Brands

Sort By:
View:
  • ছবির রাজনীতি রাজনৈতিক ছবি
    তৃতীয় ভাগ

    সংকলন ও বিন্যাস : সন্দীপন ভট্টাচার্য

    এ বই যখন প্রথম বেরিয়েছিল তখন এ বিষয়ে আর-একটিও বাংলা বই ছিল না, এবং এখনও, খুব সম্ভবত নেই। মাঝে যদিও, তিন দশকেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেছে। এটা এ বইয়ের পক্ষে সুখবর নয়। যদিও এই সময়ে ছবি ও রাজনীতি নিয়ে কথা কিছু কম হয়নি, কিন্তু এ দুয়ের পরস্পর-সম্পর্ক নিয়ে কথা বলার দায় এবং ঝুঁকি সংশ্লিষ্ট সকলেই সুবিধামাফিক এড়িয়ে গেছেন। তাই সেই পুরনো সংকলনই ফের নতুন করে, নতুন চেহারায় বের করতে হচ্ছে, এবং সেটা তিন ভাগে ভেঙে, আর তার কারণ বিশদে বইয়ের শুরুতে বলা আছে। সেখানে এ কথাও বলা আছে যে নতুন লেখাপত্র যোগে ভবিষ্যতে আরও দু-একটি ভাগও বেরোতে পারে। আগের সংকলনের সঙ্গে নতুন এই সংকলনের প্রধান প্রভেদ মুদ্রিত ছবির সংখ্যায়, আগে যে-সব ছবি ছাপা যায়নি, এবার তার অনেকটাই যোগ করা গেছে। তাতে এই সংকলনে বোধ হয় একটা পূর্ণতা এসেছে।

    এই ভাগে যা আছে : ভারতীয় শিল্পকলার সামাজিক পটভূমি নিয়ে ধূর্জটিপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের একটি লেখা, চিত্তপ্রসাদ-এর দুটি লেখা ও বন্ধুকে লেখা চিঠির নির্বাচিত অংশ, দেবব্রত মুখোপাধ্যায়ের সাক্ষাৎকার-ভিত্তিক একটি লেখা এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে শোভন সোম ও শুভেন্দু দাশগুপ্তের দুটি লেখা।

    প্রথম ও দ্বিতীয় ভাগ ইতিমধ্যেই প্রকাশিত, এটি এই বইয়ের তৃতীয় এবং আপাতত শেষ ভাগ।

     280.00
  • ভোলানাথ ভট্টাচার্য
    শিল্পভাবনা

    বাঙালি জাতটি ইদানীন্তন বা ভুঁইফোড় নয়; নিছক উদরপূর্তি ছাড়া জীবনকে সৌন্দর্যে ও লাবণ্যে মণ্ডিত করার জন্য এবং অন্তর্নিহিত শিল্পচেতনাকে বহুধা বিকশিত করে তোলার জন্য যুগ-যুগ ধরে সামাজিক স্তরে তার এক ব্যাপক ও নিগূঢ় প্রয়াস ও সাধনা চলে এসেছে। সেই বিস্তীর্ণ শিল্পচর্চা, যা বাঙালির প্রাণবত্তারই সমষ্টিগত প্রকাশ, তা যুগে-যুগে কী ভাবে এবং কেন কোন্ রূপ পরিগ্রহ করেছে, তার আঁকাবাঁকা স্রোতে কোথা থেকে কোন্ জলরাশি এসে তাকে পুষ্ট করেছে, তার নিজের বহুমুখী অবয়বের পরস্পরের মধ্যে কোন্ মিথস্ক্রিয়া তার অগ্রগতিতে কী ভাবে সহায়তা করেছে— এই সব প্রাসঙ্গিক বৃত্তান্ত কথঞ্চিৎ স্বচ্ছ হলে বোধ হয় বাঙলার শিল্পের অদ্যতন রূপটির সম্যক্ উপলব্ধি সম্ভবপর হয়। এতাদৃশ উপলব্ধির অভীপ্সায় চঞ্চল হয়ে প্রয়াত লেখক দীর্ঘদিন যাবৎ এই দুরূহ সন্ধানে ব্রতী ছিলেন। এই গ্রন্থ তার পরিণাম।

     300.00
  • নবপত্রিকা : ভেষজ চরিত
    সংকলক : নুসরাত জাহান

    নবপত্রিকা কি নয়টি পাতা, নাকি বর্ষার ঢল নেমে যাওয়ার পর নতুন পলি মাটিতে গজিয়ে ওঠা নতুন কিশলয়? হরপ্রসাদ শাস্ত্রী থেকে সুহৃদকুমার ভৌমিক সেই তর্ক জারি রেখেছেন। শরৎকালের এই মহাপূজায় বাসন্তীও দখল চেয়েছেন। সমস্ত আগ্রাসন, দূষণ আর উপনিবেশের বাঁধ ভেঙে আজও শরতের নতুন পলিতে এই সব পাতারা মাথা তোলে। বানভাসি কৃষাণির মতোই নতুন জন্মের আনন্দে ঝলমল করে ওঠে তাদের শক্তি। দেবীর ভক্তদের মতোই উপমহাদেশের মাটি শেষ অধ্যায়ে মাথা নত করে নবকিশলয়ের কাছে।

    পুরাণে, লোককথায়, মিথে ও মিথস্ক্রিয়ায় নবপত্রিকার ন-টি পাতা।

    প্রথম সংস্করণ
    পেপারব্যাক, ৫৬ পৃষ্ঠা

     125.00
  • মলয় রায়
    পূর্বভারতের মধ্যযুগীয় রামায়ণ : সমাজ ও জীবন

    ভারতবর্ষের প্রায় সমস্ত ভাষাতেই বাল্মীকি-রচিত রামায়ণ (কয়েকটি আঞ্চলিক প্রকারভেদ-সহ) অনূদিত তথা কিছু স্থানীয় বৈশিষ্ট্য-সহ সমৃদ্ধতর হয়ে প্রকাশিত হয়েছে। এই বইয়ে আলোচনার অন্তর্গত বিভিন্ন অঞ্চলের রামায়ণ-অনুবাদক কবিগণ সামাজিক কাঠামোর সঙ্গে সমন্বিত করে এর স্থানীয় রূপ নির্মাণে সচেষ্ট ছিলেন। এই অনুবাদগ্রন্থগুলি শুধু এই সব অঞ্চলের মূল্যবান সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উপাদানসমূহই পরিবেশন করেনি, সেই সঙ্গে বিভিন্ন অঞ্চলের মধ্যে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক যোগসূত্র স্থাপনের ক্ষেত্রেও এই গ্রন্থগুলির মূল্যবান ভূমিকা রয়েছে।

    এই বইয়ে লেখক পূর্বভারতের প্রধান চারটি ভাষাকে অবলম্বন করেছেন— অসমিয়া, বাংলা, ওড়িয়া এবং হিন্দি (অবধি)। প্রধান উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য ছিল আঞ্চলিক ভাষায় লিখিত এই সব গ্রন্থে যে-সমস্ত সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উপকরণ পরিকীর্ণ হয়ে আছে, সেগুলিকে নির্বাচন ও বিশ্লেষণ করা এবং সেগুলির মধ্যে যথাসম্ভব কার্যকারণ যোগসূত্র স্থাপন করা।

    এই সব ভাষাবদ্ধ রামায়ণসমূহের প্রধানতম ও জনপ্রিয়তম কবিরা ছিলেন— ১. অসমিয়া : মাধব কন্দলী, ২. বাংলা : কৃত্তিবাস ওঝা, ৩. ওড়িয়া : বলরাম দাস এবং ৪. হিন্দি (অবধি) : তুলসীদাস। আলোচনার কালসীমা মোটের ওপর চোদ্দ শতক থেকে ষোলো শতকের মধ্যবর্তী সময়।

    ‘বাঙালির বেশবাস : বিবর্তনের রূপরেখা’ গ্রন্থের লেখক এই বইয়ে সে-আলোচনা কতটা সাফল্যের সঙ্গে করতে পেরেছেন, তা পাঠকের বিচার্য।

     480.00
  • ছবির রাজনীতি রাজনৈতিক ছবি
    প্রথম ভাগ

    সংকলন ও বিন্যাস : সন্দীপন ভট্টাচার্য

    এ বই যখন প্রথম বেরিয়েছিল তখন এ বিষয়ে আর-একটিও বাংলা বই ছিল না, এবং এখনও, খুব সম্ভবত নেই। মাঝে যদিও, তিন দশকেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেছে। এটা এ বইয়ের পক্ষে সুখবর নয়, যদিও এই সময়ে ছবি ও রাজনীতি নিয়ে কথা কিছু কম হয়নি, কিন্তু এ দুয়ের পরস্পর-সম্পর্ক নিয়ে কথা বলার দায় এবং ঝুঁকি সংশ্লিষ্ট সকলেই সুবিধামাফিক এড়িয়ে গেছেন। তাই সেই পুরনো সংকলনই ফের নতুন করে, নতুন চেহারায় বের করতে হচ্ছে, এবং সেটা তিন ভাগে ভেঙে, আর তার কারণ বিশদে বইয়ের শুরুতে বলা আছে। সেখানে এ কথাও বলা আছে যে নতুন লেখাপত্র যোগে ভবিষ্যতে আরও দু-একটি ভাগও যে বেরোতে পারে না এমন নয়। আগের সংকলনের সঙ্গে নতুন এই সংকলনের প্রধান প্রভেদ মুদ্রিত ছবির সংখ্যায়, আগে যে-সব ছবি ছাপা যায়নি, এবার তার অনেকটাই যোগ করা গেছে। তাতে এই সংকলনে যে একটা পূর্ণতা এসেছে, এ কথা বলা যায়।

    এই ভাগে যা আছে : অনোরে দোমিয়ে-কে নিয়ে শার্ল বোদল্যের-এর লেখা, দোমিয়ে-র চিঠি, দোমিয়ে-র সময়কাল নিয়ে প্রতিবেদন। পারি কম্যুন : গুস্তাব কুরবে-র দুটি চিঠি। ক্যোথে কোলভিৎস-কে নিয়ে ভেরনের টিম-এর লেখা, কোলভিৎস-এর ডায়েরি, ক্যোথের সময়যাত্রা। গেয়ৰ্গ বুশমান-এর লেখা বিশের দশকে জার্মানি : সক্রিয় রাজনীতি ছবির কর্মপ্রত্যয়। গেয়ৰ্গ গ্রোস-এর আত্মকথা পদাতিকের জবানবন্দি, গ্রোস-এর ছবি নিয়ে প্রেমের ছবি ঘৃণার শৈলী। পিটার সেলজ-এর লেখা জন হার্টফিল্ড : ফ্যাসিবিরোধী আলোর কারিগর, জন হার্টফিল্ড ও ‘সচিত্র মজদুর বার্তা’, ওয়ান ম্যান’স ওয়র এগেনস্ট হিটলার। পল হোগার্থ-এর লেখা চিত্রসাংবাদিকতার অন্য ইতিহাস : দৈনন্দিনের চিত্রনথি।

    দ্বিতীয় ভাগটি ইতিমধ্যেই প্রকাশিত, তৃতীয় এবং শেষ ভাগটিও একই ভাবে অধিক ছবি-যোগে দ্রুত বেরোবে বলে আশা করা যায়।

     480.00
  • বাংলা কার্টুন
    দুই বাংলার লেখা কথা চিত্র

    সম্পাদনা : শুভেন্দু দাশগুপ্ত

    কার্টুন নিয়ে কাজ করতে-করতে পেয়ে যাওয়া প্রায় ১৫০ বছর ধরে ছাপা বাংলা কার্টুন, বাংলা কার্টুন নিয়ে লেখা। এই বইটিতে রইল সেই সব পেয়ে-যাওয়া লেখার, বাংলায় কার্টুন নিয়ে লেখার নির্বাচিত অংশ। বোঝা যায়, কত কাল ধরে কত জন বাংলা কার্টুন নিয়ে কাজ করেছেন, ভেবেছেন, লিখেছেন। অন্য দিকটাও খেয়াল করার মতন, কত পত্রপত্রিকায় কার্টুন নিয়ে লেখা বেরিয়েছে, কত জন কার্টুনের নানা দিকের কথা আলোচনা করেছেন।

    এই সব লেখার বিশেষ অবদান কী? ইতিহাস। ভাবনার ইতিহাস, বিষয়ের ইতিহাস, কার্টুন আঁকার ইতিহাস, কার্টুনশিল্পীর ইতিহাস, কার্টুন নিয়ে লেখার ইতিহাস। এই বইটা দু-তিনটে দিক দিয়ে খুব কাজেরও হল। এক, সবার পক্ষে সম্ভব না সব জায়গায় গিয়ে-গিয়ে এই লেখাগুলো পড়া। একজায়গায় পাওয়া হল। দুই, সবার জানাও নেই বাংলা কার্টুন নিয়ে এত জনের এত লেখা রয়েছে। জানা হল। আদতে লাভ হল বাংলা কার্টুনের।

    যাঁদের লেখা আছে : বিনয়েন্দ্রনাথ মজুমদার, বনফুল, অখিল নিয়োগী, চণ্ডী লাহিড়ী, কাফী খাঁ, পি কে এস কুট্টি, রেবতীভূষণ ঘোষ, সুফি, দেবব্রত মুখোপাধ্যায়, অহিভূষণ মালিক, শিশির ভট্টাচার্য, উন্মাদ পত্রিকাগোষ্ঠী, কৃষ্ণ ধর, প্রতীক চক্রবর্তী, কল্পতরু সেনগুপ্ত, কুমারেশ ঘোষ, চন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়, বিশ্বদেব গঙ্গোপাধ্যায় এবং শুভেন্দু দাশগুপ্ত।

     580.00
  • বব মার্লে
    রক রেগ্যে রাস্তা আর শিকড়ের গান

    বব মার্লে গান গাইতেন। বুক নিংড়ে গাইতেন। জামাইকায় থাকতেন তিনি, ফিরতে চাইতেন নিজভূমি আফ্রিকায়– তাঁর গোষ্ঠীর অন্যান্যদের মতো। এঁরা রাস্তাফারিয়ান। রাস্তা-র দর্শন গুরুবাদী, ইথিওপিয়ার রাজা প্রথম হাইলি সুলাসি-কে এঁরা মনে করেন পুনরুত্থিত খ্রিস্ট, আর সেই নিয়ে খ্রিস্টানদের সঙ্গে এঁদের ঝগড়া। বস্তুত এ এক প্রান্তিক দর্শন, জীবনের বহু কিছু এখানে আশ্চর্য সরলতায় জড়িয়ে আছে। গান আর দর্শন এখানে একাকার, এর কোন কিছুকেই পরস্পরের থেকে ঠিক আলাদা করা যায় না।

    এই বইয়ে রয়েছে বিভিন্ন সময়ে নেওয়া রাস্তা গোষ্ঠীর সাঙ্গীতিক কণ্ঠস্বর বব মার্লে-র সাতটি সাক্ষাৎকারের সম্পাদিত বয়ান, আর তাঁর সুখ্যাত কয়েকটি গানের কথা– যেখানে পাওয়া যাবে তাঁর মর্মজীবনের কথা। আর তাঁর কর্মজীবনের কথা আছে সংশিষ্ট পঞ্জিতে।

    মার্লে-র গান যাঁরা শুনেছেন, আশা করা যায় এই বইতে তাঁরা তাঁর কণ্ঠস্বর শুনতে পাবেন।

     220.00
  • শুভেন্দু দাশগুপ্ত
    রাজনৈতিক আলোকচিত্র
    গোবিন্দ বিদ্যার্থী  সুনীল জানা

    এই বইটা দু-জন আলোক-চিত্রকর গোবিন্দ বিদ্যার্থী ও সুনীল জানার আলোকচিত্র নিয়ে।

    আলোকচিত্র নিজেই কথা বলে। যা দেখায়, তার থেকে একটু বেশি বলে। আলোকচিত্রের দর্শক, পাঠক আলোকচিত্রের মধ্যে দিয়ে আলোকচিত্রের বিষয়ে, বিষয়ের ব্যাখ্যায়, রাজনীতিতে, সমাজনীতিতে, ইতিহাসে অংশগ্রহণ করে।

    আলোকচিত্র এক অর্থে ইতিহাস। আলোকচিত্রে সমকালের ইতিহাস। আলোকচিত্রীর দেখা ও দেখানো ইতিহাস। ইতিহাস আলোকচিত্রের মধ্যে দিয়ে হয়ে ওঠে স্মৃতি, সময়কাল, সাক্ষ্য।

    মেনে নিতেই হবে আলোকচিত্রের পক্ষ আছে। পক্ষপাত আছে। এই বইটার ছবিও পক্ষপাতিত্বের ছবি। একটা শ্রেণির প্রতি পক্ষপাতিত্বের ছবি। আলোকচিত্র নিছক নথি নয়, একটা অস্তিত্ব, একটা মূল্যায়ন এবং তা শ্রেণিপক্ষপাত-নির্ভর।

    ইতিহাস পড়া ও ইতিহাস দেখার মধ্যে পার্থক্য— দেখানো-ইতিহাসকে ‘বেশি’ বাস্তব মনে হয়। ইতিহাসকে পালটে দেওয়া, মুছে দেবার কালে আলোকচিত্রের ভূমিকা আরও বেড়ে যায়। রাজনীতিক ইতিহাসের এক জরুরি তথ্যসূত্র রাজনীতিক আলোকচিত্র।

    এই সংগ্রহটি একটি পরিবারের মাধ্যমে পাওয়া। গোবিন্দ বিদ্যার্থী ও সুনীল জানা কমিউনিস্ট পার্টির প্রথম দিকের সদস্য। পার্টিতে তাঁদের নিয়ে আসেন পার্টির প্রথম সাধারণ সম্পাদক পি সি যোশি। সুনীল জানা পার্টিতে আসার আগেই আলোকচিত্রী। সুনীলের অনুপ্রেরণায় গোবিন্দর আলোকচিত্রে আগ্রহ। এঁরা দু-জনেই ছিলেন পার্টি কমিউনের বাসিন্দা। এঁদের দু-জনের সেই সময়কার কিছু আলোকচিত্র নিয়ে এই বই।

     1,150.00
  • শক্তিনাথ ঝা
    বস্তুবাদী বাউল 

     450.00
  • তপোধীর ভট্টাচার্য
    জাঁ বদ্রিলার : সময়ের চিহ্নায়ন 

     125.00
  • মীরা মুখোপাধ্যায়
    বস্তারের দিনলিপি

    স্বনামখ্যাত শিল্পী-ভাস্কর মীরা মুখোপাধ্যায় এ-দেশের লোকশিল্পী-কারিগরদের কাছ থেকে সরাসরি হাতেকলমে কাজ শিখতে ছত্তিশগড়ের বস্তার অঞ্চলে প্রথম গিয়েছিলেন আজ থেকে অর্ধশতকেরও আগে। কাজ শেখার সঙ্গে-সঙ্গে তিনি যেমন তাঁদের জীবনযাপনের খুঁটিনাটি প্রায় নৃতাত্ত্বিকের চোখ দিয়ে দেখেছেন, তেমনি তাঁদের ওপর নেমে-আসা রাষ্ট্রীয় আক্রমণের চেহারাও দেখেছেন। দুর্ভাগ্যবশত, আজও তা অব্যাহত। বহু বছর পরে যখন আবার বস্তারে গেছেন, তখন এ-ও দেখেছেন যে এই ধারাবাহিক আক্রমণের ফলে কী ভাবে তাঁদের জীবন ছিন্নভিন্ন হয়ে গেছে।

    বস্তার নিয়ে তাঁর দুটি লেখা টীকাভাষ্য-সহ এই বইয়ে সংকলিত।

     125.00
  • মীরা মুখোপাধ্যায়
    বিশ্বকর্মার সন্ধানে 

    শিল্পকর্ম আর কারুকর্মের মধ্যে তৈরি-করা কোন রকম বিভেদ মানতেন না তিনি, এই বইয়ের লেখক, এ দেশের অন্যতম প্রধান ভাস্কর মীরা মুখোপাধ্যায়। সে কারণেই এক দীর্ঘ সময়কাল জুড়ে তিনি গভীর জিজ্ঞাসা নিয়ে ঘুরে বেড়িয়েছিলেন বিশ্বকর্মার সন্ধানে। বিশ্বকর্মা, যিনি বিশ্বের সকল কর্মের দেবতা। ভূমিকায় তিনি লিখেছেন, ‘আমার বিষয়বস্তুকে কোন ইতিহাসে পাইনি, যা পেয়েছি তা অস্পষ্ট এবং অলীক হিসেবে পুরাণ, মহাভারতে বিরাজ করেছে। যখন মুখে-মুখে ঘুরে-ঘুরে বিশ্বকর্মাদের কাছ থেকে কিছু-কিছু জেনেছি, তখন বুঝতে পেরেছি অতি গভীর তার মূল, প্রায় আমাদের জানিত সভ্যতার শুরু থেকেই এর সূচনা।’ এই বইয়ে তাই বাস্তবের সঙ্গে কল্পকাহিনী, ইতিহাসের সঙ্গে পুরাণ, সমকালের সঙ্গে লোককথা এমন ভাবে মিশে আছে যে ভ্রম হয় কোনটা প্রকৃত বাস্তব, আর কোনটাই বা আসল ইতিহাস। প্রকৃতপক্ষে মীরা মুখোপাধ্যায়ের জীবনব্যাপী জিজ্ঞাসা ও গবেষণার ফসল এ বই।

    প্রথম বইপত্তর সংস্করণ, ১২৮ পৃষ্ঠা

     250.00
  • বারীন সাহা
    চলচ্চিত্রাক্ষর

    ‘তের নদীর পারে’র মতো অদ্বিতীয় ছবির পরিচালক বারীন সাহা সারা জীবনে ছবি করার সুযোগ পেয়েছেন ঐ একটাই, তার সঙ্গে ‘চেঞ্চু’ বা ‘ভাসা’র মতো দুটি ডকুমেন্টারি আর ‘শনিবার’-এর মতো স্বল্প দৈর্ঘ্যের একটি ছবির কথা ধরলে যা দাঁড়াবে, তা দিয়ে বাংলা ছবির জাবদা ইতিহাসে তাঁর নাম লেখার মতো প্রায় কোন জায়গাই জোটে না। পাশাপাশি এ কথাও স্মর্তব্য যে বারীন সাহা তাঁর সময়ে কেতাবি মতেই রীতিমতো শিক্ষিত পরিচালক ছিলেন। খোদ ইয়োরোপে গিয়ে চলচ্চিত্রের পাঠ নিয়েছিলেন হাতে-কলমে, কতিপয় তাবড় পরিচালককে দেখেছিলেন কাছ থেকে, এমনকী পেশাদার হিসেবে ঐ বিদেশেই কাজ করেছিলেন সহকারের। তাঁর স্থান-কালের পরিসরে এ যোগ্যতা আর কার ছিল? কার ছিল এই অভিজ্ঞতা? তবু কেন আর ছবি করলেন না তিনি, কেন তার কোন সুযোগ পেলেন না? ছবি করলেন না তো সারা জীবন করলেন কী? তার কিছু-কিছু সংকেত মিলবে এই বইতে। অদ্বিতীয় এই চলচ্চিত্র-পরিচালকের লেখা কয়েকটি প্রবন্ধ, সাক্ষাৎকার আর কথোপকথনের বয়ান নিয়ে এই সংকলন। সেই সঙ্গে এই আশ্চর্য মানুষটির জীবন আর কাজকে বোঝার জন্য রয়েছে তাঁর অনুরাগী ও সহকর্মী-সহমর্মী কয়েকজনের লেখা।

     245.00
  • সুহৃদকুমার ভৌমিক
    বঙ্গ-সংস্কৃতিতে আদিবাসী ঐতিহ্য

    বঙ্গ-সংস্কৃতির মধ্যে বিচিত্র জাতি-উপজাতির মিলিত চিন্তারাশি, চেতনাপ্রবাহ, ধ্যান ও ধারণা একাকার হয়ে লোকজীবনের সংস্কৃতিতে বিবর্তিত হচ্ছে। সহজ কথায় বলা যায় যে বঙ্গ-সংস্কৃতির গৌরব, বৈচিত্র্য এবং তার সমন্বয়িত রূপের অনেকটাই লোকসংস্কৃতি থেকে উঠে এসেছে, যার ভিত্তি স্থাপিত হয়েছে বাংলার আদি জনগোষ্ঠীর হাতে। এই সমন্বয়িত সংস্কৃতির বৈচিত্র্যসমূহের বীজ ও প্রাণশক্তিকে শনাক্ত একমাত্র উপায় হল বাঙলার প্রত্যন্ত ভূমিতে আদিবাসী নামাঙ্কিত যে-সমস্ত জনগোষ্ঠী রয়েছে তাদের রুদ্ধ দ্বারগুলিকে উদ্ঘা‌টিত করা।

    এই আদি জনগোষ্ঠীর রুদ্ধ দ্বারসমূহ উদ্ঘা‌টনের লক্ষ্যে তাঁদের জীবন আর সংস্কৃতি বিষয়ে এক গুচ্ছ প্রামাণিক প্রবন্ধের সংকলন। যাঁর লেখা, এ বিষয়ে তাঁর চেয়ে ভালো বোধ করি আর কেউ জানেন না। সংযোজিত চিত্রনথির সংকলনটিও উল্লেখযোগ্য।

     

     380.00
  • জাঁ-পল সার্ত্র
    গণহত্যা

    ভিয়েতনামে মার্কিন যুদ্ধাপরাধের বিচার করতে গণ-উদ্যোগে গঠিত ট্রাইবুনাল-এর (বার্ট্রান্ড রাসেল-এর সক্রিয় উদ্যোগে হয়েছিল বলে যাকে সংক্ষেপে রাসেল ট্রাইবুনাল-ও বলে) দ্বিতীয় অধিবেশনের (ডেনমার্ক, ২০ নভেম্বর – ১ ডিসেম্বর ১৯৬৭) একেবারে শেষ পর্বে সার্ত্র গণহত্যা নিয়ে যে-অসাধারণ ভাষণটি দিয়েছিলেন, বাংলায় ভাষান্তরিত তার বয়ানটিই এ বইয়ের একমাত্র উপজীব্য। আজও এর প্রাসঙ্গিকতা কিছুমাত্র হারায়নি। ভাষান্তরের প্রেরণা সেটাই।

     80.00
  • বের্টোল্ট ব্রেখট
    নতুন সব কিছু ভালো
    সংকলিত একশো কবিতা

    ১৯৯৭ সালে বের্টোল্ট ব্রেখট-এর (১৮৯৮-১৯৫৬) জন্মশতবর্ষের আগাম বার্তা দিতে প্রকাশিত হয়েছিল ‘নির্বাচিত ব্রেখট’ নামে একটি সংকলন। এই বইয়ের অধিকাংশ কবিতা সেই সূত্রেই অনূদিত হয়। আরও কিছু নতুন কবিতা যোগ করে এই বই ব্রেখট-এর জন্মগ্রহণের ১২৫ বছর পার করে বেরোল : ‘নতুন সব কিছু ভালো’।

    কবিতাগুলি আজও এদেশে হয়তো প্রাসঙ্গিক, নতুন করে পড়ার এ একটা কারণ হতে পারে কি? সে-কথা বলবেন পাঠক।

     240.00
Shop
Filters
0 Wishlist
0 Cart