₹ 80.00
In Stockজাঁ-পল সার্ত্র
গণহত্যা
ভিয়েতনামে মার্কিন যুদ্ধাপরাধের বিচার করতে গণ-উদ্যোগে গঠিত ট্রাইবুনাল-এর (বার্ট্রান্ড রাসেল-এর সক্রিয় উদ্যোগে হয়েছিল বলে যাকে সংক্ষেপে রাসেল ট্রাইবুনাল-ও বলে) দ্বিতীয় অধিবেশনের (ডেনমার্ক, ২০ নভেম্বর – ১ ডিসেম্বর ১৯৬৭) একেবারে শেষ পর্বে সার্ত্র গণহত্যা নিয়ে যে-অসাধারণ ভাষণটি দিয়েছিলেন, বাংলায় ভাষান্তরিত তার বয়ানটিই এ বইয়ের একমাত্র উপজীব্য। আজও এর প্রাসঙ্গিকতা কিছুমাত্র হারায়নি। ভাষান্তরের প্রেরণা সেটাই।
Description
জাঁ-পল সার্ত্র
গণহত্যা
ভিয়েতনামে মার্কিন যুদ্ধাপরাধের বিচার করতে গণ-উদ্যোগে গঠিত ট্রাইবুনাল-এর (বার্ট্রান্ড রাসেল-এর সক্রিয় উদ্যোগে হয়েছিল বলে যাকে সংক্ষেপে রাসেল ট্রাইবুনাল-ও বলে) দ্বিতীয় অধিবেশনের (ডেনমার্ক, ২০ নভেম্বর – ১ ডিসেম্বর ১৯৬৭) একেবারে শেষ পর্বে সার্ত্র গণহত্যা নিয়ে যে-অসাধারণ ভাষণটি দিয়েছিলেন, বাংলায় ভাষান্তরিত তার বয়ানটিই এ বইয়ের একমাত্র উপজীব্য। আজও এর প্রাসঙ্গিকতা কিছুমাত্র হারায়নি। ভাষান্তরের প্রেরণা সেটাই।
বইপত্তর সংস্করণ, পৃষ্ঠা ৪৮
You must be logged in to post a review.
Related products
-
বেলা চক্রবর্তী।। ভোলানাথ ভট্টাচার্য
মৃত্যু দাহ সমাধিভাববাদী হিন্দু ধর্মে মৃত্যুচিন্তা এক বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করেছে। মৃত্যুকে ভাববাদীরা কখনওই জীবনের শেষ বলে মানেননি। মৃত্যু তাঁদের কাছে এক তীর্থের পান্থনিবাস ছেড়ে আর-এক তীর্থের অভিমুখে যাওয়া, জীর্ণবাস ছেড়ে নতুনতর পোশাক পরা। মৃত্যুচিন্তার এই প্রসারিত ভূমি কিন্তু ভারতীয় বস্তুবাদী দৃষ্টিতে মেলে না। শুধু মেলে না নয়, যাবতীয় প্রেতকৃত্যকে বস্তুবাদীরা ব্রাহ্মণদের চাতুরী ছাড়া অন্য কিছু ভাবেন না সেভাবে দেখলে এ দৃষ্টিতেও কিন্তু মৃত্যুকে নিরঙ্কুশ নঞর্থক ভাবা সমীচীন নয়। মানুষ মারা গেলে দেহ নামক বস্তুর অপসারণ ঘটে ঠিকই, কিন্তু বস্তু অপসৃত হলেও থেকে যায় তার মানসিকতা, যা ঐ বস্তুরই প্রতিফলন। বস্তুবাদীদের এই অক্ষয় মানসিকতা থেকে ভাববাদীদের অবিনশ্বর আত্মার সম্পর্ক তা হলে কি খুব দূরের? মৃত্যু মানে যে বিচ্ছিন্নতা নয়, বরং জগৎ আর জীবনের সঙ্গে সে এক অখণ্ড সূত্রে গ্রথিত, সেটা দেখানোই এ বইয়ের উদ্দেশ্য। এ বিষয়ে সুপণ্ডিত দুই লেখকের গ্রন্থনা।
₹ 25.00 -
শুভেন্দু দাশগুপ্ত
গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের কার্টুনে হিন্দু সমাজআমাদের দেশে এখন হিন্দুত্ববাদীদের দাপট। তারা এখন কেন্দ্রীয় সরকারে, বেশ কয়েকটি রাজ্য সরকারে, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, সামাজিক সংগঠনে, সাংস্কৃতিক সংস্থায়, ক্ষমতায়।
হিন্দুত্ববাদের সামাজিক ক্ষমতা-কাঠামোয় ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, উঁচু জাত, জাত-ব্যবস্থা। হিন্দুত্ববাদের সাংস্কৃতিক কাঠামোয় নিজ-জাতে বিবাহ, পণপ্রথা। হিন্দুত্ব-বাদের রাজনীতিক কাঠামোয় দেশপ্রেম, যা আসলে হিন্দু দল-শাসিত সরকারের প্রতি, অতএব রাষ্ট্রের প্রতি প্রেম।
হিন্দুত্ববাদের উচ্চারণে শুধুই ‘ভারতমাতা কি জয়’, ‘বন্দেমাতরম’। হিন্দুত্ব-বাদের ঘৃণায় অন্য ধর্ম, প্রতিবেশী দেশ। হিন্দুত্ববাদীদের আক্রোশে, আক্রমণে তাদের প্রতি সমালোচনা ও তাদের পূজিত ব্যক্তিদের সমালোচক এবং তাদের প্রিয় বিষয়ের বিরোধিতা। এমনই এক পরিস্থিতির, এক ভয়ঙ্কর অবস্থার সমালোচনায়, প্রতিরোধে আমাদের পাশে থাকা, পাশে পাওয়া গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুরকে। গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আঁকা, লেখা, কার্টুনকে। সময়কাল বিংশ শতাব্দীর প্রথম ও দ্বিতীয় দশক। গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুর হিন্দু, ইংরেজ শাসন-বিরোধী আন্দোলনের শরিক, আধুনিক, সামাজিক আন্দোলনের অংশীদার, সংগঠক, শিল্পস্রষ্টা, কার্টুনচিত্রী।₹ 25.00 -
শক্তিনাথ ঝা সম্পাদিত
বাউল-ফকির পদাবলি ২বঙ্গদেশের বৈষ্ণব আন্দোলন একক বৃহত্তম এক ধর্মগোষ্ঠী সৃষ্টি করে এক সমৃদ্ধ সাহিত্যের সূচনা করেছিল। বাঙালি কবিরা প্রায় দশ হাজার বৈষ্ণব পদ রচনা করেছিলেন। কিন্তু বঙ্গের বৈষ্ণব এবং সুফি-পীর নামে চিহ্নিত মানুষজনের এক বৃহদংশ বাউল-ফকির চর্যাচর্য পালন করেন। এই গোষ্ঠীর মহাজনদের লেখা পদের যথাযথ সংকলন হলে দেখা যাবে যে, তাঁদের পদাবলি এবং পদকর্তার সংখ্যা বৈষ্ণব পদ আর পদকর্তাদেরও ছাড়িয়ে যাবে। বঙ্গের এমন কোন জেলা নেই, যেখানে বাউল ও ফকিরি গানের গায়ক ও পদকর্তার সন্ধান মেলে না। বহু বছর ধরে নিঃশব্দে সংগৃহীত এ রকম সহস্রাধিক পদ প্রকাশিত হয়েছে এই দ্বিতীয় খণ্ডে। সঙ্গে সম্পাদকের দীর্ঘ ভূমিকা, পদকর্তাদের পরিচয় ও আলোকচিত্র এবং প্রতিটি গানের শব্দার্থ ও টীকা। এ খণ্ডের বিশেষ আকর্ষণ বাউল-ফকির মহাজনদের নিজ হাতে লেখা খাতা ও পুথির বহু আলোকচিত্র, যার অনেকটাই এই সংকলন গড়ে ওঠার নেপথ্যে রয়েছে।
₹ 675.00 -
মাঝি রামদাস টুডু রেস্কা
খেরওয়াল বংশা ধরম পুথি বা সাঁওতাল জাতির ধর্মপুস্তকমূল বইয়ের অবিকল পুনর্মুদ্রণ-সহ বাংলা অনুবাদ : সুহৃদকুমার ভৌমিক
ভারতীয় আদিবাসী সমাজে আত্মানুসন্ধানের ইতিহাস খুব দীর্ঘ নয়। এ দেশের আদিবাসীদের মধ্যে অগ্রণী সাঁওতাল সমাজের যে-কয়জন মহাপুরুষ প্রথম থেকেই তাঁদের ধর্ম-সাহিত্য-সংস্কৃতি বিষয়ে সচেতন হয়েছিলেন, মাঝি রামদাস তাঁদের অন্যতম। তিনি লক্ষ করেছিলেন সাঁওতাল সমাজে তাঁদের ধর্ম ও সংস্কৃতি নিয়ে অনেক কাহিনী, গাথা ও গান প্রচলিত থাকলেও তা লিখে রাখার কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। অফুরন্ত এই মৌখিক সাহিত্যের ভাণ্ডার সম্পর্কে লোকের কোন ধারণা নেই। এই দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়ে প্রায় বারো বছর তিনি সাঁওতাল অধ্যুষিত অঞ্চলে ঘুরে তথ্য সংগ্রহ করেন, এবং প্রায় নিজের উদ্যোগে তা প্রকাশ করেন ১৮৯৪ সালে। এই বইয়ের দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয় আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়-এর আন্তরিক আগ্রহে। তিনি স্বয়ং এর একটি ভূমিকাও লিখে দেন। ১৯৫১ সালে প্রকাশিত এই সংস্করণটি অবশ্য মাঝি রামদাস দেখে যেতে পারেননি। পণ্ডিত রাহুল সাংকৃত্যায়ন-ও এই বইয়ের প্রকাশের ব্যাপারে বিশেষ ভাবে উৎসাহী ছিলেন। মহামূল্যবান এই বইয়ের অবিকল পুনর্মুদ্রণ-সহ এটি অনুবাদ করে বাংলাভাষী পাঠকদের হাতে তুলে দিলেন আদিবাসী ভাষা-বিশেষজ্ঞ স্বনামধন্য সুহৃদকুমার ভৌমিক। এই অনুবাদের দায়িত্ব স্বয়ং সুনীতিকুমার-ই তাঁকে একদা দিয়ে গিয়েছিলেন। বলা যায়, এত দিনে সেই আরব্ধ কাজ সম্পন্ন হল।
₹ 450.00 -
মধুপ দে
জঙ্গলমহলের লোকযাত্রাদিনের বেলা যারা মালগুদামে কাজ করে, বা মজুরের কাজ করে ক্ষেতে, কাজ করে রাজমিস্ত্রি বা যোগানদারের, মন্দিরে বলির পাঁঠা কাটে বা কাগজওয়ালা হয়ে কাগজ কিনে ঠোঙা বানায়, সন্ধ্যার পর তারাই রাম-রাবণ বা যুগী, সীতা কিংবা চম্পাবতী সেজে যাত্রাপালার আসর মাতায়। তার চিত্রনাট্য তাৎক্ষণিক, সংলাপও তাৎক্ষণিক। কেবল স্মৃতির ওপর নির্ভর করে ছ’-সাত ঘণ্টা গান গেয়ে, অভিনয় করে তারা মানুষকে হাসায়, কাঁদায়, আনন্দ দেয়। এই লোকযাত্রা জঙ্গলমহলের মানুষের লোকশিক্ষা, বিনোদন আর জীবনযুদ্ধে শক্তি আহরণের অন্যতম মাধ্যম। দ্বিতীয় পর্বে এই ধরনের দুটি লোকযাত্রা ‘সীতাচুরি’ ও ‘চম্পাবতী’ সুবর্ণরেখা নদীর অববাহিকা অঞ্চল থেকে আসরের ভাষায় সংগ্রহ করে সংকলিত হয়েছে। প্রথম পর্বে সংগৃহীত লোকযাত্রা দুটির সমীক্ষা করা হয়েছে বাংলার লোকনাটক আর লোকযাত্রার সমৃদ্ধ ঐতিহ্যের প্রেক্ষিতে। হারিয়ে যাওয়ার আগে নিরক্ষর মানুষের এই বিলুপ্তপ্রায় শিল্পকে শ্রদ্ধার সঙ্গে সময়সরণিতে প্রতিষ্ঠার জন্যই এই সংকলন।
₹ 300.00 -
ফেদেরিকো ফেলিনি
একটি ছবির জন্ম ও অন্যান্য
নির্বাচিত রচনা বক্তৃতা সাক্ষাৎকারচলচ্চিত্র-পড়ুয়াদের কাছে ইতালির মহত্তম পরিচালক ফেদেরিকো ফেলিনি (১৯২০-১৯৯৩) অবশ্যপাঠ্য। ‘লা স্ত্রাদা’, ‘লা দোলচে ভিতা’, ‘এইট অ্যান্ড হাফ’ বা ‘আমারকর্দ’-এর মতো আশ্চর্য সব কিংবদন্তি তৈরি হয়েছে তাঁর হাতে। অবশ্যপাঠ্য বলতে প্রথমত ফেলিনি-র ছবিই যে আগে পড়তে হবে, অর্থাৎ দেখতে হবে, সে-কথা বলা বাহুল্য। তার পরে আসে অন্যান্য সূত্র, অর্থাৎ তাঁর সম্পর্কে তাঁর নিজের এবং সমালোচকদের ভাষ্যপাঠের প্রশ্ন। কিন্তু সমালোচকরা কেউ তাঁকে বলেছেন ভণ্ড, ক্লাউন একটা, পাক্কা শয়তান। কেউ আবার বলেছেন, ওঃ যাদুকর লোক, পুরোদস্তুর কবি, সত্যিকারের প্রতিভাবান। বেশ। কিন্তু ফেলিনি নিজে কী বলছেন? নিজের জীবন, নিজের ছবি ইত্যাদি নিয়ে তাঁর নিজের ভাবনাটা কী? এ বইতে ঠিক সেই ভাবনার হদিশই রয়েছে ফেলিনি-র নিজের বয়ানে। আধুনিক চলচ্চিত্র নিয়ে উৎসাহী পাঠকের অবশ্যপাঠ্য।
₹ 300.00
Reviews
There are no reviews yet.