Pitar Janmo Hoy
₹ 70.00
In Stockস্বর্ণেন্দু সেনগুপ্ত
পিতার জন্ম হয়
স্বর্ণেন্দু সেনগুপ্তর কবিতা লেখা আরম্ভ নতুন শতকের শুরুর দশকে। বর্তমান সময়ের খণ্ডবৈচিত্র্যের ভিতরে তাঁর রচনাকে চেনা যায় ভিন্নতর প্রতিভায়, যাকে বলা যায় বি- কল্পনার রঙ, বলা যেতে পারে শ্বেতাভ প্রত্যয়। রূপকথা হয়ে ওঠা এসব লেখালেখি অমীমাংসিত প্রশ্নের মতো শূন্যতায় ফিরে যেতে চায়, সামান্যকে জানার ইচ্ছে নিয়ে তারা আবার ফিরে আসতে চায় কথার অভ্যন্তরে। যাতায়াতের এই রাস্তা যেন ছোট-ছোট কাগজের কুঁচি দিয়ে গড়ে দেন স্বর্ণেন্দু।
Description
স্বর্ণেন্দু সেনগুপ্ত
পিতার জন্ম হয়
স্বর্ণেন্দু সেনগুপ্তর কবিতা লেখা আরম্ভ নতুন শতকের শুরুর দশকে। বর্তমান সময়ের খণ্ডবৈচিত্র্যের ভিতরে তাঁর রচনাকে চেনা যায় ভিন্নতর প্রতিভায়, যাকে বলা যায় বি-কল্পনার রঙ, বলা যেতে পারে শ্বেতাভ প্রত্যয়। রূপকথা হয়ে ওঠা এসব লেখালেখি অমীমাংসিত প্রশ্নের মতো শূন্যতায় ফিরে যেতে চায়, সামান্যকে জানার ইচ্ছে নিয়ে তারা আবার ফিরে আসতে চায় কথার অভ্যন্তরে। যাতায়াতের এই রাস্তা যেন ছোট-ছোট কাগজের কুচি দিয়ে গড়ে দেন স্বর্ণেন্দু।
প্রথম সংস্করণ, ৬৪ পৃষ্ঠা
You must be logged in to post a review.
Related products
-
পাউল ক্লে
পদচিহ্ন মুছে যায়
চিত্রকরের দিনলিপি কবিতা লেখাসুইস-জার্মান শিল্পী ও শিল্পতাত্ত্বিক পাউল ক্লে (১৮৭৯-১৯৪০)-এর ছবি (পেন্টিং ও ড্রয়িং মিলিয়ে যার সংখ্যা প্রায় পনেরো হাজার), তাত্ত্বিক লেখাপত্র (‘পেডাগজিকাল স্কেচবুক’, ‘অন মডার্ন আর্ট’ বা ‘দ্য থিঙ্কিং আই’ ও ‘দ্য নেচার অফ নেচার’ নামে দুটি বিশালাকার নোটবুক-এর কথা এ প্রসঙ্গে মনে পড়বে) বিশ শতকের শিল্পকলার ইতিহাসে মোড়-ফেরানো।
পাউল ক্লে-র ছবি যদিও ঘরানাহীন স্বতন্ত্র মেজাজের, তবু বিশ শতকের বিভিন্ন শিল্প-আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর যোগ ছিল। ‘দ্য ব্লু রাইডার’, ‘দ্য ব্লু ফোর’ ইত্যাদি শিল্পীগোষ্ঠীর সক্রিয় সদস্য ছিলেন তিনি। পরে শিক্ষকতা করেছেন বাউহাউস স্কুল ও ডুসেলডরফ অ্যাকাডেমিতে, সেক্ষেত্রেও তাঁর অবদান বিস্ময়কর। স্বভাবতই নাৎসিরা তাঁর কাজকে অধঃপতিত বা অবক্ষয়িত শিল্পের তালিকাভুক্ত করেছিল।
অন্যদিকে ১৮৯৭ থেকে ১৯১৮ পর্যন্ত প্রায় নিয়মিত ডায়েরি লিখেছেন তিনি, যেখানে তাঁর ব্যক্তিগত শিল্প ও দর্শনভাবনার পরিচয় মেলে। এ বইয়ে তাঁর যোগ্য পুত্র ফেলিক্স ক্লে সম্পাদিত সেই দিনলিপির নির্বাচিত অংশের পাশাপাশি বিভিন্ন সময়ে লেখা তাঁর কবিতার ভাষান্তর সংকলিত হয়েছে। ক্লে-র আরও দুটি গুরুত্বপূর্ণ লেখাও এখানে আছে, আছে তাঁর কিছু নির্বাচিত ছবির শাদা-কালো প্রতিলিপি।
পাউল ক্লে-র ব্যাপক প্রভাব নানা ভাবে এদেশের শিল্পজগতে আমরা দেখতে পাই, কিন্তু তাঁর কাজ নিয়ে প্রকাশ্য চর্চা তেমন দেখি না। হয়তো এ বই সেই অভাব কিছুটা মেটাবে।
ভূমিকা ও ভাষান্তর : স্বর্ণেন্দু সেনগুপ্ত
প্রথম সংস্করণ, নতুন মুদ্রণ
₹ 350.00 -
সৌমিত্র ঘোষ
বনজঙ্গল ও অন্যান্যপ্রতি নিসর্গের ইতিহাস থাকে। সে ইতিহাস একদিকে যেমন কোন এক নির্দিষ্ট ভূখণ্ডের, তার প্রকৃতি-পরিবেশের, অন্যদিকে সেই ভূখণ্ডের মানুষ না-মানুষ অধিবাসীদেরও, যারা সেই প্রকৃতি-পরিবেশের অংশ, সময়বিশেষে নির্মাতাও। নিসর্গের ইতিহাস পাঠ করতে গেলে সে কারণে স্মৃতির রহস্যগূঢ় বুনোট সরিয়ে খোঁজ চালাতে হয়। ব্যক্তির স্মৃতি, সমূহের স্মৃতি। থাকার এবং না-থাকার স্মৃতি। স্মৃতি, যা বহুবিধ ধূসর অথবা উজ্জ্বল আখ্যানে রূপান্তরিত, যা একই সঙ্গে দৃশ্য, পাঠ্য, শ্রাব্য ও কথ্য। বর্তমান আখ্যানটি নিতান্তই এক শাদামাটা আখ্যান, যা ব্যক্তি-কথকের শ্যাওলামাখা জট-পাকানো সূত্র ধরে-ধরে পৌঁছতে চাইছে একটি নির্দিষ্ট মানচিত্রবদ্ধ ভূখণ্ডের নিসর্গে, সেই নিসর্গের ইতিহাসে, সেই ইতিহাসের স্মৃতিতে। হিমালয় পাহাড়-লাগোয়া উত্তরবাংলার গ্রাম-শহর-বন-পাহাড়-নদী-মাঠ, গাছপালা-লতাগুল্ম, মানুষী না-মানুষী ছোট-বড় প্রাণী- এ সবই এই আখ্যান তৈরি করে।তৎসহ আর যা-কিছু নিসর্গের ইতিহাস কি ইতিহাসের নিসর্গের অংশ, তা-ও ঘুরে-ফিরে আসে, যথা শাদা-কালো সায়েবদের উপনিবেশ নির্মাণ, শাসন, ক্ষমতা ও আধিপত্যের বিবিধ প্রকাশ, অত্যাচার-নিষ্পেষণ-শোষণ, তার বিরুদ্ধে বিদ্রোহও।
এই আখ্যানের কথক অর্ধ-শতকের বেশি সময়কাল ধরে ঐ নিসর্গ-ইতিহাস-স্মৃতির মধ্যে বসবাসরত, সে যা বলে তাতে ইতিহাসের গুঁড়ো আর স্মৃতির আঁশটে গন্ধ লেগে থাকে বটে, তবে খানিক এলোমেলো ভাবে। ফলে গল্প সব সময়ে উত্তরবাংলার চৌহদ্দিতে আটকে থাকে না, গঙ্গা পার হয়ে তা কলকাতা দৌড়য়, আরও এদিক-ওদিক যায়। অবশ্য যেখানেই যেদিকেই যাওয়া হোক, ফিরে আসতেই হয়। শেষত আখ্যানটি তাই চিরকেলে প্রত্যাবর্তনের, না-থাকার প্রত্নমলিন পাণ্ডুলিপি থেকে থাকাকে খুঁড়ে বার করার।
₹ 220.00 -
স্বর্ণেন্দু সেনগুপ্ত
পিতার জন্ম হয়স্বর্ণেন্দু সেনগুপ্তর কবিতা লেখা আরম্ভ নতুন শতকের শুরুর দশকে। বর্তমান সময়ের খণ্ডবৈচিত্র্যের ভিতরে তাঁর রচনাকে চেনা যায় ভিন্নতর প্রতিভায়, যাকে বলা যায় বি-কল্পনার রঙ, বলা যেতে পারে শ্বেতাভ প্রত্যয়। রূপকথা হয়ে ওঠা এসব লেখালেখি অমীমাংসিত প্রশ্নের মতো শূন্যতায় ফিরে যেতে চায়, সামান্যকে জানার ইচ্ছে নিয়ে তারা আবার ফিরে আসতে চায় কথার অভ্যন্তরে। যাতায়াতের এই রাস্তা যেন ছোট-ছোট কাগজের কুচি দিয়ে গড়ে দেন স্বর্ণেন্দু।
₹ 30.00 -
ফালগুনী রায়
আমার রাইফেল আমার বাইবেলহাংরি প্রজন্মের কবি-লেখকদের মধ্যে ফালগুনী লেখার গুণে যেমন, তেমনই জীবনযাপনের কারণেও কিংবদন্তি। মাত্র ছত্রিশ বছর বেঁচেছিলেন ফালগুনী, তার মধ্যেই এমন অমোঘ সব লেখা তিনি লিখেছিলেন, যার আবেদন বছর-চল্লিশেক পরেও এতটুকু কমেনি। শুধু কবিতা নয়, নানা সময়ে গদ্য, নাটক, চিত্রনাট্য ইত্যাদিও তিনি লিখেছিলেন, এবং তা একই রকম জোরালো।
ফালগুনীর প্রায় যাবতীয় লেখাপত্র নিয়ে এই সংকলন। চেষ্টা করা হয়েছে তাঁর সমস্ত লেখাই সাল-তারিখ অনুযায়ী সাজাতে, এবং প্রত্যেক রচনার শেষে তার উল্লেখ আছে।
বাংলা সাহিত্যের পাঠকের অবশ্যপাঠ্য এই বই।
প্রথম বইপত্তর সংস্করণ, ১১২ পৃষ্ঠা
₹ 160.00 -
আরণ্যক টিটো
ফুলেরা পোশাক পরে না‘লেখা’ শব্দটি ক্রিয়া। ক্রিয়া ব্যতীত কোন মানুষ নেই, এমনকী প্রকৃতিজগতে অন্যান্য প্রাণীও। এই ব্রহ্মাণ্ড ক্রিয়াশীল… সচলতা ছাড়া জীবন চলে না! আর এই লেখালিখি, ক্রিয়া, বিষয়টার সাথে, মনের মাজারে নড়নচড়নমনা বাউলটার (নন্দনতাত্ত্বিক) মরমযাতনা আছে! যার মর্মে কানাকানি জানাজানি করে জীবনপ্রকৃতি, তার কাঙ্ক্ষা— প্রাপ্তি ও হতাশার দ্বান্দ্বিক মিথষ্ক্রিয়ায় যে রসটুকু বের হয়ে আসে তারই সার এই লেখা! এই লেখালেখি ‘আড়াই অক্ষরে’ বলা যেতে পারে নিজেকে/প্রকৃতিকে বিনির্মাণ কিংবা প্রকাশ…
আর এই প্রকাশতত্ত্বের পথে (দীর্ঘ ২৪ বৎসরের বাক্যচর্চার সারমর্ম) ‘ফুলেরা পোশাক পরে না’ প্রথম পদক্ষেপ… যেখানে ১৭৮টি কবিতায় (পুরুষবাদিতা কিংবা নারীবাদিতার বিপরীতে) ধরতে চাওয়া হয়েছে এমন এক (নন্দনতাত্ত্বিক) অভিসন্দর্শন— মর্মটুকু এই: শিল্প হলো অর্ধনারীশ্বর যাহার অর্ধেক শিব, অর্ধেক পার্বতী…
এই বইদেশে ভুমিকা না শুনে ভিতরে ঢোকেন… এটুকু কেবলি ইঙ্গিত, এর পাতায় পাতায় ভাঁজে ভাঁজে লুক্কায়িত মর্মকে জানতে পাঠ করুন, নক্শিকথায় বোনা সুতোর কাহন… উদ্যাপনের কথামালা… বাংলাসাহিত্যের অর্ধনারীশ্বরকাণ্ড… বিশ্বদৃষ্টির পরম্পরা… ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যতাবাদী এককের বিপরীতে সমগ্রতার যুক্তাঞ্চল!… যার রচয়িতা মারা গেছে সৃজন বর্ষায়, খুঁজেও পাবেন না তাহাকে জলের বাসরে…
₹ 295.00 -
সুহৃদকুমার ভৌমিক
শব্দ ও বানানশব্দ ও বানান প্রসঙ্গে নামপ্রবন্ধে এ দুটি শব্দের উৎস ও প্রাথমিক অর্থ থেকে লেখক ক্রমে চলে গেছেন ভাষাতত্ত্বের আলোচনায়। এ দেশের বিভিন্ন আদিবাসী ও জনজাতি গোষ্ঠীর ভাষায় তাঁর সহজ যাতায়াত। এরকম বেশ কয়েকটি ভাষার পঠন-পাঠন ও চর্চায় তাঁর ভূমিকা প্রশ্নাতীত। ফলে এ বিষয়ে তাঁর আলোচনা একেবারেই ভিন্ন গোত্রের এবং দিকনির্দেশক। এ বইতে রয়েছে ভাষা ও ভাষাতত্ত্ব সংশ্লিষ্ট এরকম আরও কয়েকটি প্রবন্ধ। যেমন উরাঁউ বা ওরাঁওদের ভাষা নিয়ে একটি প্রবন্ধে ভাষার দিক দিয়ে তিনি তাঁদের শ্রেণিবিভাগ করেছেন। আবার র-প্রত্যয়ের উৎস নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে তিনি অসুর সম্প্রদায়ের কথা বিশদে বলেছেন। বাঙালি ও বঙ্গাব্দের উৎস একটি প্রবন্ধে তিনি যেমন বঙ্গাব্দের উৎস চিহ্নিত করেছেন, তেমনি মেঘদূত-এর ছন্দ নিয়ে আলোচনার সূত্রে এই কাব্যের পরিচিত কয়েকটি শব্দ নিয়ে সংগত প্রশ্ন তুলেছেন। আরেকটি প্রবন্ধে ‘গান্ধী’কে ‘গাঁধী’ লেখার যে কোন যুক্তিই থাকতে পারে না, তা স্পষ্ট করেছেন।
₹ 60.00
Reviews
There are no reviews yet.