₹ 90.00
In Stockপ্রমথ চৌধুরী
রবীন্দ্রনাথ
নিজের স্বভাব ব্যাখ্যা করে রবীন্দ্রনাথ একদা লিখেছিলেন– ‘আমি কঠিনত্বক্ ফলের মত– নিজের অন্তরকে আমি নিজের বাহিরে আনিতে পারি না। যদি আমার ভিতরে কোনও রসশস্য থাকে, যে ব্যক্তি বলপূর্বক ভাঙ্গিয়া আদায় করিতে পারে সেই পায়।’ প্রমথ চৌধুরী ছিলেন নিঃসন্দেহে সেই ব্যক্তি, যিনি রবীন্দ্রনাথের সেই রসশস্য আদায় করতে পেরেছিলেন। রবীন্দ্রনাথ নিয়ে তাঁর সমস্ত লেখাই এ বইয়ে সংকলিত হয়েছে।
Description
প্রমথ চৌধুরী
রবীন্দ্রনাথ
নিজের স্বভাব ব্যাখ্যা করে রবীন্দ্রনাথ একদা লিখেছিলেন– ‘আমি কঠিনত্বক্ ফলের মত– নিজের অন্তরকে আমি নিজের বাহিরে আনিতে পারি না। যদি আমার ভিতরে কোনও রসশস্য থাকে, যে ব্যক্তি বলপূর্বক ভাঙ্গিয়া আদায় করিতে পারে সেই পায়।’ প্রমথ চৌধুরী ছিলেন নিঃসন্দেহে সেই ব্যক্তি, যিনি রবীন্দ্রনাথের সেই রসশস্য আদায় করতে পেরেছিলেন। রবীন্দ্রনাথ নিয়ে তাঁর সমস্ত লেখাই এ বইয়ে সংকলিত হয়েছে।
ISBN: 978-93-80542-68-3
নতুন পরিবর্ধিত সংস্করণ, ৮৪ পৃষ্ঠা
You must be logged in to post a review.
Related products
-
আশনা সেন
পুরনো তোরঙ্গ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দে জন্মেছিলেন সৈয়দ মনজুর মুরশেদ। ভারতীয় উপমহাদেশের এক উত্তাল সময়কালে অতিবাহিত হয়েছে তাঁর জীবন। পেশায় রাজপুরুষ তিনি স্বচক্ষে দেখেছেন দু’-দুটি বিশ্বযুদ্ধ, দুর্ভিক্ষ, স্বাধীনতা সংগ্রাম, (১৯)৪৬-এর দাঙ্গা, দেশভাগ ও স্বাধীনতা। আর এর অনেকটাই ঘটেছিল ইংরাজ শাসকদের অধীনে প্রাদেশিক সিভিল সার্ভিসের অফিসার হিসেবে। চলমান ইতিহাসকে মনজুর খুব কাছ থেকে প্রত্যক্ষ করেছিলেন। লিখে গিয়েছিলেন ব্যক্তিগত জীবন, টুকরো সব ঘটনা, আপাত-তুচ্ছ আলাপচারিতার বিবরণ। এর সঙ্গেই জুড়ে আছে মনজুরের দ্বিতীয়া স্ত্রী বেগম হাসিনা মুরশেদের কাহিনীও। বাংলার প্রথম মুসলিম মহিলা হিসেবে ১৯৩৭ সালে তিনি নির্বাচিত হন প্রাদেশিক আইনসভায়। লেডি ব্রেবোর্ন কলেজের অন্যতম রূপকার ও স্থপতিও ছিলেন হাসিনা। পুরনো তোরঙ্গ-এর ঢাকনা খুলে এই পারিবারিক কাহিনী নতুন করে উপস্থিত করেছেন মনজুরের নাতনি আশনা, যার সঙ্গে জড়িয়ে আছে বঙ্গের রাজনৈতিক ইতিহাসও।
₹ 120.00Version : ebook - hardcopy -
স্বর্ণেন্দু সেনগুপ্ত
পিতার জন্ম হয়স্বর্ণেন্দু সেনগুপ্তর কবিতা লেখা আরম্ভ নতুন শতকের শুরুর দশকে। বর্তমান সময়ের খণ্ডবৈচিত্র্যের ভিতরে তাঁর রচনাকে চেনা যায় ভিন্নতর প্রতিভায়, যাকে বলা যায় বি-কল্পনার রঙ, বলা যেতে পারে শ্বেতাভ প্রত্যয়। রূপকথা হয়ে ওঠা এসব লেখালেখি অমীমাংসিত প্রশ্নের মতো শূন্যতায় ফিরে যেতে চায়, সামান্যকে জানার ইচ্ছে নিয়ে তারা আবার ফিরে আসতে চায় কথার অভ্যন্তরে। যাতায়াতের এই রাস্তা যেন ছোট-ছোট কাগজের কুচি দিয়ে গড়ে দেন স্বর্ণেন্দু।
₹ 30.00 -
অভী চৌধুরী
নিহিতার্থের খোঁজেসন্জীদা খাতুন পরিচালিত ‘ছায়ানট’-এর মুখপত্র ‘বাংলাদেশের হৃদয় হতে’ শীর্ষক পত্রিকার বিশেষ ভাষা সংখ্যায় বাংলা ভাষার ব্যবহারিক ও প্রায়োগিক নানা সমস্যা নিয়ে গভীরতার সন্ধানী সুখপাঠ্য এই দীর্ঘ প্রবন্ধটি প্রকাশের সময়েই পাঠকের মন কেড়েছিল। বই হিশেবে প্রকাশ করার সময়ে লেখক এর সঙ্গে জুড়েছেন আরও কয়েকটি নতুনতর প্রসঙ্গ। প্রবীণ ভাষাতাত্ত্বিক সুহৃদকুমার ভৌমিক তাঁর অনুকথনে দেখিয়েছেন ভাষা নিয়ে আরও কত গভীরে ভাবলে তার উৎসে পৌঁছনো সম্ভব। সব মিলিয়ে ভাষা নিয়ে এমন বই আর নেই।
₹ 60.00Version : ebook - hardcopy -
মধুপ দে
জঙ্গলমহলের লোকযাত্রাদিনের বেলা যারা মালগুদামে কাজ করে, বা মজুরের কাজ করে ক্ষেতে, কাজ করে রাজমিস্ত্রি বা যোগানদারের, মন্দিরে বলির পাঁঠা কাটে বা কাগজওয়ালা হয়ে কাগজ কিনে ঠোঙা বানায়, সন্ধ্যার পর তারাই রাম-রাবণ বা যুগী, সীতা কিংবা চম্পাবতী সেজে যাত্রাপালার আসর মাতায়। তার চিত্রনাট্য তাৎক্ষণিক, সংলাপও তাৎক্ষণিক। কেবল স্মৃতির ওপর নির্ভর করে ছ’-সাত ঘণ্টা গান গেয়ে, অভিনয় করে তারা মানুষকে হাসায়, কাঁদায়, আনন্দ দেয়। এই লোকযাত্রা জঙ্গলমহলের মানুষের লোকশিক্ষা, বিনোদন আর জীবনযুদ্ধে শক্তি আহরণের অন্যতম মাধ্যম। দ্বিতীয় পর্বে এই ধরনের দুটি লোকযাত্রা ‘সীতাচুরি’ ও ‘চম্পাবতী’ সুবর্ণরেখা নদীর অববাহিকা অঞ্চল থেকে আসরের ভাষায় সংগ্রহ করে সংকলিত হয়েছে। প্রথম পর্বে সংগৃহীত লোকযাত্রা দুটির সমীক্ষা করা হয়েছে বাংলার লোকনাটক আর লোকযাত্রার সমৃদ্ধ ঐতিহ্যের প্রেক্ষিতে। হারিয়ে যাওয়ার আগে নিরক্ষর মানুষের এই বিলুপ্তপ্রায় শিল্পকে শ্রদ্ধার সঙ্গে সময়সরণিতে প্রতিষ্ঠার জন্যই এই সংকলন।
₹ 300.00 -
মাঝি রামদাস টুডু রেস্কা
খেরওয়াল বংশা ধরম পুথি বা সাঁওতাল জাতির ধর্মপুস্তকমূল বইয়ের অবিকল পুনর্মুদ্রণ-সহ বাংলা অনুবাদ : সুহৃদকুমার ভৌমিক
ভারতীয় আদিবাসী সমাজে আত্মানুসন্ধানের ইতিহাস খুব দীর্ঘ নয়। এ দেশের আদিবাসীদের মধ্যে অগ্রণী সাঁওতাল সমাজের যে-কয়জন মহাপুরুষ প্রথম থেকেই তাঁদের ধর্ম-সাহিত্য-সংস্কৃতি বিষয়ে সচেতন হয়েছিলেন, মাঝি রামদাস তাঁদের অন্যতম। তিনি লক্ষ করেছিলেন সাঁওতাল সমাজে তাঁদের ধর্ম ও সংস্কৃতি নিয়ে অনেক কাহিনী, গাথা ও গান প্রচলিত থাকলেও তা লিখে রাখার কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। অফুরন্ত এই মৌখিক সাহিত্যের ভাণ্ডার সম্পর্কে লোকের কোন ধারণা নেই। এই দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়ে প্রায় বারো বছর তিনি সাঁওতাল অধ্যুষিত অঞ্চলে ঘুরে তথ্য সংগ্রহ করেন, এবং প্রায় নিজের উদ্যোগে তা প্রকাশ করেন ১৮৯৪ সালে। এই বইয়ের দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয় আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়-এর আন্তরিক আগ্রহে। তিনি স্বয়ং এর একটি ভূমিকাও লিখে দেন। ১৯৫১ সালে প্রকাশিত এই সংস্করণটি অবশ্য মাঝি রামদাস দেখে যেতে পারেননি। পণ্ডিত রাহুল সাংকৃত্যায়ন-ও এই বইয়ের প্রকাশের ব্যাপারে বিশেষ ভাবে উৎসাহী ছিলেন। মহামূল্যবান এই বইয়ের অবিকল পুনর্মুদ্রণ-সহ এটি অনুবাদ করে বাংলাভাষী পাঠকদের হাতে তুলে দিলেন আদিবাসী ভাষা-বিশেষজ্ঞ স্বনামধন্য সুহৃদকুমার ভৌমিক। এই অনুবাদের দায়িত্ব স্বয়ং সুনীতিকুমার-ই তাঁকে একদা দিয়ে গিয়েছিলেন। বলা যায়, এত দিনে সেই আরব্ধ কাজ সম্পন্ন হল।
₹ 450.00 -
মানিক দাস
এ-আমি সে-আমি নইমানিক দাস থাকেন অসম-এ, লেখেন দু-হাতে, বাংলা এবং অসমিয়ায়। লেখার জন্যই দামি চাকরি ছেড়ে এখন পুরো সময়ের লেখক। গল্প-উপন্যাস বা প্রবন্ধ যখন লেখেন, তাঁর বিষয় স্বতই আবর্তিত হয় সমসময়ের শিকড়হীনতায়। আবার যখন অনুবাদ করেন, তখন ফিরে যান শিকড়ের টানে : লোককথা, লোকগানে। এ দুয়ের টানাপোড়েনেই তাঁর যাপন, যেমন হয়তো আরও অনেকের। মানিকবাবুর এই গল্পগুলিতে রয়েছে ঐ টানাপোড়েনেরই বিবরণ। তার মধ্যে বড় হয়ে ওঠে শিকড়হীনতার বেদনা, প্রকাশের সময়ে আপাত-কৌতুকের আবরণ থেকে ক্রমে যা বেঁকে গেছে ব্যঙ্গে আর শ্লেষে। কিন্তু নিরাবেগ তার ধরন, যদি তার থেকে কোন আবেগ তৈরি হয়, তা হোক পাঠকের মনে, পাঠকই ঠিক করুন কী হবে এই গল্পপাঠের ভবিষ্যৎ।
₹ 50.00
Reviews
There are no reviews yet.