Kalatalay Ghar
₹ 50.00
In Stockঅসমিয়া লোকছড়ার দ্বিভাষিক সংকলন
কলাতলায় ঘর
অন্যান্য সমস্ত ভাষার মতো অসমিয়া ভাষাতেও রয়েছে নানা রকম লৌকিক ছড়া। স্বভাবতই সে সব বিচিত্র স্বাদের এবং স্থানীয় জীবনের স্বকীয় অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ। বাংলার সঙ্গে তার মিলও চোখে পড়ার মতো। মূল অসমিয়া-সহ এমনই বেশ কিছু ছড়ার বাংলা ভাষান্তর নিয়ে সচিত্র এই বই। সংকলন ও ভাষান্তর : মানিক দাস। প্রচ্ছদ ও ভেতরের ছবি : অলকানন্দা সেনগুপ্ত।
Description
অসমিয়া লোকছড়ার দ্বিভাষিক সংকলন
কলাতলায় ঘর
অন্যান্য সমস্ত ভাষার মতো অসমিয়া ভাষাতেও রয়েছে নানা রকম লৌকিক ছড়া। স্বভাবতই সে সব বিচিত্র স্বাদের এবং স্থানীয় জীবনের স্বকীয় অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ। বাংলার সঙ্গে তার মিলও চোখে পড়ার মতো। মূল অসমিয়া-সহ এমনই বেশ কিছু ছড়ার বাংলা ভাষান্তর নিয়ে সচিত্র এই বই। সংকলন ও ভাষান্তর : মানিক দাস। প্রচ্ছদ ও ভেতরের ছবি : অলকানন্দা সেনগুপ্ত।
ISBN: 978-93-80542-60-7
প্রথম সংস্করণ, ৪৮ পৃষ্ঠা
You must be logged in to post a review.
Related products
-
বাংলা কার্টুনে ভোট
গ্রন্থনা : শুভেন্দু দাশগুপ্ত
ভোট গম্ভীর ব্যাপার। ভোট মজার ব্যাপার। ঠাট্টা-তামাশার ব্যাপার। বিষয় নিয়ে ব্যঙ্গ। কথায়, প্রতি দিনের প্রতি জনের কথায়। আঁকায়, ব্যঙ্গচিত্রীদের আঁকায়।
সেই কবে থেকে ভোট নিয়ে ব্যঙ্গচিত্র। যবে থেকে ব্যঙ্গচিত্র ছাপা হওয়া বাংলা পত্রিকায়। ১৮৭৪ সাল থেকে। প্রথম ‘বসন্তক’ পত্রিকায়।
ভোট নিয়ে, ভোটের বিষয় নিয়ে সাধারণজনের হাসি ঠাট্টা মশকরা তামাশা বিদ্রূপ ব্যঙ্গচিত্রীর আঁকায়, কথায় চলে আসে। হালকা চালে। সমালোচনায়। যেমন হয় কার্টুনে। বাইরে থেকে দেখে নিলে, পড়ে ফেললে একরকম। ভিতরে ঢুকলে, বুঝে নিলে অন্যরকম। ব্যঙ্গচিত্রী সমালোচক।
প্রথম পর্বের সাজিয়ে নেওয়া কার্টুন ছাপানোর সময় ধরে।
দ্বিতীয় পর্বে দেওয়া গেল বাংলাদেশের শিল্পী রফিকুন নবী-র ভোট নিয়ে আঁকা কিছু কার্টুন।
রফিকুন নবী-র একটি জনপ্রিয় কার্টুন-চরিত্র ‘টোকাই’। টোকাইকে নিয়ে আমরা আগেই একটি বই বানিয়েছি। তাঁর আঁকা আর-একটি কার্টুন-চরিত্র ‘ভোটারালী’। টোকাইয়ের মতো ভোটারালীও না-মানুষদের সঙ্গে কথা-বলাবলি করে। সে কখনও গাঁয়ে, কখনও শহরে। কখনও সে প্রশ্ন করে, কখনও উত্তর দেয়। সে-সব প্রশ্ন আমাদেরই, উত্তরও আমাদেরই। সাধারণ মানুষদের।
এ বাংলায় ভোটারালী-কে আনা গেল এবার।
₹ 180.00 -
অসীম রেজ
ভাসিলি কান্দিনস্কি : বিমূর্ত চিত্রের মহাবিশ্বরুশ শিল্পী ও শিল্পতাত্ত্বিক ভাসিলি কান্দিনস্কি-কে আধুনিক শিল্পে শুদ্ধ বিমূর্ততার অন্যতম স্রষ্টা ও প্রবক্তা বলে মনে করা হয়। অবশ্যই যেখানে পৌঁছতে তাঁকে পাড়ি দিতে হয় দীর্ঘ পথ, পেরিয়ে আসতে হয় বেশ কয়েকটি পর্যায়। তাঁর নামের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ‘দ্য ব্লু রাইডার’-এর মতো শিল্পগোষ্ঠী, রাশিয়ায় বিপ্লব-পরবর্তী শিল্প-সংগঠন, এবং ‘বাউহাউস’-এর মতো শিল্পশিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের কর্মকাণ্ড— বিশ শতকের শিল্প-ইতিহাস যার একটাকেও বাদ দিয়ে সম্পূর্ণ হয় না।
কান্দিনস্কি একদিকে যেমন সময়ের সঙ্গে-সঙ্গে তাঁর পরিবর্তিত ভাবনার সঙ্গে তাল মিলিয়ে ছবি এঁকেছেন, তেমনই নিজের ভাবনাকে স্পষ্ট ও বিশদ করেছেন তাঁর লেখাপত্রে। তাঁর লেখা অন্তত দুটি বই (‘কনসার্নিং দ্য স্পিরিচুয়াল ইন আর্ট’ এবং ‘পয়েন্ট অ্যান্ড লাইন টু প্লেইন’) বিবেচিত হয় অবশ্যপাঠ্য হিসেবে। পাশাপাশি কবিতাও লিখেছেন তিনি, লিখেছেন স্মৃতিকথা।
ভাসিলি কান্দিনস্কি-র জীবন ও কাজকর্মের ভিত্তিতে লেখা এই প্রথম বাংলা বইয়ে এ-সমস্ত প্রসঙ্গই রয়েছে বিস্তারিত ভাবে। সঙ্গে রয়েছে শাদা-কালো অসংখ্য ছবির প্রতিলিপি, শুধু সেটুকু দেখলেও বিশ শতকের এই প্রধান শিল্পীর বিকাশের পথরেখাটি খানিক পরিষ্কার হবে বলে আশা করা যায়।
₹ 260.00 -
সুহৃদকুমার ভৌমিক
শব্দ ও বানানশব্দ ও বানান প্রসঙ্গে নামপ্রবন্ধে এ দুটি শব্দের উৎস ও প্রাথমিক অর্থ থেকে লেখক ক্রমে চলে গেছেন ভাষাতত্ত্বের আলোচনায়। এ দেশের বিভিন্ন আদিবাসী ও জনজাতি গোষ্ঠীর ভাষায় তাঁর সহজ যাতায়াত। এরকম বেশ কয়েকটি ভাষার পঠন-পাঠন ও চর্চায় তাঁর ভূমিকা প্রশ্নাতীত। ফলে এ বিষয়ে তাঁর আলোচনা একেবারেই ভিন্ন গোত্রের এবং দিকনির্দেশক। এ বইতে রয়েছে ভাষা ও ভাষাতত্ত্ব সংশ্লিষ্ট এরকম আরও কয়েকটি প্রবন্ধ। যেমন উরাঁউ বা ওরাঁওদের ভাষা নিয়ে একটি প্রবন্ধে ভাষার দিক দিয়ে তিনি তাঁদের শ্রেণিবিভাগ করেছেন। আবার র-প্রত্যয়ের উৎস নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে তিনি অসুর সম্প্রদায়ের কথা বিশদে বলেছেন। বাঙালি ও বঙ্গাব্দের উৎস একটি প্রবন্ধে তিনি যেমন বঙ্গাব্দের উৎস চিহ্নিত করেছেন, তেমনি মেঘদূত-এর ছন্দ নিয়ে আলোচনার সূত্রে এই কাব্যের পরিচিত কয়েকটি শব্দ নিয়ে সংগত প্রশ্ন তুলেছেন। আরেকটি প্রবন্ধে ‘গান্ধী’কে ‘গাঁধী’ লেখার যে কোন যুক্তিই থাকতে পারে না, তা স্পষ্ট করেছেন।
₹ 60.00 -
মানিক দাস
অনেক জোনাকির আলোদুর্গম আফগানিস্তান-পাকিস্তানের পার্বত্য এলাকায় স্কুল নেই, ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া করতে পারে না। পর্বতাভিযানে গিয়ে পথ-হারানো গ্রেগ মর্টেনসন একক প্রয়াসে সেখানে একের পর এক স্কুল খুলেছেন। সংখ্যাটা নেহাত কম নয়, একশো একাত্তর।
স্পেনের আন্দালুসিয়ায় ছোট্ট একটা মিউনিসিপাল শহর ম্যারিনালেডা, আসলে একটা গ্রাম। সংসদীয় ব্যবস্থার মধ্যেই নির্বাচিত মেয়র হুয়ান গোরদিলো সেখানে আটকে দিয়েছেন বিশ্বায়নের অবুঝ রথের চাকা। সব কিছুই চলে সেখানে সমবায় প্রথায়, সমস্ত সিদ্ধান্ত যৌথ।
পাপুয়া-নিউ গিনির অন্তর্গত ছোট্ট দেশ বোগেনভিল। তামার খনি সেখানে সব কিছুই প্রায় বিষিয়ে তুলেছিল। ফ্রান্সিস ওনা-র নেতৃত্বে সাধারণ মানুষ তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে সে-দেশে সম্ভব করে তুলেছেন এক পরিবেশ-বান্ধব বিপ্লব।
বিকল্প ভাবনায় এই তিন সাফল্যের খতিয়ান নিয়ে এই বই। গভীর অন্ধকারে ছোট-ছোট জোনাকির আলোর মতো এই সব উপাখ্যান।
₹ 60.00 -
আশীষ লাহিড়ী
বুদ্ধিজীবীর ভাববিশ্ব : সংশয়ে প্রত্যয়ে নির্মাণে বর্জনেযে-কোন চলতি আধুনিক বাংলা পরিভাষার মতন বুদ্ধিজীবী কথাটাকেও বোঝবার সহজ রাস্তা হচ্ছে কথাটাকে ইংরেজি করে ফেলা। কে না জানে, যুক্তিবাদ যেমন আসলে র্যাশনালিজমের অনুবাদ, বুদ্ধিজীবীও তেমনি ইন্টেলেকচুয়াল-এর বাংলা। আর ইংরেজি ইন্টেলেকচুয়াল বিশেষ্যটি ফরাসি আঁতেলেকতুয়েল-এর সগোত্র। ফ্রান্সে intellectual কথাটা চালু হয় উনিশ শতকের শতকের শেষ দিকে, ফরাসি রাষ্ট্রের চরম ইহুদি-বিদ্বেষী মনোভাব-প্রসূত অবিচারের বিরুদ্ধে এমিল জোলা প্রমুখ সাহিত্যিকদের তুলাকালাম কলমি গর্জনের মধ্যে দিয়ে। চালাক বাঙালিরা সেই কথাটাকেই আপন মনের কালিমা মিশিয়ে আঁতেল শব্দটি পয়দা করেছেন। বাঙালি বুজরুক যেমন ফরাসি বুজুর্গ-এর একেবারে বিপরীত, বাঙালি আঁতেলও তেমনি ফরাসি আঁতেলেকতুয়েলের ঠিক উলটো।
একটি কথা বারে-বারেই পেয়েছে লাঘবতা/ তাহারে লঘু করিব না তো আর—এই কবিবাক্য মেনে বৃদ্ধ বুদ্ধিজীবী শব্দটিকে বৈতরণী পার করিয়ে দেওয়াই হয়তো সংগত ছিল। কিন্তু মনে হল, খাঁটি বুদ্ধিজীবিত্ব বলেও একটা চিরজীবী ব্যাপার আছে, তার গুরুত্বকে নতুন করে কুর্নিশ করাটা আজকের এই ভাঙা স্বপ্নের দুনিয়ায় বিশেষ করে প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। সেই তাগিদ থেকেই এই বই।
₹ 180.00 -
আরণ্যক টিটো
ফুলেরা পোশাক পরে না‘লেখা’ শব্দটি ক্রিয়া। ক্রিয়া ব্যতীত কোন মানুষ নেই, এমনকী প্রকৃতিজগতে অন্যান্য প্রাণীও। এই ব্রহ্মাণ্ড ক্রিয়াশীল… সচলতা ছাড়া জীবন চলে না! আর এই লেখালিখি, ক্রিয়া, বিষয়টার সাথে, মনের মাজারে নড়নচড়নমনা বাউলটার (নন্দনতাত্ত্বিক) মরমযাতনা আছে! যার মর্মে কানাকানি জানাজানি করে জীবনপ্রকৃতি, তার কাঙ্ক্ষা— প্রাপ্তি ও হতাশার দ্বান্দ্বিক মিথষ্ক্রিয়ায় যে রসটুকু বের হয়ে আসে তারই সার এই লেখা! এই লেখালেখি ‘আড়াই অক্ষরে’ বলা যেতে পারে নিজেকে/প্রকৃতিকে বিনির্মাণ কিংবা প্রকাশ…
আর এই প্রকাশতত্ত্বের পথে (দীর্ঘ ২৪ বৎসরের বাক্যচর্চার সারমর্ম) ‘ফুলেরা পোশাক পরে না’ প্রথম পদক্ষেপ… যেখানে ১৭৮টি কবিতায় (পুরুষবাদিতা কিংবা নারীবাদিতার বিপরীতে) ধরতে চাওয়া হয়েছে এমন এক (নন্দনতাত্ত্বিক) অভিসন্দর্শন— মর্মটুকু এই: শিল্প হলো অর্ধনারীশ্বর যাহার অর্ধেক শিব, অর্ধেক পার্বতী…
এই বইদেশে ভুমিকা না শুনে ভিতরে ঢোকেন… এটুকু কেবলি ইঙ্গিত, এর পাতায় পাতায় ভাঁজে ভাঁজে লুক্কায়িত মর্মকে জানতে পাঠ করুন, নক্শিকথায় বোনা সুতোর কাহন… উদ্যাপনের কথামালা… বাংলাসাহিত্যের অর্ধনারীশ্বরকাণ্ড… বিশ্বদৃষ্টির পরম্পরা… ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যতাবাদী এককের বিপরীতে সমগ্রতার যুক্তাঞ্চল!… যার রচয়িতা মারা গেছে সৃজন বর্ষায়, খুঁজেও পাবেন না তাহাকে জলের বাসরে…
₹ 295.00
Reviews
There are no reviews yet.