₹ 90.00
In Stockপ্রমথ চৌধুরী
রবীন্দ্রনাথ
নিজের স্বভাব ব্যাখ্যা করে রবীন্দ্রনাথ একদা লিখেছিলেন– ‘আমি কঠিনত্বক্ ফলের মত– নিজের অন্তরকে আমি নিজের বাহিরে আনিতে পারি না। যদি আমার ভিতরে কোনও রসশস্য থাকে, যে ব্যক্তি বলপূর্বক ভাঙ্গিয়া আদায় করিতে পারে সেই পায়।’ প্রমথ চৌধুরী ছিলেন নিঃসন্দেহে সেই ব্যক্তি, যিনি রবীন্দ্রনাথের সেই রসশস্য আদায় করতে পেরেছিলেন। রবীন্দ্রনাথ নিয়ে তাঁর সমস্ত লেখাই এ বইয়ে সংকলিত হয়েছে।
Description
প্রমথ চৌধুরী
রবীন্দ্রনাথ
নিজের স্বভাব ব্যাখ্যা করে রবীন্দ্রনাথ একদা লিখেছিলেন– ‘আমি কঠিনত্বক্ ফলের মত– নিজের অন্তরকে আমি নিজের বাহিরে আনিতে পারি না। যদি আমার ভিতরে কোনও রসশস্য থাকে, যে ব্যক্তি বলপূর্বক ভাঙ্গিয়া আদায় করিতে পারে সেই পায়।’ প্রমথ চৌধুরী ছিলেন নিঃসন্দেহে সেই ব্যক্তি, যিনি রবীন্দ্রনাথের সেই রসশস্য আদায় করতে পেরেছিলেন। রবীন্দ্রনাথ নিয়ে তাঁর সমস্ত লেখাই এ বইয়ে সংকলিত হয়েছে।
ISBN: 978-93-80542-68-3
নতুন পরিবর্ধিত সংস্করণ, ৮৪ পৃষ্ঠা
You must be logged in to post a review.
Related products
-
বেলা চক্রবর্তী।। ভোলানাথ ভট্টাচার্য
মৃত্যু দাহ সমাধিভাববাদী হিন্দু ধর্মে মৃত্যুচিন্তা এক বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করেছে। মৃত্যুকে ভাববাদীরা কখনওই জীবনের শেষ বলে মানেননি। মৃত্যু তাঁদের কাছে এক তীর্থের পান্থনিবাস ছেড়ে আর-এক তীর্থের অভিমুখে যাওয়া, জীর্ণবাস ছেড়ে নতুনতর পোশাক পরা। মৃত্যুচিন্তার এই প্রসারিত ভূমি কিন্তু ভারতীয় বস্তুবাদী দৃষ্টিতে মেলে না। শুধু মেলে না নয়, যাবতীয় প্রেতকৃত্যকে বস্তুবাদীরা ব্রাহ্মণদের চাতুরী ছাড়া অন্য কিছু ভাবেন না সেভাবে দেখলে এ দৃষ্টিতেও কিন্তু মৃত্যুকে নিরঙ্কুশ নঞর্থক ভাবা সমীচীন নয়। মানুষ মারা গেলে দেহ নামক বস্তুর অপসারণ ঘটে ঠিকই, কিন্তু বস্তু অপসৃত হলেও থেকে যায় তার মানসিকতা, যা ঐ বস্তুরই প্রতিফলন। বস্তুবাদীদের এই অক্ষয় মানসিকতা থেকে ভাববাদীদের অবিনশ্বর আত্মার সম্পর্ক তা হলে কি খুব দূরের? মৃত্যু মানে যে বিচ্ছিন্নতা নয়, বরং জগৎ আর জীবনের সঙ্গে সে এক অখণ্ড সূত্রে গ্রথিত, সেটা দেখানোই এ বইয়ের উদ্দেশ্য। এ বিষয়ে সুপণ্ডিত দুই লেখকের গ্রন্থনা।
₹ 60.00Version : ebook - hardcopy -
আরণ্যক টিটো
ফুলেরা পোশাক পরে না‘লেখা’ শব্দটি ক্রিয়া। ক্রিয়া ব্যতীত কোন মানুষ নেই, এমনকী প্রকৃতিজগতে অন্যান্য প্রাণীও। এই ব্রহ্মাণ্ড ক্রিয়াশীল… সচলতা ছাড়া জীবন চলে না! আর এই লেখালিখি, ক্রিয়া, বিষয়টার সাথে, মনের মাজারে নড়নচড়নমনা বাউলটার (নন্দনতাত্ত্বিক) মরমযাতনা আছে! যার মর্মে কানাকানি জানাজানি করে জীবনপ্রকৃতি, তার কাঙ্ক্ষা— প্রাপ্তি ও হতাশার দ্বান্দ্বিক মিথষ্ক্রিয়ায় যে রসটুকু বের হয়ে আসে তারই সার এই লেখা! এই লেখালেখি ‘আড়াই অক্ষরে’ বলা যেতে পারে নিজেকে/প্রকৃতিকে বিনির্মাণ কিংবা প্রকাশ…
আর এই প্রকাশতত্ত্বের পথে (দীর্ঘ ২৪ বৎসরের বাক্যচর্চার সারমর্ম) ‘ফুলেরা পোশাক পরে না’ প্রথম পদক্ষেপ… যেখানে ১৭৮টি কবিতায় (পুরুষবাদিতা কিংবা নারীবাদিতার বিপরীতে) ধরতে চাওয়া হয়েছে এমন এক (নন্দনতাত্ত্বিক) অভিসন্দর্শন— মর্মটুকু এই: শিল্প হলো অর্ধনারীশ্বর যাহার অর্ধেক শিব, অর্ধেক পার্বতী…
এই বইদেশে ভুমিকা না শুনে ভিতরে ঢোকেন… এটুকু কেবলি ইঙ্গিত, এর পাতায় পাতায় ভাঁজে ভাঁজে লুক্কায়িত মর্মকে জানতে পাঠ করুন, নক্শিকথায় বোনা সুতোর কাহন… উদ্যাপনের কথামালা… বাংলাসাহিত্যের অর্ধনারীশ্বরকাণ্ড… বিশ্বদৃষ্টির পরম্পরা… ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যতাবাদী এককের বিপরীতে সমগ্রতার যুক্তাঞ্চল!… যার রচয়িতা মারা গেছে সৃজন বর্ষায়, খুঁজেও পাবেন না তাহাকে জলের বাসরে…
₹ 295.00 -
মধুপ দে
জঙ্গলমহলের লোকযাত্রাদিনের বেলা যারা মালগুদামে কাজ করে, বা মজুরের কাজ করে ক্ষেতে, কাজ করে রাজমিস্ত্রি বা যোগানদারের, মন্দিরে বলির পাঁঠা কাটে বা কাগজওয়ালা হয়ে কাগজ কিনে ঠোঙা বানায়, সন্ধ্যার পর তারাই রাম-রাবণ বা যুগী, সীতা কিংবা চম্পাবতী সেজে যাত্রাপালার আসর মাতায়। তার চিত্রনাট্য তাৎক্ষণিক, সংলাপও তাৎক্ষণিক। কেবল স্মৃতির ওপর নির্ভর করে ছ’-সাত ঘণ্টা গান গেয়ে, অভিনয় করে তারা মানুষকে হাসায়, কাঁদায়, আনন্দ দেয়। এই লোকযাত্রা জঙ্গলমহলের মানুষের লোকশিক্ষা, বিনোদন আর জীবনযুদ্ধে শক্তি আহরণের অন্যতম মাধ্যম। দ্বিতীয় পর্বে এই ধরনের দুটি লোকযাত্রা ‘সীতাচুরি’ ও ‘চম্পাবতী’ সুবর্ণরেখা নদীর অববাহিকা অঞ্চল থেকে আসরের ভাষায় সংগ্রহ করে সংকলিত হয়েছে। প্রথম পর্বে সংগৃহীত লোকযাত্রা দুটির সমীক্ষা করা হয়েছে বাংলার লোকনাটক আর লোকযাত্রার সমৃদ্ধ ঐতিহ্যের প্রেক্ষিতে। হারিয়ে যাওয়ার আগে নিরক্ষর মানুষের এই বিলুপ্তপ্রায় শিল্পকে শ্রদ্ধার সঙ্গে সময়সরণিতে প্রতিষ্ঠার জন্যই এই সংকলন।
₹ 300.00 -
বিপুলজ্যোতি শইকীয়া
এসো বৃষ্টিবিপুলজ্যোতি শইকীয়া অসমিয়া ভাষার কবি। অসমিয়া কবিতার জগতে বহু জন, বহু স্বর। সেখানে স্বাতন্ত্র্য বজায় রেখে বিশিষ্ট হয়ে ওঠা সহজ নয়। বিপুলজ্যোতি কিন্তু তা পেরেছেন। গত শতকের আটের দশক থেকে তাঁর লেখা শুরু, এখনও তিনি সমান সক্রিয়, ক্রমাগত তিনি নিজেকে বদলে চলেছেন। বিপুলজ্যতির নির্বাচিত কবিতার এই সংকলন : ‘এসো বৃষ্টি’। বাংলাভাষী পাঠকদের জন্য কবিতাগুলি বাংলায় রূপান্তরিত করেছেন লেখক ও অনুবাদক হিসেবে স্বনামখ্যাত মানিক দাস।
₹ 95.00Version : ebook - hardcopy -
মাঝি রামদাস টুডু রেস্কা
খেরওয়াল বংশা ধরম পুথি বা সাঁওতাল জাতির ধর্মপুস্তকমূল বইয়ের অবিকল পুনর্মুদ্রণ-সহ বাংলা অনুবাদ : সুহৃদকুমার ভৌমিক
ভারতীয় আদিবাসী সমাজে আত্মানুসন্ধানের ইতিহাস খুব দীর্ঘ নয়। এ দেশের আদিবাসীদের মধ্যে অগ্রণী সাঁওতাল সমাজের যে-কয়জন মহাপুরুষ প্রথম থেকেই তাঁদের ধর্ম-সাহিত্য-সংস্কৃতি বিষয়ে সচেতন হয়েছিলেন, মাঝি রামদাস তাঁদের অন্যতম। তিনি লক্ষ করেছিলেন সাঁওতাল সমাজে তাঁদের ধর্ম ও সংস্কৃতি নিয়ে অনেক কাহিনী, গাথা ও গান প্রচলিত থাকলেও তা লিখে রাখার কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। অফুরন্ত এই মৌখিক সাহিত্যের ভাণ্ডার সম্পর্কে লোকের কোন ধারণা নেই। এই দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়ে প্রায় বারো বছর তিনি সাঁওতাল অধ্যুষিত অঞ্চলে ঘুরে তথ্য সংগ্রহ করেন, এবং প্রায় নিজের উদ্যোগে তা প্রকাশ করেন ১৮৯৪ সালে। এই বইয়ের দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয় আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়-এর আন্তরিক আগ্রহে। তিনি স্বয়ং এর একটি ভূমিকাও লিখে দেন। ১৯৫১ সালে প্রকাশিত এই সংস্করণটি অবশ্য মাঝি রামদাস দেখে যেতে পারেননি। পণ্ডিত রাহুল সাংকৃত্যায়ন-ও এই বইয়ের প্রকাশের ব্যাপারে বিশেষ ভাবে উৎসাহী ছিলেন। মহামূল্যবান এই বইয়ের অবিকল পুনর্মুদ্রণ-সহ এটি অনুবাদ করে বাংলাভাষী পাঠকদের হাতে তুলে দিলেন আদিবাসী ভাষা-বিশেষজ্ঞ স্বনামধন্য সুহৃদকুমার ভৌমিক। এই অনুবাদের দায়িত্ব স্বয়ং সুনীতিকুমার-ই তাঁকে একদা দিয়ে গিয়েছিলেন। বলা যায়, এত দিনে সেই আরব্ধ কাজ সম্পন্ন হল।
₹ 450.00 -
আশনা সেন
পুরনো তোরঙ্গ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দে জন্মেছিলেন সৈয়দ মনজুর মুরশেদ। ভারতীয় উপমহাদেশের এক উত্তাল সময়কালে অতিবাহিত হয়েছে তাঁর জীবন। পেশায় রাজপুরুষ তিনি স্বচক্ষে দেখেছেন দু’-দুটি বিশ্বযুদ্ধ, দুর্ভিক্ষ, স্বাধীনতা সংগ্রাম, (১৯)৪৬-এর দাঙ্গা, দেশভাগ ও স্বাধীনতা। আর এর অনেকটাই ঘটেছিল ইংরাজ শাসকদের অধীনে প্রাদেশিক সিভিল সার্ভিসের অফিসার হিসেবে। চলমান ইতিহাসকে মনজুর খুব কাছ থেকে প্রত্যক্ষ করেছিলেন। লিখে গিয়েছিলেন ব্যক্তিগত জীবন, টুকরো সব ঘটনা, আপাত-তুচ্ছ আলাপচারিতার বিবরণ। এর সঙ্গেই জুড়ে আছে মনজুরের দ্বিতীয়া স্ত্রী বেগম হাসিনা মুরশেদের কাহিনীও। বাংলার প্রথম মুসলিম মহিলা হিসেবে ১৯৩৭ সালে তিনি নির্বাচিত হন প্রাদেশিক আইনসভায়। লেডি ব্রেবোর্ন কলেজের অন্যতম রূপকার ও স্থপতিও ছিলেন হাসিনা। পুরনো তোরঙ্গ-এর ঢাকনা খুলে এই পারিবারিক কাহিনী নতুন করে উপস্থিত করেছেন মনজুরের নাতনি আশনা, যার সঙ্গে জড়িয়ে আছে বঙ্গের রাজনৈতিক ইতিহাসও।
₹ 120.00Version : ebook - hardcopy
Reviews
There are no reviews yet.