Bodhyobhumi_e-book
₹ 15.00
In Stockশুভেন্দু দাশগুপ্ত
বধ্যভূমি
এ এক বধ্যভূমি। এখানে হত্যা করে টুকরো টুকরো করে ফেলে রাখা হয় জমিতে। এ পারে, ক্ষমতাসীনদের পাঁচিলের বাইরে। খণ্ডিত দেশ, খণ্ডিত সমাজ, খণ্ডিত রাজনীতি-অর্থনীতি, খণ্ডিত শিল্প-সাহিত্যের ভুবন।
শুভেন্দু দাশগুপ্ত, কেয়া দাশগুপ্ত, তিলক শেঠ-এর যৌথ নির্মাণে ছবি ও কথার যুগলবন্দিতে একটি পরীক্ষামূলক ই-বই।
৭ এমবি
Description
শুভেন্দু দাশগুপ্ত
বধ্যভূমি
এ এক বধ্যভূমি। এখানে হত্যা করে টুকরো টুকরো করে ফেলে রাখা হয় জমিতে। এ পারে, ক্ষমতাসীনদের পাঁচিলের বাইরে। খণ্ডিত দেশ, খণ্ডিত সমাজ, খণ্ডিত রাজনীতি-অর্থনীতি, খণ্ডিত শিল্প-সাহিত্যের ভুবন।
শুভেন্দু দাশগুপ্ত, কেয়া দাশগুপ্ত, তিলক শেঠ-এর যৌথ নির্মাণে ছবি ও কথার যুগলবন্দিতে একটি পরীক্ষামূলক ই-বই।
৮ এমবি
You must be logged in to post a review.
Related products
-
পৃথিবীর শিল্প-ইতিহাসে সর্বকালের জনপ্রিয়তম দুটি ছবি, ‘মোনা লিসা’ ও ‘লাস্ট সাপার’-এর স্রষ্টা লিওনারদো দা ভিঞ্চি শুধু চিত্রকর হিসেবেই নয়, সেই সঙ্গে ভাস্কর, স্থপতি, সঙ্গীতজ্ঞ, বিচিত্র বিদ্যায় নির্মাণ কুশলী কারিগর, এমনকী জল প্রণালীর পরিকল্পক, গণিতজ্ঞ ও সামরিক প্রযুক্তিবিদ হিসেবেও একই রকম খ্যাত কীর্তি ছিলেন। এ সমস্ত বিষয়েই নানান পর্যবেক্ষণ, পরীক্ষানিরীক্ষার বর্ণনা, ফলাফল ও সিদ্ধান্ত তিনি বিভিন্ন সময়ে বিচ্ছিন্ন পৃষ্ঠায় বা বাঁধানো খাতায় লিখে রাখলেও জীবদ্দশায় তা সর্বসাধারণের গোচরে আনেননি। দীর্ঘ কাল পরে অনেক বাধা কাটিয়ে তা প্রথম প্রকাশ করেন মহাশয় জাঁ পোল রিষটার। উইলিয়াম রিষটার সম্পাদিত ঐ মহাগ্রন্থ থেকে শুধু শিল্পকলা বিষয়ক অংশের অনুবাদই এ বইয়ের উপজীব্য।
₹ 50.00 -
সোমশঙ্কর রায়
পাঁচুর একাদশীএক দেশে এক চোর ছিল। দেশের নাম, যা হোক কিছু-একটা হবে। আর চোরের নাম?… ধরা যাক, তার নাম পাঁচু। সবাই তাকে ‘পাঁচুচোর’ বলে ডাকে। এতে ওর কিছু যায় আসে না। লোকে জানে পাঁচু চুরি করে। কিন্তু হাতেনাতে কখনো ধরা পড়েনি। একটা বিষয় কিছুতেই ওর মাথায় ঢোকে না— ওর কাজটাকে দেশের লোক কেন ভালো চোখে দেখে না। পাঁচু শুনেছে দেশের রাজাকেও ওরা কখনো-সখনো চোর বলে। মাঝে-মধ্যে রাস্তায় দল বেঁধে ‘গলি গলি মে শোর হ্যায়, দেশের রাজা চোর হ্যায়’ বলতে বলতে যায়। আবার কিছুদিন পরে এরাই রাজাকে মাথায় করে সিংহাসনে বসিয়ে দিয়ে আসে। পাঁচুর হিসেব মেলে না। রাজার বেলায় এক রকম, আর তার বেলায় আরেক রকম!
৩৬ পৃষ্ঠা, ১ এমবি
₹ 40.00 -
বেলা চক্রবর্তী।। ভোলানাথ ভট্টাচার্য
মৃত্যু দাহ সমাধিভাববাদী হিন্দু ধর্মে মৃত্যুচিন্তা এক বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করেছে। মৃত্যুকে ভাববাদীরা কখনওই জীবনের শেষ বলে মানেননি। মৃত্যু তাঁদের কাছে এক তীর্থের পান্থনিবাস ছেড়ে আর-এক তীর্থের অভিমুখে যাওয়া, জীর্ণবাস ছেড়ে নতুনতর পোশাক পরা। মৃত্যুচিন্তার এই প্রসারিত ভূমি কিন্তু ভারতীয় বস্তুবাদী দৃষ্টিতে মেলে না। শুধু মেলে না নয়, যাবতীয় প্রেতকৃত্যকে বস্তুবাদীরা ব্রাহ্মণদের চাতুরী ছাড়া অন্য কিছু ভাবেন না সেভাবে দেখলে এ দৃষ্টিতেও কিন্তু মৃত্যুকে নিরঙ্কুশ নঞর্থক ভাবা সমীচীন নয়। মানুষ মারা গেলে দেহ নামক বস্তুর অপসারণ ঘটে ঠিকই, কিন্তু বস্তু অপসৃত হলেও থেকে যায় তার মানসিকতা, যা ঐ বস্তুরই প্রতিফলন। বস্তুবাদীদের এই অক্ষয় মানসিকতা থেকে ভাববাদীদের অবিনশ্বর আত্মার সম্পর্ক তা হলে কি খুব দূরের? মৃত্যু মানে যে বিচ্ছিন্নতা নয়, বরং জগৎ আর জীবনের সঙ্গে সে এক অখণ্ড সূত্রে গ্রথিত, সেটা দেখানোই এ বইয়ের উদ্দেশ্য। এ বিষয়ে সুপণ্ডিত দুই লেখকের গ্রন্থনা।
₹ 25.00 -
এখন আমাদের দেশে নিষেধের বিধান। এই খাবার খাওয়া বারণ। এই পশুর মাংস নিষিদ্ধ। মদ বিক্রি করা চলবে না। এই চলচ্চিত্রে এই দৃশ্য বাদ দিতে হবে। এই বিষয় নিয়ে কোন বই লেখা নিষেধ। এমন ছবি আঁকা যাবে না। এমন খবর ছাপা চলবে না। অমুকের বিরুদ্ধে কিছু বলা বারণ। এই ধরনের কোন কথা বললে দেশদ্রোহী কিংবা দেশ ছেড়ে চলে যেতে হবে। অথবা ছবি পুড়িয়ে দেওয়া হবে, বা মুখে কালি লাগিয়ে দেওয়া হবে, বই বন্ধ করে দেওয়া হবে, অথবা গুলি করে মেরে ফেলা হবে। এ সবই ক্ষমতায় আসীনদের নির্দেশ। ধর্মীয় ক্ষমতাসীন, রাজনৈতিক ক্ষমতাসীন, সাংস্কৃতিক ক্ষমতাসীন। এমন সবের বিরুদ্ধে প্রতিবাদও চলছে। প্রতিবাদের নানা ধরন। এমন একটি ধরন নিয়েই এই লেখা। ধরনটির নাম কার্টুন। তবে এখনকার আঁকা কার্টুন নয়, অনেকদিন আগের আঁকা। সেই ১৯১০ আর ১৯২০— এই দুই দশকের। এঁকেছিলেন গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুর। যার হাত ধরে বাংলায় ছবি আর কার্টুনের আধুনিকতা আসা।এই লেখাটিতে গগনেন্দ্রনাথের সেই ক’টি কার্টুন আনা, যার বিষয় আর এখনকার বিষয়, যে-বিষয়টি নিয়ে এই লেখাটিতে বলা, তার মিল। আশ্চর্য মিল।
₹ 25.00 -
“বিভিন্ন শহরে গিয়েছি, থেকেছি, কিন্তু কলকাতার মতো কোথাও নয়। অন্য কোথাও দু-দিনেই মন হাঁপিয়ে উঠেছে। দূরে গেলেই বোঝা যায় ধুলোবালি-মাখা এই কলকাতা শহরই আমাদের কত প্রিয়। কলকাতা আবার সমৃদ্ধ হবে, গৌরব বৃদ্ধি করবে, আবার ‘কল্লোলিনী’ হবে, এই আশাতেই বুক বেঁধে আছি। ততদিনে পুরনো সেই কলকাতার কথা যাতে ভুলে না যাই, তারই প্রচেষ্টা এই লেখায়।” ভূমিকায় লিখেছেন লেখক, এবং সেই লক্ষ্যেই এই বইয়ে তাঁর নিজের কৈশোরে ও যৌবনে দেখা পুরনো সেই কলকাতাকে এই বইয়ে স্মৃতির আদলে তুলে এনেছেন। পাঠকদের এ লেখা ভালো লাগবে।
₹ 50.00Version : ebook - hardcopy -
শুভেন্দু দাশগুপ্ত
গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের কার্টুনে হিন্দু সমাজআমাদের দেশে এখন হিন্দুত্ববাদীদের দাপট। তারা এখন কেন্দ্রীয় সরকারে, বেশ কয়েকটি রাজ্য সরকারে, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, সামাজিক সংগঠনে, সাংস্কৃতিক সংস্থায়, ক্ষমতায়।
হিন্দুত্ববাদের সামাজিক ক্ষমতা-কাঠামোয় ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, উঁচু জাত, জাত-ব্যবস্থা। হিন্দুত্ববাদের সাংস্কৃতিক কাঠামোয় নিজ-জাতে বিবাহ, পণপ্রথা। হিন্দুত্ব-বাদের রাজনীতিক কাঠামোয় দেশপ্রেম, যা আসলে হিন্দু দল-শাসিত সরকারের প্রতি, অতএব রাষ্ট্রের প্রতি প্রেম।
হিন্দুত্ববাদের উচ্চারণে শুধুই ‘ভারতমাতা কি জয়’, ‘বন্দেমাতরম’। হিন্দুত্ব-বাদের ঘৃণায় অন্য ধর্ম, প্রতিবেশী দেশ। হিন্দুত্ববাদীদের আক্রোশে, আক্রমণে তাদের প্রতি সমালোচনা ও তাদের পূজিত ব্যক্তিদের সমালোচক এবং তাদের প্রিয় বিষয়ের বিরোধিতা। এমনই এক পরিস্থিতির, এক ভয়ঙ্কর অবস্থার সমালোচনায়, প্রতিরোধে আমাদের পাশে থাকা, পাশে পাওয়া গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুরকে। গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আঁকা, লেখা, কার্টুনকে। সময়কাল বিংশ শতাব্দীর প্রথম ও দ্বিতীয় দশক। গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুর হিন্দু, ইংরেজ শাসন-বিরোধী আন্দোলনের শরিক, আধুনিক, সামাজিক আন্দোলনের অংশীদার, সংগঠক, শিল্পস্রষ্টা, কার্টুনচিত্রী।₹ 25.00
Reviews
There are no reviews yet.