₹ 125.00
In Stockসৌম্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর
লেনিন
“লেনিনের জীবন আলোচনা করার মানে হচ্ছে, রাশিয়ার প্রোলেটারিয়ান বিপ্লব-আন্দোলনের ইতিহাস ও বিপ্লবের পরবর্তী কালের ইতিহাসের আলোচনা করা। লেনিন ও রুশীয় বিপ্লব অভেদ্য যোগসূত্রে বদ্ধ। এদের পরস্পরকে পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন করা অসম্ভব।” এই বইটিতে সেই ইতিহাস আর যোগসূত্রের কথাই বর্ণনা করেছেন লেখক।
আজ থেকে প্রায় নব্বই বছর আগে প্রকাশিত এই বই নতুন করে ছাপা হল সেই ইতিহাসের কথাই মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য।
Description
সৌম্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর
লেনিন
“লেনিনের জীবন আলোচনা করার মানে হচ্ছে, রাশিয়ার প্রোলেটারিয়ান বিপ্লব-আন্দোলনের ইতিহাস ও বিপ্লবের পরবর্তী কালের ইতিহাসের আলোচনা করা। লেনিন ও রুশীয় বিপ্লব অভেদ্য যোগসূত্রে বদ্ধ। এদের পরস্পরকে পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন করা অসম্ভব।” এই বইটিতে সেই ইতিহাস আর যোগসূত্রের কথাই বর্ণনা করেছেন লেখক।
আজ থেকে প্রায় নব্বই বছর আগে প্রকাশিত এই বই নতুন করে ছাপা হল সেই ইতিহাসের কথাই মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য।
নতুন মুদ্রণ, সচিত্র ৭০ পৃষ্ঠা
You must be logged in to post a review.
Related products
-
মার্গারেট র্যান্ডাল
ভাবনা জুড়ে চে
ভূমিকা ও ভাষান্তর : সলিল বিশ্বাসসাম্রাজ্যবাদ আজও তাঁকে দেখে অসীম ভীতি আর অসীম ঘৃণায়। কেননা, যে-স্বাধীনতা আর মানবিকতার তারা চিরশত্রু, তারই পরম মিত্র আর চিরস্থায়ী প্রতীক হলেন চে। তৎকালীন বলিভিয়া সরকার আর সিআইএ তাঁকে খুন করে গোপন কবরে লুকিয়ে ফেলেছিল তাঁর মৃতদেহ। সাম্রাজ্যবাদ এতই সন্ত্রস্ত যে চে-র সব স্মৃতি মুছে ফেলতে চেয়েছে তারা। কিন্তু স্বপ্ন আর দৃষ্টান্তকে যে খুন করা যায় না, তার অমর উদাহরণ স্বয়ং চে।
এই বইয়ের লেখক মার্গারেট র্যান্ডাল নারীবাদী কবি, লেখক, আলোকচিত্রী এবং সমাজ-পরিবর্তনের লড়াইয়ে দীর্ঘদিনের সৈনিক। কিউবা বিপ্লবের দ্বিতীয় দশকে ঐ দেশে তিনি বাস করেছেন। চে-র পরিবার ও বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ছিলেন তিনি। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই এই বই লেখা, কিন্তু তা সত্ত্বেও এখানে চে-র নিছক বন্দনা করেননি তিনি, প্রয়োজনে সমালোচনা করেছেন, ভুলত্রুটি নিয়ে মুক্তমনে সমালোচনা করেছেন, করেছেন গভীর আন্তরিকতা আর ভালোবাসার সঙ্গে, বুঝতে চেষ্টা করেছেন চে-র জীবন ও সংগ্রামকে। এ কারণেই এই বইটিকে ভাষান্তরের জন্য বেছে নিয়েছেন বিশিষ্ট লেখক ও অধ্যাপক সলিল বিশ্বাস। চে-অনুরাগী সকলেরই এ বই অবশ্যপাঠ্য।
₹ 160.00 -
নোয়াম চমস্কি
ভাবনার আগল ভাঙো
নির্বাচিত সতেরোটি সাক্ষাৎকার“আপনার সামনে মূলত দুটো বিকল্প পথ খোলা রয়েছে। একটা হল, সবচেয়ে খারাপটা ধরে নেওয়া, তখন আপনি নিশ্চিত জানেন যে তা-ই ঘটবে। আর-একটা হল, ধরে নেওয়া যে পরিবর্তনের আশা রয়েছে। তা হলে এ-ও সম্ভব যে আপনি যা করছেন, তার মাধ্যমে পরিবর্তনের পক্ষে আপনি কিছুটা সাহায্য করতে পারবেন। অর্থাৎ আপনার কাছে দুটো বিকল্প পথের একটায় নিশ্চিত যে সবচেয়ে খারাপটাই ঘটবে, আর-একটা এই সম্ভাবনা খোলা রাখে যে অবস্থাটা ভালো হবে। এ অবস্থায় যুক্তিবাদী লোক দ্বিধায় পড়ে না।… প্রত্যেকেরই এমন কিছু-না-কিছু বিকল্প থাকে। আপনি তখন নিজেকেই জিজ্ঞাসা করেন, আমি কি সে সব কোন কাজে লাগাব না। কোন্টা হলে নিশ্চিত করে বলা যায় যে দুঃখকষ্ট চলতেই থাকবে, নিপীড়ন চলতেই থাকবে, বিভেদ চলবে, হয়ে উঠবে আরও খারাপ? নাকি, তার বিরুদ্ধে যেটুকু বিকল্প আমার সামনে আছে, আমি তা ব্যবহার করব, পরিবর্তনের পক্ষে অন্যদের সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা করব? সে ক্ষেত্রে ভালো কিছু তো হতেও পারে।” এই বইয়ে সংকলিত এক সাক্ষাৎকারে চমস্কি বলেছেন এ কথা।
ইতিহাসে দেখা যায় পরিবর্তনের প্রয়োজন কখনও ফুরোয় না। আজ যাকে মনে হয় সর্বরোগহর বটিকা, দু-দিন যেতে-না-যেতেই তার স্বরূপ প্রকাশিত হয়ে পড়ে। অগত্যা নতুন করে সংগঠিত হওয়ার প্রয়োজনও দেখা দেয়। পুনরাবৃত্ত এই সব সময়ে এই বইয়ে সংকলিত সাক্ষাৎকারের বয়ানসমূহ আমাদের পথ দেখাতে পারে। সেই কারণেই এই নতুন সংকলন।
₹ 220.00 -
শুভেন্দু দাশগুপ্ত সম্পাদিত
চিহ্ন বদল চিহ্ন দখল : বাংলা ব্যঙ্গ-চিত্র-কথায় নারীএই বইটি তিনটি চিত্রকথা নিয়ে সাজানো– ১. নারী-বিদ্রোহ, ছবি ও কথা : যতীন্দ্রকুমার সেন, প্রথম প্রকাশ ১৩২৬ বঙ্গাব্দ; ২. শুভদিন, কথা : অমৃতলাল বসু, ছবি : সতীশচন্দ্র সিংহ, প্রথম প্রকাশ ১৩৩৩ ব.; ৩. একবিংশ-শতাব্দী-নারী-চরিতম, কথা ও ছবি : বিনয়কুমার বসু, প্রকাশ ১৩৩৪ ব.।
সাম্প্রতিক কালে নারী-আন্দোলনের একটা বিষয় হল, যে-সকল চিহ্ন দিয়ে নারীদের আলাদা করে রাখা হয়, সরিয়ে রাখা হয়, অন্ত্যজ করে রাখা হয়, প্রান্তে রাখা হয়, সেই সকল চিহ্নকে অস্বীকার করা। চিহ্নের মাধ্যমে যে আলাদা করা, চিহ্নকে যে ক্ষমতার হাতিয়ার হিসাবে দেখানো, তার প্রতিবাদ করা। এই বইয়ের তিনটি চিত্রকথায় সেই চিহ্নের কথা, পুরুষ-নির্ধারিত নারীচিহ্নকে অস্বীকার করা, পরিত্যাগ করার কথা আছে। পুরুষ-নির্ধারিত পুরুষচিহ্নে নারীদের অংশগ্রহণ করা ও সেই সব চিহ্নক্ষেত্র দখল করার কথা আছে। কথা আছে নারী-পুরুষ-বিভক্ত পরিসরকে পালটে দেওয়ার । এই সময়ে এই সংকলন তৈরি করার বলা যায়, এটাই প্রধান কৈফিয়ত।
₹ 220.00 -
মার্গারেট র্যান্ডাল
ভাবনা জুড়ে চে
ভূমিকা ও ভাষান্তর : সলিল বিশ্বাসসাম্রাজ্যবাদ আজও তাঁকে দেখে অসীম ভীতি আর অসীম ঘৃণায়। কেননা, যে-স্বাধীনতা আর মানবিকতার তারা চিরশত্রু, তারই পরম মিত্র আর চিরস্থায়ী প্রতীক হলেন চে। তৎকালীন বলিভিয়া সরকার আর সিআইএ তাঁকে খুন করে গোপন কবরে লুকিয়ে ফেলেছিল তাঁর মৃতদেহ। সাম্রাজ্যবাদ এতই সন্ত্রস্ত যে চে-র সব স্মৃতি মুছে ফেলতে চেয়েছে তারা। কিন্তু স্বপ্ন আর দৃষ্টান্তকে যে খুন করা যায় না, তার অমর উদাহরণ স্বয়ং চে।
এই বইয়ের লেখক মার্গারেট র্যান্ডাল নারীবাদী কবি, লেখক, আলোকচিত্রী এবং সমাজ-পরিবর্তনের লড়াইয়ে দীর্ঘদিনের সৈনিক। কিউবা বিপ্লবের দ্বিতীয় দশকে ঐ দেশে তিনি বাস করেছেন। চে-র পরিবার ও বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ছিলেন তিনি। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই এই বই লেখা, কিন্তু তা সত্ত্বেও এখানে চে-র নিছক বন্দনা করেননি তিনি, প্রয়োজনে সমালোচনা করেছেন, ভুলত্রুটি নিয়ে মুক্তমনে সমালোচনা করেছেন, করেছেন গভীর আন্তরিকতা আর ভালোবাসার সঙ্গে, বুঝতে চেষ্টা করেছেন চে-র জীবন ও সংগ্রামকে। এ কারণেই এই বইটিকে ভাষান্তরের জন্য বেছে নিয়েছেন বিশিষ্ট লেখক ও অধ্যাপক সলিল বিশ্বাস। চে-অনুরাগী সকলেরই এ বই অবশ্যপাঠ্য।
₹ 70.00 -
আশনা সেন
পুরনো তোরঙ্গ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দে জন্মেছিলেন সৈয়দ মনজুর মুরশেদ। ভারতীয় উপমহাদেশের এক উত্তাল সময়কালে অতিবাহিত হয়েছে তাঁর জীবন। পেশায় রাজপুরুষ তিনি স্বচক্ষে দেখেছেন দু’-দুটি বিশ্বযুদ্ধ, দুর্ভিক্ষ, স্বাধীনতা সংগ্রাম, (১৯)৪৬-এর দাঙ্গা, দেশভাগ ও স্বাধীনতা। আর এর অনেকটাই ঘটেছিল ইংরাজ শাসকদের অধীনে প্রাদেশিক সিভিল সার্ভিসের অফিসার হিসেবে। চলমান ইতিহাসকে মনজুর খুব কাছ থেকে প্রত্যক্ষ করেছিলেন। লিখে গিয়েছিলেন ব্যক্তিগত জীবন, টুকরো সব ঘটনা, আপাত-তুচ্ছ আলাপচারিতার বিবরণ। এর সঙ্গেই জুড়ে আছে মনজুরের দ্বিতীয়া স্ত্রী বেগম হাসিনা মুরশেদের কাহিনীও। বাংলার প্রথম মুসলিম মহিলা হিসেবে ১৯৩৭ সালে তিনি নির্বাচিত হন প্রাদেশিক আইনসভায়। লেডি ব্রেবোর্ন কলেজের অন্যতম রূপকার ও স্থপতিও ছিলেন হাসিনা। পুরনো তোরঙ্গ-এর ঢাকনা খুলে এই পারিবারিক কাহিনী নতুন করে উপস্থিত করেছেন মনজুরের নাতনি আশনা, যার সঙ্গে জড়িয়ে আছে বঙ্গের রাজনৈতিক ইতিহাসও।
₹ 50.00 -
সন্দীপ মুখোপাধ্যায়
জঙ্গলমহলের জার্নালএই জার্নালের লেখক পুরুলিয়া জেলায় নাবার্ড-এর অ্যাঙ্কর এনজিও-র একজন ব্লক সুপারভাইজার হিসাবে ২০১২ সালে পুরুলিয়ায় প্রথম পা রাখেন। তারপর গোটা প্রজেক্টের কো-অর্ডিনেটর হিসাবে পুরুলিয়ার বহু গ্রামে বহু বার যাওয়া-আসা করেছেন। আর সেই সূত্রে খুব কাছ থেকে, বলা যেতে পারে, একেবারে নিচুতলা থেকে দেখেছেন জঙ্গলমহলকে। স্বনির্ভর দলের চশমায় জঙ্গলমহলের খিদে, অনুন্নয়ন, অপুষ্টি, পিছিয়ে থাকা (রাখা), তার গর্ব, অভিমান, তার ঠকে যাওয়া আর হেরে যাওয়ার ইতিহাস, তার বেঁচে থাকা আর টিকে থাকার গল্প– ইত্যাদি প্রায় স-ব। সন্ত্রাস আর নৈরাজ্যের দিনগুলি পেরিয়ে এক গ্রাম থেকে আর-একটা গ্রাম, এক গুচ্ছ জীবন থেকে আর-এক গুচ্ছ জীবন, একটা ইতিহাস থেকে আর-একটা ইতিহাসের দিকে যেতে-যেতে তাঁর এই দু’ বছরের জার্নি-র গায়ে লেগে আছে জঙ্গলমহলের গাঁ-গেরাম থেকে উঠে-আসা ধুলোমাটি, আর তার স্যাঁতসেতে উন্নয়নের গন্ধ।
₹ 60.00
Reviews
There are no reviews yet.