₹ 385.00
In Stockআবীর আবদুল্লাহ
আয়না কথা
বাংলাদেশের আইকনিক চিত্র-সাংবাদিকদের যে লম্বা তালিকা, তার গ্রাফের ওপরের দিকে আবীর আবদুল্লাহর বাস। কাজের জায়গায় সোজা-সাপটা, বাহুল্যবর্জিত, ড্রামা-হীন একজন আলোকচিত্রী। নিজের ফটোগ্রাফি নিয়ে পরিষ্কার তাঁর লজিক এবং ব্যাখ্যা : “আমি এইভাবে দেখেছি.. বিশেষ কিছু দেখতে চাইনি…। যা আছে তাই…।”
তেমন তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা ছাড়াই সোজা-সাপটা কথার আলোকচিত্রী। কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ, দৃক, পাঠশালা, ই.পি.এ, ওয়ার্ল্ড প্রেস, আর্ট বনাম ফটোগ্রাফি– এমন বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ছাত্র-শিক্ষকের আলাপচারিতা– আয়না কথা।
নোকতা-র বই
প্রথম সংস্করণ, ২১৯ পৃষ্ঠা
3 in stock
CompareDescription
আবীর আবদুল্লাহ
আয়না কথা
বাংলাদেশের আইকনিক চিত্র-সাংবাদিকদের যে লম্বা তালিকা, তার গ্রাফের ওপরের দিকে আবীর আবদুল্লাহর বাস। কাজের জায়গায় সোজা-সাপটা, বাহুল্যবর্জিত, ড্রামা-হীন একজন আলোকচিত্রী। নিজের ফটোগ্রাফি নিয়ে পরিষ্কার তাঁর লজিক এবং ব্যাখ্যা : “আমি এইভাবে দেখেছি.. বিশেষ কিছু দেখতে চাইনি…। যা আছে তাই…।”
তেমন তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা ছাড়াই সোজা-সাপটা কথার আলোকচিত্রী। কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ, দৃক, পাঠশালা, ই.পি.এ, ওয়ার্ল্ড প্রেস, আর্ট বনাম ফটোগ্রাফি– এমন বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ছাত্র-শিক্ষকের আলাপচারিতা– আয়না কথা।
নোকতা-র বই
প্রথম সংস্করণ, ২১৯ পৃষ্ঠা
You must be logged in to post a review.
Related products
-
একটি পোস্টার ওয়ার্কশপ প্রযোজনা
পোস্টার ২০২০পোস্টারকে শিল্পকলার ইতিহাস পাত্তা দেয় না। তাতে কী? সে মাঠে-ঘাটে-দেওয়ালে-রাস্তাতেই খুশি। মিছিলে-শ্লোগানে-ঘোষণায়-প্রতিবাদে শামিল হয়ে সে দিব্যি আনন্দে আছে। এমনি আনন্দে থাকা একদল মানুষ, একদল শিল্পী-মানুষ রং-তুলি-কাগজ নিয়ে মাঝে-মাঝে জড়ো হন পোস্টার আঁকতে। নাকি পোস্টার লিখতে? এ নিয়ে তর্ক ওঠে চিনি-ছাড়া কালো চায়ের কাপে। কোন-কোন দিন কথা ওঠে— ‘এইবার আমাদের একটা নাম দেওয়া যাক।’ কিন্তু শেষমেশ এই ‘পোস্টার ওয়ার্কশপ’ নামটাই থেকে যায়। পোস্টার নিয়ে আলোচনার বিরতিতে কথা ওঠে একদিন একসাথে বসে পোস্টার করার। তারপর অনেক বার নিজেরা বসে পোস্টার করা ছাড়াও আমরা পোস্টার নিয়ে গেছি উত্তরপাড়া, কাঁচরাপাড়ায়। পোস্টার টাঙানো হয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে। বইমেলায় বন্ধুদের দোকানে থেকেছে পোস্টার আর আঁকার সরঞ্জাম। আমরা পোস্টার এঁকেছি গড়িয়াহাট ব্রিজের তলায়। সঙ্গী হয়েছি পার্ক সার্কাসের এনআরসি-বিরোধী আন্দোলনে— সেখানে মহা-উৎসাহে আন্দোলনকারীরা আমাদের সঙ্গে এঁকেছেন— মুহূর্তে সেই পোস্টার বদলে গেছে শ্লোগানে। একাধিক বার পোস্টার দেখানোর আয়োজন হয়েছে— নানা মানুষ সেখানে এসেছেন, দেখেছেন, মতামত দিয়েছেন।
এই সব অগুনতি পোস্টার থেকে কিছু পোস্টার নিয়ে এই বই— যেটুকুর ছবি তোলা ছিল। কিছু পোস্টার রোদে পুড়ে জলে ভিজে হাতে-হাতে ছিঁড়ে গেছে— তাদের ছবি নেই। কিন্তু তাদের পোস্টার-জন্ম সার্থক হয়েছে।
₹ 50.00 -
ছবি-কথায় আব্বাস কিয়ারোস্তামি
চেরির স্বাদ ও অন্যান্য
সংকলন ও ভাষান্তর : সন্দীপন ভট্টাচার্যকিয়ারোস্তামি-র ছবির ঠিক বর্ণনা বা ব্যাখ্যা ইত্যাদি হয় না। একমাত্র উপায় হল তাঁর ছবি দেখা। শুধু চোখে দেখাও নয়, কিয়ারোস্তামি চান তাঁর ছবির অদৃশ্য নানান অংশ দর্শক নিজের মনে-মনেও খানিকটা দেখুন, অদৃশ্য ফাঁকগুলো মনে-মনে খানিকটা পূরণ করে নিন। তাঁর ছবি দেখে লোকে খুব তৃপ্ত বা সন্তুষ্ট হোক, এ তিনি চাননি। বরং চেয়েছেন তাদের অস্বস্তি হোক, আর তা কাটাতে তারা বাধ্য হোক তাঁর ছবি নিয়ে ভাবতে, কথা বলতে।
জীবিত থাকতেই তাঁর নাম চলচ্চিত্রের মহান সব স্রষ্টাদের সঙ্গে একই আসনে সংরক্ষিত। যে-জায়গা থেকে গোদার বলেছিলেন, “… চলচ্চিত্রের শেষ কিয়ারোস্তামি-তে।”
এ বইয়ে কিয়ারোস্তামি-র সঙ্গে সাত সাক্ষাৎকারীর কথাবার্তার সম্পূর্ণ বয়ান এবং আরও সাত সাক্ষাৎকার থেকে প্রশ্ন বাদ দিয়ে শুধু কিয়ারোস্তামি-র নিজের কথার অংশবিশেষ রয়েছে। সেই সঙ্গে আছে আর-এক যুগান্তকারী চলচ্চিত্রকার আকিরা কুরোসাওয়া-র সঙ্গে কিয়ারোস্তামি-র কথোপকথনের বয়ান। বছর-সাতেক আগে এ বই প্রথম প্রকাশের সময় কিয়ারোস্তামি-র কবিতার তেমন অনুবাদ বাংলায় হয়নি। বলা যায়, বাংলাভাষী পাঠকের কাছে সেই ছিল কবি কিয়ারোস্তামি-র প্রথম আবির্ভাব। ইতিমধ্যে অনেকেই তাঁর কবিতার প্রতি আকৃষ্ট হয়েছেন, অনেকে অনুবাদ করেছেন, বই করেছেন, এ কারণে এই বইয়ে কবিতার অংশ সম্পূর্ণত বাদ দেওয়া হল। থাকল কেবল চলচ্চিত্রী এবং অংশত আলোকচিত্রী আব্বাস কিয়ারোস্তামি-র কথা।
₹ 285.00 -
জ্যাক কেরুয়াক, উইলিয়ম বারোজ ও অ্যালেন গিনসবার্গ-এর সঙ্গে কথোপকথন
বিট প্রজন্ম অফবিট প্রসঙ্গ“কেরুয়াক আর জন ক্লেলন হোমস-এর সঙ্গে ১৯৫০-৫১ সালে সমকালীন প্রজন্মের চরিত্র নিয়ে কথা বলতে গিয়ে প্রথম কথাটা উঠে আসে। কেরুয়াক এই প্রজন্মের কোন সুসঙ্গত চরিত্রের কথা অস্বীকার করে এবং বলে ওঠে, ‘আঃ, বিট প্রজন্ম ছাড়া কিছু নয় আমরা।’ হোমস তারপর নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর ম্যাগাজিনে ১৯৫২-য় একটা প্রবন্ধ লেখে, যার শিরোনাম ছিল ‘এ হল বিট প্রজন্ম’। ব্যাস, তারপর এটাই দাঁড়িয়ে গেল।
“এর বছর-দশেক আগে টাইমস স্কোয়ারে এ কথা আকছার বলা হত, ‘ওহে, আমি একজন বিট…’, মানে পয়সাকড়ি কিছু নেই আমার, থাকার একটা জায়গা পর্যন্ত নেই। অর্থাৎ এর আদত মানে হল আমি পরিশ্রান্ত, একেবারে অতলে তলিয়ে আছি, ঘুমোইনি কতদিন, সমাজ আমায় প্রত্যাখ্যান করেছে ইত্যাদি।… কিংবা ‘উন্মুক্ত’, হুইটম্যান যে-অর্থে উন্মুক্ততার কথা বলেছেন, প্রায় বিনম্রতার সমার্থক, কোন-কোন মহলে যার মানে পরিশ্রান্ত হলেও আমার সত্তা কিন্তু যে-কোন দিব্য অভিজ্ঞতা গ্রহণ ও অনুধাবনের জন্য উন্মুখ ও প্রস্তুত।
“মিডিয়া এর কদর্থ করা শুরু করলে কেরুয়াক কথাটা আর-একটু মার্জিত করে। যেমন তারা বলে, এর মানে নাকি সম্পূর্ণ পরাজিত, কিংবা ড্রামের বিট ইত্যাদি, যা একেবারেই ভুলভাল। কেরুয়াক তখন শব্দটার উৎসে ফিরে যায় এবং জানায় যে beat মানে be-at, যেমন কিনা beatitude বা beatific। ‘বিট প্রজন্মের উৎস’-এ সে এভাবেই কথাটা ব্যাখ্যা করেছে। সত্তার অন্ধকার বা অজ্ঞানতার অন্ধকার সরিয়ে যা আলো আসার পথ খুলে দেয়, অহংশূন্য করে এবং ধর্মীয় উদ্ভাসের পথ মুক্ত করে।” (অ্যালেন গিনসবার্গ)
বিট প্রজন্মের তিন দিকপাল— কেরুয়াক, বারোজ আর গিনসবার্গ-এর তিনটি দীর্ঘ কথোপকথন নিয়ে এই বই। আলোচিত প্রসঙ্গের মধ্যে আছে– গদ্যের স্টাইল, নীল কাসাডি, হাইকু; শব্দ-নৈঃশব্দ্যের কাটাছেঁড়া, মায়া-পুঁথি, নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষমতা; ব্লেক, সেজান, কবিতা ও দিব্যদর্শনের ভূমিকা ইত্যাদি অফবিট নানান প্রসঙ্গ।
সংকলন, সম্পাদনা ও ভাষান্তর : সন্দীপন ভট্টাচার্য
₹ 200.00 -
বব মার্লে
রক রেগ্যে রাস্তা আর শিকড়ের গানবব মার্লে গান গাইতেন। বুক নিংড়ে গাইতেন। জামাইকায় থাকতেন তিনি, ফিরতে চাইতেন নিজভূমি আফ্রিকায়– তাঁর গোষ্ঠীর অন্যান্যদের মতো। এঁরা রাস্তাফারিয়ান। রাস্তা-র দর্শন গুরুবাদী, ইথিওপিয়ার রাজা প্রথম হাইলি সুলাসি-কে এঁরা মনে করেন পুনরুত্থিত খ্রিস্ট, আর সেই নিয়ে খ্রিস্টানদের সঙ্গে এঁদের ঝগড়া। বস্তুত এ এক প্রান্তিক দর্শন, জীবনের বহু কিছু এখানে আশ্চর্য সরলতায় জড়িয়ে আছে। গান আর দর্শন এখানে একাকার, এর কোন কিছুকেই পরস্পরের থেকে ঠিক আলাদা করা যায় না।
এই বইয়ে রয়েছে বিভিন্ন সময়ে নেওয়া রাস্তা গোষ্ঠীর সাঙ্গীতিক কণ্ঠস্বর বব মার্লে-র সাতটি সাক্ষাৎকারের সম্পাদিত বয়ান, আর তাঁর সুখ্যাত কয়েকটি গানের কথা– যেখানে পাওয়া যাবে তাঁর মর্মজীবনের কথা। আর তাঁর কর্মজীবনের কথা আছে সংশিষ্ট পঞ্জিতে।
মার্লে-র গান যাঁরা শুনেছেন, আশা করা যায় এই বইতে তাঁরা তাঁর কণ্ঠস্বর শুনতে পাবেন।
₹ 220.00 -
নোয়াম চমস্কি
গণমাধ্যমের চরিত্র“জন–সংযোগ এক বৃহৎ শিল্প। এ বাবদে এখন বছরে বিলিয়ন ডলারের হিসেবে খরচ হয়। জনতার মনকে নিয়ন্ত্রণ করাটাই তার বরাবরের দায়। জন–সংযোগকে ইন্ডাস্ট্রির পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে পথিকৃৎ হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।… জন–সংযোগের শিল্পক্ষেত্রে যারা আছেন, তারা কেউ সেখানে মজা মারার জন্য বসে নেই। তারা রীতিমতো কাজ করছেন সেখানে। তারা লোকের মনে সঠিক মূল্যবোধ চারিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। বস্তুত, প্রকৃত গণতন্ত্র সম্পর্কে তাদের একটা ধারণা আছে : এ ব্যবস্থা এমন হওয়া উচিত যেখানে বিশেষজ্ঞদের প্রভুর স্বার্থে কাজ করার শিক্ষা দেওয়া হয়। প্রভু মানে এই সমাজটা যাদের। জনগণের বাদবাকি অংশকে সংগঠিত হওয়া থেকে দূরে সরিয়ে রাখতে হবে, কারণ সংগঠন মাত্রেই ঝামেলা পাকায়। টিভির সামনে এদের একা বসিয়ে রাখতে হবে, আর মাথায় এ কথা ঢুকিয়ে দিতে হবে যে জীবনের একমাত্র অর্থ হল চারপাশে আরও–আরও পণ্য জোটাও বা ঐ ধনী মধ্যবিত্ত পরিবারের মতো জীবন কাটাও, যা তুমি টিভির পর্দায় দেখছ…।” লিখেছেন নোয়াম চমস্কি।
রাষ্ট্রশাসনের অন্যতম হাতিয়ার এই গণমাধ্যম। সমকালীন রাজনীতিতে তার ভূমিকা, মিথ্যে প্রচার আর তথ্যগোপনের কূটকৌশলে ব্যাপ্ত সে এক ষড়যন্ত্রের ইতিবৃত্ত। এ নিয়ে লেখার যোগ্যতম যিনি, তাঁর কলমে ক্ষুরধার এই বই।
₹ 180.00 -
দীপেন্দু চক্রবর্তী
সিনেমা নিয়ে কথাসিনেমা নিয়ে নানান পত্রিকায় কয়েক দশক ধরে লিখছেন দীপেন্দু চক্রবর্তী, বলা যায় এই প্রথম তা একত্র হল। ফলে পাঠক যেমন সিনেমা নিয়ে লেখকের ভাবনার ব্যাপ্তি ও গভীরতার সন্ধান পাবেন এখানে, তেমনই যেহেতু দীপেন্দু লিখেছেন মূলত বাংলা সিনেমা নিয়ে, তাই গত কয়েক দশকের বাংলা সিনেমার একটা ক্রম-ইতিহাসও পেয়ে যাবেন এই সূত্রে। কেউ-কেউ হয়তো লেখকের মতে আস্থা রাখবেন, আবার কেউ-কেউ, আশা করা যাক যে হয়তো প্ররোচিত হবেন তুমুল তর্কে। বলা থাক, পাঠকের সঙ্গে এহেন মত-বিনিময়ে লেখকের অরুচি নেই। সহমত-ই হোন বা প্ররোচিত হোন তর্কে, একটা কথা ঠিক যে এ সমস্ত লেখা পড়তে শুরু করলে শেষ না করে তৃপ্তি নেই।
প্রথম সংস্করণ, ১৬৫ পৃষ্ঠা
₹ 210.00
Reviews
There are no reviews yet.