₹ 90.00
In Stockপ্রমথ চৌধুরী
রবীন্দ্রনাথ
নিজের স্বভাব ব্যাখ্যা করে রবীন্দ্রনাথ একদা লিখেছিলেন– ‘আমি কঠিনত্বক্ ফলের মত– নিজের অন্তরকে আমি নিজের বাহিরে আনিতে পারি না। যদি আমার ভিতরে কোনও রসশস্য থাকে, যে ব্যক্তি বলপূর্বক ভাঙ্গিয়া আদায় করিতে পারে সেই পায়।’ প্রমথ চৌধুরী ছিলেন নিঃসন্দেহে সেই ব্যক্তি, যিনি রবীন্দ্রনাথের সেই রসশস্য আদায় করতে পেরেছিলেন। রবীন্দ্রনাথ নিয়ে তাঁর সমস্ত লেখাই এ বইয়ে সংকলিত হয়েছে।
Description
প্রমথ চৌধুরী
রবীন্দ্রনাথ
নিজের স্বভাব ব্যাখ্যা করে রবীন্দ্রনাথ একদা লিখেছিলেন– ‘আমি কঠিনত্বক্ ফলের মত– নিজের অন্তরকে আমি নিজের বাহিরে আনিতে পারি না। যদি আমার ভিতরে কোনও রসশস্য থাকে, যে ব্যক্তি বলপূর্বক ভাঙ্গিয়া আদায় করিতে পারে সেই পায়।’ প্রমথ চৌধুরী ছিলেন নিঃসন্দেহে সেই ব্যক্তি, যিনি রবীন্দ্রনাথের সেই রসশস্য আদায় করতে পেরেছিলেন। রবীন্দ্রনাথ নিয়ে তাঁর সমস্ত লেখাই এ বইয়ে সংকলিত হয়েছে।
ISBN: 978-93-80542-68-3
নতুন পরিবর্ধিত সংস্করণ, ৮৪ পৃষ্ঠা
You must be logged in to post a review.
Related products
-
‘কান্দাহার’ এবং ‘দ্য সাইক্লিস্ট’-এর মতো ছবির স্রষ্টা, ইরানের খ্যাতনামা ও বিতর্কিত চলচ্চিত্র-পরিচালক মহসেন মখমলবাফ এখানে, এই লেখার পরিসরে একটু ভিন্ন ভাবে উপস্থিত। আফগানিস্তান সম্পর্কে যে-লেখাটি এ বইয়ের মূল উপজীব্য, যদিও তা লেখা হয়েছিল বামিয়ান-এর বিখ্যাত বুদ্ধমূর্তি তালিবানদের হাতে ধ্বংস হওয়ার কিছু পরে, কিন্তু পাঠক দেখবেন আজও তার প্রাসঙ্গিকতা কিছু মাত্র কমেনি। তার কারণ আফগানিস্তানের পরিস্থিতি আজও কিছু মাত্র বদালায়নি। সাম্প্রতিক কালে এই লেখার মতো হিউম্যান ডকুমেন্ট বোধ হয় খুব বেশি রচিত হয়নি। তার সঙ্গে রয়েছে প্রায় অজানা এক দেশের বিস্তারিত পরিচয়, আর তা লেখা হয়েছে ব্যাক্তিগত অনুভব-বর্জিত কোন সাংবাদিক বা পেশাদার লেখকের বয়ানে নয়, গভীর ব্যাক্তিগত উপলব্ধি থেকে। বারবার পড়ার মতো এ লেখা।
₹ 25.00Version : ebook - hardcopy -
মানিক দাস
আশপাশের মানুষজন
অসমের প্রেক্ষাপটে বস্তুত এ এক প্রেমের আখ্যান। অসংখ্য দ্বন্দ্বতন্তুর অনিঃশেষ কাটাকুটিতে নির্মিত এই আখ্যান কার্যত অসমিয়া-বাঙালির সম্পর্ক ও সম্পর্কহীনতার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ইতিহাসের জলছবি। মানুষজনের দ্বন্দ্ব, সামাজিক অস্থিরতা, সংশয়, উদভ্রান্তি ও স্বার্থপরতা এই যাপনকথায় প্রকট।
লেখক অসমবাসী। অসম ও বাংলায় সুপরিচিত। অসমিয়া ও বাংলা, দুই ভাষাতেই তিনি লেখেন। ফলে তাঁর বয়ানে এ আখ্যানের গুরুত্ব অন্যরকম হতে বাধ্য। এ বয়ানের পরতে-পরতে ক্রমোন্মোচিত অভিজ্ঞতার নির্যাসে রয়েছে সমাজ-বাস্তবতার উজ্জ্বল উপস্থিতি। একটি প্রণয়োপাখ্যানকে কেন্দ্র করে এ হল আশপাশের মানুষজনের চলমান জীবনালেখ্য।
অসমে সাম্প্রতিক সমস্যার প্রেক্ষিত বুঝতে বাংলা সাহিত্যে এই নতুনতর সংযোজন অনেকটাই সাহায্য করবে।
₹ 495.00 -
শ্রীগিরিশচন্দ্র বেদান্ততীর্থ
বঙ্গে দুর্গোৎসব১৩৩৩ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত এই পুস্তকের নিবেদন অংশে গিরিশচন্দ্র বেদান্ততীর্থ লিখেছিলেন, “বাঙ্গালী পাঠকপাঠিকাগণ ইহা পাঠ করিয়া দুর্গাপূজা–রহস্য ও বাঙ্গালীর পুরাতন অবস্থা কিয়ৎপরিমাণে পরিজ্ঞাত হইলেও স্বকীয় পরিশ্রম… সফল মনে করিব।”
গিরিশচন্দ্রের জন্ম ময়মনসিংহে। অধ্যাপনা করেছেন রাজশাহীর রানি হেমন্তকুমারী সংস্কৃত কলেজে। রাজশাহীর বরেন্দ্র অনুসন্ধান সমিতির সঙ্গেও তিনি যুক্ত ছিলেন। এই পুস্তকে তিনি মহিষাসুরের জন্মবৃত্তান্ত, কাত্যায়নী নাম-নিরুক্তি, মহিষাসুরের স্বপ্নবৃত্তান্ত, ব্রহ্মশাপবৃত্তান্ত, দেবীর বর্ণ, মৃন্ময়ী মূর্ত্তিতে দুর্গাপূজা, বিসর্জ্জন, দেবীপুরাণ ও কালিকাপুরাণ, দুর্গোৎসবের কাল, নবদুর্গা, পদ্ধতিবিবরণ, দুর্গারহস্য ইত্যাদি বিবিধ বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
তাঁর রচিত অন্যান্য গ্রন্থ : কৌলীন্যমার্গ রহস্য, সরস্বতী তন্ত্র, প্রাচীন শিল্প পরিচয়। সম্পাদনা করেছেন : পুরুষোত্তম ভাষাবৃত্তি, তারাতন্ত্র, কুলচূড়ামণিতন্ত্র ইত্যাদি। ‘তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা’তে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর নানা প্রবন্ধ।
প্রথম বইপত্তর সংস্করণ, ৬৪ পৃষ্ঠা
₹ 100.00 -
মধুপ দে
চন্দ্ররেখাগড়ের কাহিনিচন্দ্ররেখাগড়ের কাহিনি স্থানীয় লোক-ইতিহাস অবলম্বনে রচিত। কিছুটা পড়া, অনেকটা শোনা, বাকিটা বোনা। প্রকৃতপক্ষে কী ঘটেছিল, তা জানার কোন উপায় নেই। কিন্তু, এখানকার প্রায় পাঁচশো বছর আগের ভৌগোলিক অবস্থান, ছিন্নভিন্ন ঐতিহাসিক উপাদান, অসূর্যম্পশ্যা অরণ্যভূমি, জীবনদাত্রী সুবর্ণরেখা এবং আর্য-অনার্য মানুষের নিকট-অবস্থানে যা সত্যি-সত্যি ঘটেছিল বা ঘটা সম্ভব ছিল, সেই সত্য দর্শন থেকেই উঠে এসেছে এই উপন্যাসের ঘটনাধারা এবং চরিত্ররা। নয়াগ্রামের দক্ষিণাংশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা গড়বাড়ির ধ্বংসস্তূপ, ভগ্ন প্রাচীর, পরিখাচিহ্ন, মজে যাওয়া দিঘি, গভীর অরণ্যভূমি, ধূ-ধূ প্রান্তর, নদী এবং নদীতীরে দাঁড়ালে যে-অলিখিত ইতিহাস আর অকথিত কাহিনি শোনা যায়, তার সঙ্গে দেশ-কালের ইতিহাস জুড়ে গঠিত হয়েছে চন্দ্ররেখাগড়ের এই আখ্যান।
₹ 110.00 -
আরণ্যক টিটো
ফুলেরা পোশাক পরে না‘লেখা’ শব্দটি ক্রিয়া। ক্রিয়া ব্যতীত কোন মানুষ নেই, এমনকী প্রকৃতিজগতে অন্যান্য প্রাণীও। এই ব্রহ্মাণ্ড ক্রিয়াশীল… সচলতা ছাড়া জীবন চলে না! আর এই লেখালিখি, ক্রিয়া, বিষয়টার সাথে, মনের মাজারে নড়নচড়নমনা বাউলটার (নন্দনতাত্ত্বিক) মরমযাতনা আছে! যার মর্মে কানাকানি জানাজানি করে জীবনপ্রকৃতি, তার কাঙ্ক্ষা— প্রাপ্তি ও হতাশার দ্বান্দ্বিক মিথষ্ক্রিয়ায় যে রসটুকু বের হয়ে আসে তারই সার এই লেখা! এই লেখালেখি ‘আড়াই অক্ষরে’ বলা যেতে পারে নিজেকে/প্রকৃতিকে বিনির্মাণ কিংবা প্রকাশ…
আর এই প্রকাশতত্ত্বের পথে (দীর্ঘ ২৪ বৎসরের বাক্যচর্চার সারমর্ম) ‘ফুলেরা পোশাক পরে না’ প্রথম পদক্ষেপ… যেখানে ১৭৮টি কবিতায় (পুরুষবাদিতা কিংবা নারীবাদিতার বিপরীতে) ধরতে চাওয়া হয়েছে এমন এক (নন্দনতাত্ত্বিক) অভিসন্দর্শন— মর্মটুকু এই: শিল্প হলো অর্ধনারীশ্বর যাহার অর্ধেক শিব, অর্ধেক পার্বতী…
এই বইদেশে ভুমিকা না শুনে ভিতরে ঢোকেন… এটুকু কেবলি ইঙ্গিত, এর পাতায় পাতায় ভাঁজে ভাঁজে লুক্কায়িত মর্মকে জানতে পাঠ করুন, নক্শিকথায় বোনা সুতোর কাহন… উদ্যাপনের কথামালা… বাংলাসাহিত্যের অর্ধনারীশ্বরকাণ্ড… বিশ্বদৃষ্টির পরম্পরা… ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যতাবাদী এককের বিপরীতে সমগ্রতার যুক্তাঞ্চল!… যার রচয়িতা মারা গেছে সৃজন বর্ষায়, খুঁজেও পাবেন না তাহাকে জলের বাসরে…
₹ 295.00 -
টি এস এলিয়ট
মার্ডার ইন দ্য ক্যাথিড্রাল
ভূমিকা সম্পাদনা ভাষান্তর : সলিল বিশ্বাসএলিয়টের সুবিখ্যাত এই কাব্যনাট্যে রয়েছে এক ধর্মীয় আবহ। এর মূল দ্বন্দ্ব ঐহিক ও আত্মিক– এই দুই জগতের মধ্যে; পার্থিব দায়বদ্ধতা আর ঈশ্বরের কাছে দায়বদ্ধতার মধ্যে। কিন্তু শেষ অবধি এ নাট্যে সেই দ্বন্দ্ব উত্তরিত হয় ব্যক্তির নিজের বিবেকের কাছে দায়বদ্ধতা ও শাসকের প্রতি বিশ্বস্ততার চিরন্তন বিবাদে। কোন্টা শ্রেয়? স্বেচ্ছাচারী, অনৃতভাষী, চাটুকারিতা-প্রিয় শাসকের কাছে নতি-স্বীকার, না মৃত্যুর সম্ভাবনাকে উপেক্ষা করে মানুষের কাছে এবং নিজের বিবেক আর বিশ্বাসের কাছে অনুগত থাকা? এই প্রশ্ন গোটা নাটকে অনুরণিত। ধর্মের গণ্ডি ছাড়িয়ে কালজয়ী এই নাটক। ভাষান্তর ও টীকাভাষ্য : সলিল বিশ্বাস।
₹ 100.00
Reviews
There are no reviews yet.