Tanr Gaan : Amar Kache_e-version
₹ 50.00
In Stockসন্জীদা খাতুন
তাঁর গান : আমার কাছে
বিশিষ্ট রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী, শিক্ষক ও সাংস্কৃতিক সংগঠক শ্রীময়ী সন্জীদা খাতুনের রবীন্দ্রসংগীত, রবীন্দ্রসাহিত্য ও সম্পর্কিত বিষয়ে রচিত একগুচ্ছ প্রবন্ধের সংকলন।
Description
সন্জীদা খাতুন
তাঁর গান : আমার কাছে
বিশিষ্ট রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী, শিক্ষক ও সাংস্কৃতিক সংগঠক শ্রীময়ী সন্জীদা খাতুনের রবীন্দ্রসংগীত, রবীন্দ্রসাহিত্য ও সম্পর্কিত বিষয়ে রচিত একগুচ্ছ প্রবন্ধের সংকলন।
ই-সংস্করণ, ৪১৯ কেবি
You must be logged in to post a review.
Related products
-
অভী চৌধুরী
নিহিতার্থের খোঁজেসন্জীদা খাতুন পরিচালিত ‘ছায়ানট’-এর মুখপত্র ‘বাংলাদেশের হৃদয় হতে’ শীর্ষক পত্রিকার বিশেষ ভাষা সংখ্যায় বাংলা ভাষার ব্যবহারিক ও প্রায়োগিক নানা সমস্যা নিয়ে গভীরতার সন্ধানী সুখপাঠ্য এই দীর্ঘ প্রবন্ধটি প্রকাশের সময়েই পাঠকের মন কেড়েছিল। বই হিশেবে প্রকাশ করার সময়ে লেখক এর সঙ্গে জুড়েছেন আরও কয়েকটি নতুনতর প্রসঙ্গ। প্রবীণ ভাষাতাত্ত্বিক সুহৃদকুমার ভৌমিক তাঁর অনুকথনে দেখিয়েছেন ভাষা নিয়ে আরও কত গভীরে ভাবলে তার উৎসে পৌঁছনো সম্ভব। সব মিলিয়ে ভাষা নিয়ে এমন বই আর নেই।
₹ 60.00Version : ebook - hardcopy -
টি এস এলিয়ট
মার্ডার ইন দ্য ক্যাথিড্রাল
ভূমিকা সম্পাদনা ভাষান্তর : সলিল বিশ্বাসএলিয়টের সুবিখ্যাত এই কাব্যনাট্যে রয়েছে এক ধর্মীয় আবহ। এর মূল দ্বন্দ্ব ঐহিক ও আত্মিক– এই দুই জগতের মধ্যে; পার্থিব দায়বদ্ধতা আর ঈশ্বরের কাছে দায়বদ্ধতার মধ্যে। কিন্তু শেষ অবধি এ নাট্যে সেই দ্বন্দ্ব উত্তরিত হয় ব্যক্তির নিজের বিবেকের কাছে দায়বদ্ধতা ও শাসকের প্রতি বিশ্বস্ততার চিরন্তন বিবাদে। কোন্টা শ্রেয়? স্বেচ্ছাচারী, অনৃতভাষী, চাটুকারিতা-প্রিয় শাসকের কাছে নতি-স্বীকার, না মৃত্যুর সম্ভাবনাকে উপেক্ষা করে মানুষের কাছে এবং নিজের বিবেক আর বিশ্বাসের কাছে অনুগত থাকা? এই প্রশ্ন গোটা নাটকে অনুরণিত। ধর্মের গণ্ডি ছাড়িয়ে কালজয়ী এই নাটক। ভাষান্তর ও টীকাভাষ্য : সলিল বিশ্বাস।
₹ 100.00 -
মধুপ দে
চন্দ্ররেখাগড়ের কাহিনিচন্দ্ররেখাগড়ের কাহিনি স্থানীয় লোক-ইতিহাস অবলম্বনে রচিত। কিছুটা পড়া, অনেকটা শোনা, বাকিটা বোনা। প্রকৃতপক্ষে কী ঘটেছিল, তা জানার কোন উপায় নেই। কিন্তু, এখানকার প্রায় পাঁচশো বছর আগের ভৌগোলিক অবস্থান, ছিন্নভিন্ন ঐতিহাসিক উপাদান, অসূর্যম্পশ্যা অরণ্যভূমি, জীবনদাত্রী সুবর্ণরেখা এবং আর্য-অনার্য মানুষের নিকট-অবস্থানে যা সত্যি-সত্যি ঘটেছিল বা ঘটা সম্ভব ছিল, সেই সত্য দর্শন থেকেই উঠে এসেছে এই উপন্যাসের ঘটনাধারা এবং চরিত্ররা। নয়াগ্রামের দক্ষিণাংশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা গড়বাড়ির ধ্বংসস্তূপ, ভগ্ন প্রাচীর, পরিখাচিহ্ন, মজে যাওয়া দিঘি, গভীর অরণ্যভূমি, ধূ-ধূ প্রান্তর, নদী এবং নদীতীরে দাঁড়ালে যে-অলিখিত ইতিহাস আর অকথিত কাহিনি শোনা যায়, তার সঙ্গে দেশ-কালের ইতিহাস জুড়ে গঠিত হয়েছে চন্দ্ররেখাগড়ের এই আখ্যান।
₹ 110.00 -
লেখার সঙ্গে যাঁরাই কোন-না-কোন ভাবে জড়িত, তাঁদেরই কোন-না-কোন সময়ে ভাবতে হয় যে লেখা ব্যাপারটা আদতে কী। এই বইয়ে লেখক ঠিক তা-ই খুঁজে দেখতে চেয়েছেন আধুনিক দর্শন ও বিজ্ঞানের আলোয়। এই সূত্রে যেমন দেরিদা-র কথা এসেছে, তেমনি এসেছে গ্রেগরি বেটসন-এর কথা, এসেছে মার্ক্স-এর কথা, এসেছে ভারতীয় তন্ত্রশাস্ত্রের কথাও। এমন বিরাট পরিপ্রেক্ষিতে লেখা নিয়ে এমন আলোচনা যে বাংলা সাহিত্যে দুর্লভ, সে কথা বলাই বাহুল্য।
₹ 40.00 -
মাঝি রামদাস টুডু রেস্কা
খেরওয়াল বংশা ধরম পুথি বা সাঁওতাল জাতির ধর্মপুস্তকমূল বইয়ের অবিকল পুনর্মুদ্রণ-সহ বাংলা অনুবাদ : সুহৃদকুমার ভৌমিক
ভারতীয় আদিবাসী সমাজে আত্মানুসন্ধানের ইতিহাস খুব দীর্ঘ নয়। এ দেশের আদিবাসীদের মধ্যে অগ্রণী সাঁওতাল সমাজের যে-কয়জন মহাপুরুষ প্রথম থেকেই তাঁদের ধর্ম-সাহিত্য-সংস্কৃতি বিষয়ে সচেতন হয়েছিলেন, মাঝি রামদাস তাঁদের অন্যতম। তিনি লক্ষ করেছিলেন সাঁওতাল সমাজে তাঁদের ধর্ম ও সংস্কৃতি নিয়ে অনেক কাহিনী, গাথা ও গান প্রচলিত থাকলেও তা লিখে রাখার কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। অফুরন্ত এই মৌখিক সাহিত্যের ভাণ্ডার সম্পর্কে লোকের কোন ধারণা নেই। এই দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়ে প্রায় বারো বছর তিনি সাঁওতাল অধ্যুষিত অঞ্চলে ঘুরে তথ্য সংগ্রহ করেন, এবং প্রায় নিজের উদ্যোগে তা প্রকাশ করেন ১৮৯৪ সালে। এই বইয়ের দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয় আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়-এর আন্তরিক আগ্রহে। তিনি স্বয়ং এর একটি ভূমিকাও লিখে দেন। ১৯৫১ সালে প্রকাশিত এই সংস্করণটি অবশ্য মাঝি রামদাস দেখে যেতে পারেননি। পণ্ডিত রাহুল সাংকৃত্যায়ন-ও এই বইয়ের প্রকাশের ব্যাপারে বিশেষ ভাবে উৎসাহী ছিলেন। মহামূল্যবান এই বইয়ের অবিকল পুনর্মুদ্রণ-সহ এটি অনুবাদ করে বাংলাভাষী পাঠকদের হাতে তুলে দিলেন আদিবাসী ভাষা-বিশেষজ্ঞ স্বনামধন্য সুহৃদকুমার ভৌমিক। এই অনুবাদের দায়িত্ব স্বয়ং সুনীতিকুমার-ই তাঁকে একদা দিয়ে গিয়েছিলেন। বলা যায়, এত দিনে সেই আরব্ধ কাজ সম্পন্ন হল।
₹ 450.00 -
জাঁ-পল সার্ত্র
লেখকের অস্তি নাস্তি অবস্থিতিজাঁ-পল সার্ত্র-এর (১৯০৫-১৯৮০) ষাট এবং সত্তর বছরে নেওয়া দুটি সাক্ষাৎকার নিয়ে এই বই।
প্রথম সাক্ষাৎকারটি যখন দিচ্ছেন, তার কিছু পরেই সাহিত্যে নোবেল নিতে অস্বীকার করছেন তিনি। সাক্ষাৎকারটি শেষ হচ্ছে এই প্রত্যাখ্যান নিয়ে তাঁর ক্ষুরধার বক্তব্য দিয়ে, ‘কোন আকাদেমি বা কোন পুরস্কারের সঙ্গে আমার কোন সম্পর্ক আছে বলে আমি মনে করি না।… আমার বই যদি লোকে পড়ে, তবে সে-ই হতে পারে আমার সেরা সম্মান।’
দশ বছর পরে তিনি বৃদ্ধ হয়েছেন, চোখে আর দেখতে পান না মোটেই, ভাবছেন কী ভাবে তাঁর কাজ চালিয়ে নিয়ে যাবেন, কিন্তু একই সঙ্গে জানাচ্ছেন, ‘আমার মন দশ বছর আগের মতোই এখনও সমান ধারালো— ধার বাড়েনি হয়তো, কিন্তু কমেও যায়নি।’
বিশ শতকের অদম্য এই মেধাজীবীর বহু বিষয়ে ভাবনার প্রাসঙ্গিকতাকে খানিক স্পর্শ করা যাবে এই বইয়ে।
₹ 160.00
Reviews
There are no reviews yet.