটাকেও বোঝবার সহজ রাস্তা হচ্ছে কথাটাকে ইংরেজি করে ফেলা। কে না জানে, যুক্তিবাদ যেমন আসলে র্যাশনালিজমের অনুবাদ, বুদ্ধিজীবীও তেমনি ইন্টেলেকচুয়াল-এর বাংলা। আর ইংরেজি ইন্টেলেকচুয়াল বিশেষ্যটি ফরাসি আঁতেলেকতুয়েল-এর সগোত্র। ফ্রান্সে intellectual কথাটা চালু হয় উনিশ শতকের শতকের শেষ দিকে, ফরাসি রাষ্ট্রের চরম ইহুদি-বিদ্বেষী মনোভাব-প্রসূত অবিচারের বিরুদ্ধে এমিল জোলা প্রমুখ সাহিত্যিকদের তুলাকালাম কলমি গর্জনের মধ্যে দিয়ে। চালাক বাঙালিরা সেই কথাটাকেই আপন মনের কালিমা মিশিয়ে আঁতেল শব্দটি পয়দা করেছেন। বাঙালি বুজরুক যেমন ফরাসি বুজুর্গ-এর একেবারে বিপরীত, বাঙালি আঁতেলও তেমনি ফরাসি আঁতেলেকতুয়েলের ঠিক উলটো।
একটি কথা বারে-বারেই পেয়েছে লাঘবতা/ তাহারে লঘু করিব না তো আর—এই কবিবাক্য মেনে বৃদ্ধ বুদ্ধিজীবী শব্দটিকে বৈতরণী পার করিয়ে দেওয়াই হয়তো সংগত ছিল। কিন্তু মনে হল, খাঁটি বুদ্ধিজীবিত্ব বলেও একটা চিরজীবী ব্যাপার আছে, তার গুরুত্বকে নতুন করে কুর্নিশ করাটা আজকের এই ভাঙা স্বপ্নের দুনিয়ায় বিশেষ করে প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। সেই তাগিদ থেকেই এই বই।
₹ 180.00 -
মানিক দাস
অনেক জোনাকির আলোদুর্গম আফগানিস্তান-পাকিস্তানের পার্বত্য এলাকায় স্কুল নেই, ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া করতে পারে না। পর্বতাভিযানে গিয়ে পথ-হারানো গ্রেগ মর্টেনসন একক প্রয়াসে সেখানে একের পর এক স্কুল খুলেছেন। সংখ্যাটা নেহাত কম নয়, একশো একাত্তর।
স্পেনের আন্দালুসিয়ায় ছোট্ট একটা মিউনিসিপাল শহর ম্যারিনালেডা, আসলে একটা গ্রাম। সংসদীয় ব্যবস্থার মধ্যেই নির্বাচিত মেয়র হুয়ান গোরদিলো সেখানে আটকে দিয়েছেন বিশ্বায়নের অবুঝ রথের চাকা। সব কিছুই চলে সেখানে সমবায় প্রথায়, সমস্ত সিদ্ধান্ত যৌথ।
পাপুয়া-নিউ গিনির অন্তর্গত ছোট্ট দেশ বোগেনভিল। তামার খনি সেখানে সব কিছুই প্রায় বিষিয়ে তুলেছিল। ফ্রান্সিস ওনা-র নেতৃত্বে সাধারণ মানুষ তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে সে-দেশে সম্ভব করে তুলেছেন এক পরিবেশ-বান্ধব বিপ্লব।
বিকল্প ভাবনায় এই তিন সাফল্যের খতিয়ান নিয়ে এই বই। গভীর অন্ধকারে ছোট-ছোট জোনাকির আলোর মতো এই সব উপাখ্যান।
₹ 60.00 -
সন্জীদা খাতুন
বাংলাদেশের সংস্কৃতির চড়াই-উতরাইঅনেক ঘাত-প্রতিঘাতের ভিতর দিয়ে আজকের বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্ম। ব্রিটিশ আমলে এই ভূখণ্ডের মানুষ পরাধীনতার বেদনায় পীড়িত ছিল। উনিশশো সাতচল্লিশ সালের পনেরোই আগস্টের স্বাধীনতা পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালির মনে মুক্তির হাওয়া বইয়ে দেয়।
কিন্তু ঐ সাতচল্লিশ সালেই বাঙালির ভাষার উপরে এল আঘাত। উর্দু পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হবে বলে পূর্ব পাকিস্তানের বিদ্যালয়গুলোতে উর্দু ভাষা শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হল।জানা গেল আপিস-আদালতের কাজও হবে উর্দুতে। সঙ্গে-সঙ্গে বুদ্ধিজীবী মহল আর সচেতন ছাত্রসমাজে আপত্তি আর প্রতিবাদের ঝড় উঠল। স্বাধীনতার পর বাংলা ভাষা বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের এই বৈরী মনোভাব পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিকে ক্ষুব্ধ করল। তারা পরিষ্কার বুঝতে পারল ঐ ভাষাবৈর বাঙালি সংস্কৃতির মূলে আঘাত হানছে। কারণ ভাষাই ঐতিহ্যাশ্রিত সংস্কৃতির প্রধান বাহন।
বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক সংগ্রামের ইতিবৃত্ত আর ক্রমধারা বর্তমান সংকলনের উপজীব্য। সেই সঙ্গে রয়েছে বর্তমান আর ভবিষ্যতের সঙ্গীত বিষয়ক ভাবনা।
লিখেছেন অপার বাংলার সংস্কৃতিজগতের সর্বজনশ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব সন্জীদা খাতুন। বিশিষ্ট রবীন্দ্রসঙ্গীত-শিল্পী তিনি, একই সঙ্গে সঙ্গীতজ্ঞ, শিক্ষক, লেখক, গবেষক ও সাংস্কৃতিক সংগঠক। বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামে ও সাংস্কৃতিক সংগ্রাম-আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা স্মরণীয়। এই বইয়ে আত্মজীবন ও দেশকালের জীবনপ্রবাহ একসূত্রে মিশে গেছে।
₹ 160.00 -
সোমশঙ্কর রায়
মুখোমুখি সোমনাথ হোরবছর-কুড়ি আগে পুরনো পরিচয়সূত্রে অগ্রজ শিল্পী সোমনাথ হোরের সঙ্গে সামনা-সামনি কথা বলার সুযোগ হয় অনুজ শিল্পী সোমশঙ্করের। সোমনাথ হোরের বয়স তখন আশি ছুঁয়েছে। ভারতবর্ষ ছাড়িয়ে তাঁর পরিচিতি তখন বিদেশেও। বেশ কয়েকটা বড়-বড় প্রদর্শনী হয়ে গেছে বিভিন্ন জায়গায়, তাঁকে নিয়ে অনেক লেখাপত্তর বেরিয়েছে। নিজেও, নিজের সম্পর্কে নানা জায়গায় নানান কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকারে সে-সব কথা নতুন করে এসেছে। আর মধ্যে-মধ্যে রয়েছে এমন কিছু কথা, যা হয়তো আগে বলা হয়নি। খানিক সময়ের ব্যবধানে দু-বার কথা হয়। প্রথম বার, তাঁর জীবনের কথা, রাজনীতির কথা। দ্বিতীয় বার, কথা হয় তাঁর কাজ নিয়ে, তার মধ্যে অনেকটা জুড়ে ছিল করণকৌশল নিয়ে তাঁর পরীক্ষা-নিরীক্ষার কথা।
সোমনাথ হোরের জন্মের একশো বছরে অগ্রজ শিল্পীর সঙ্গে অনুজের এই আলাপচারিতা নানা কারণেই মূল্যবান। সঙ্গে রয়েছে প্রাসঙ্গিক কিছু ছবিপত্তর।
প্রথম সংস্করণ, ৬৮ পৃষ্ঠা
₹ 160.00 -
আরণ্যক টিটো
ফুলেরা পোশাক পরে না‘লেখা’ শব্দটি ক্রিয়া। ক্রিয়া ব্যতীত কোন মানুষ নেই, এমনকী প্রকৃতিজগতে অন্যান্য প্রাণীও। এই ব্রহ্মাণ্ড ক্রিয়াশীল… সচলতা ছাড়া জীবন চলে না! আর এই লেখালিখি, ক্রিয়া, বিষয়টার সাথে, মনের মাজারে নড়নচড়নমনা বাউলটার (নন্দনতাত্ত্বিক) মরমযাতনা আছে! যার মর্মে কানাকানি জানাজানি করে জীবনপ্রকৃতি, তার কাঙ্ক্ষা— প্রাপ্তি ও হতাশার দ্বান্দ্বিক মিথষ্ক্রিয়ায় যে রসটুকু বের হয়ে আসে তারই সার এই লেখা! এই লেখালেখি ‘আড়াই অক্ষরে’ বলা যেতে পারে নিজেকে/প্রকৃতিকে বিনির্মাণ কিংবা প্রকাশ…
আর এই প্রকাশতত্ত্বের পথে (দীর্ঘ ২৪ বৎসরের বাক্যচর্চার সারমর্ম) ‘ফুলেরা পোশাক পরে না’ প্রথম পদক্ষেপ… যেখানে ১৭৮টি কবিতায় (পুরুষবাদিতা কিংবা নারীবাদিতার বিপরীতে) ধরতে চাওয়া হয়েছে এমন এক (নন্দনতাত্ত্বিক) অভিসন্দর্শন— মর্মটুকু এই: শিল্প হলো অর্ধনারীশ্বর যাহার অর্ধেক শিব, অর্ধেক পার্বতী…
এই বইদেশে ভুমিকা না শুনে ভিতরে ঢোকেন… এটুকু কেবলি ইঙ্গিত, এর পাতায় পাতায় ভাঁজে ভাঁজে লুক্কায়িত মর্মকে জানতে পাঠ করুন, নক্শিকথায় বোনা সুতোর কাহন… উদ্যাপনের কথামালা… বাংলাসাহিত্যের অর্ধনারীশ্বরকাণ্ড… বিশ্বদৃষ্টির পরম্পরা… ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যতাবাদী এককের বিপরীতে সমগ্রতার যুক্তাঞ্চল!… যার রচয়িতা মারা গেছে সৃজন বর্ষায়, খুঁজেও পাবেন না তাহাকে জলের বাসরে…
₹ 295.00 -
পাউল ক্লে
পদচিহ্ন মুছে যায়সুইস-জার্মান শিল্পী ও শিল্পতাত্ত্বিক পাউল ক্লে (১৮৭৯-১৯৪০)-এর ছবি (পেন্টিং ও ড্রয়িং মিলিয়ে যার সংখ্যা প্রায় পনেরো হাজার), তাত্ত্বিক লেখাপত্র (‘পেডাগজিকাল স্কেচবুক’, ‘অন মডার্ন আর্ট’ বা ‘দ্য থিঙ্কিং আই’ ও ‘দ্য নেচার অফ নেচার’ নামে দুটি বিশালাকার নোটবুক-এর কথা এ প্রসঙ্গে মনে পড়বে) বিশ শতকের শিল্পকলার ইতিহাসে মোড়-ফেরানো।
পাউল ক্লে-র ছবি যদিও ঘরানাহীন স্বতন্ত্র মেজাজের, তবু বিশ শতকের বিভিন্ন শিল্প-আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর যোগ ছিল। ‘দ্য ব্লু রাইডার’, ‘দ্য ব্লু ফোর’ ইত্যাদি শিল্পীগোষ্ঠীর সক্রিয় সদস্য ছিলেন তিনি। পরে শিক্ষকতা করেছেন বাউহাউস স্কুল ও ডুসেলডরফ অ্যাকাডেমিতে, সেক্ষেত্রেও তাঁর অবদান বিস্ময়কর। স্বভাবতই নাৎসিরা তাঁর কাজকে অধঃপতিত বা অবক্ষয়িত শিল্পের তালিকাভুক্ত করেছিল।
অন্যদিকে ১৮৯৭ থেকে ১৯১৮ পর্যন্ত প্রায় নিয়মিত ডায়েরি লিখেছেন তিনি, যেখানে তাঁর ব্যক্তিগত শিল্প ও দর্শনভাবনার পরিচয় মেলে। এ বইয়ে তাঁর যোগ্য পুত্র ফেলিক্স ক্লে সম্পাদিত সেই দিনলিপির নির্বাচিত অংশের পাশাপাশি বিভিন্ন সময়ে লেখা তাঁর কবিতার ভাষান্তর সংকলিত হয়েছে। ক্লে-র আরও দুটি গুরুত্বপূর্ণ লেখাও এখানে আছে, আছে তাঁর কিছু নির্বাচিত ছবির শাদা-কালো প্রতিলিপি।
পাউল ক্লে-র ব্যাপক প্রভাব নানা ভাবে এদেশের শিল্পজগতে আমরা দেখতে পাই, কিন্তু তাঁর কাজ নিয়ে প্রকাশ্য চর্চা তেমন দেখি না। হয়তো এ বই সেই অভাব কিছুটা মেটাবে।
ভূমিকা ও ভাষান্তর : স্বর্ণেন্দু সেনগুপ্ত
₹ 350.00
Reviews
There are no reviews yet.