Amar Angulgulir Onkurodgom
₹ 120.00
In Stockবিজয় শংকর বর্মন
আমার আঙুলগুলির অঙ্কুরোদগম
বিজয় শংকর বর্মনের জন্ম ১৯৮০ সালে, অসমের নলবাড়ি জেলার রূপীয়াবাথান গ্রামে। বিজয় শংকর কবি, অনুবাদক এবং লোকসংস্কৃতির গবেষক। বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর মোট দশটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। এই বইয়ের কবিতাগুলি তাঁর তিনটি কাব্যগ্রন্থ ‘দেও’, ‘অশোকাষ্টমী’ এবং ‘বর্ণমুক্তি’ থেকে নির্বাচিত। প্রত্যেক ভাষারই এক স্বকীয় সৌন্দর্য রয়েছে, ভিন্ন কোন ভাষায় তার রূপান্তর সহজ নয়। এই বইয়ের জন্য রূপান্তরের এই দুরূহ কাজটি করেছেন সঞ্জয় চক্রবর্তী, তিনি এই বইয়ের কবিতাগুলি নির্বাচনও করেছেন। বিজয় শংকরের কবিতা ভারতের প্রায় সমস্ত ভাষায় এবং কয়েকটি বিদেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে, বাংলা ভাষায় অবশ্য তাঁর কবিতা অনূদিত হল এই প্রথম।
প্রথম সংস্করণ, ৬৪ পৃষ্ঠা
Description
বিজয় শংকর বর্মন
আমার আঙুলগুলির অঙ্কুরোদগম
বিজয় শংকর বর্মনের জন্ম ১৯৮০ সালে, অসমের নলবাড়ি জেলার রূপীয়াবাথান গ্রামে। বিজয় শংকর কবি, অনুবাদক এবং লোকসংস্কৃতির গবেষক। বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর মোট দশটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। এই বইয়ের কবিতাগুলি তাঁর তিনটি কাব্যগ্রন্থ ‘দেও’, ‘অশোকাষ্টমী’ এবং ‘বর্ণমুক্তি’ থেকে নির্বাচিত। প্রত্যেক ভাষারই এক স্বকীয় সৌন্দর্য রয়েছে, ভিন্ন কোন ভাষায় তার রূপান্তর সহজ নয়। এই বইয়ের জন্য রূপান্তরের এই দুরূহ কাজটি করেছেন সঞ্জয় চক্রবর্তী, তিনি এই বইয়ের কবিতাগুলি নির্বাচনও করেছেন। বিজয় শংকরের কবিতা ভারতের প্রায় সমস্ত ভাষায় এবং কয়েকটি বিদেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে, বাংলা ভাষায় অবশ্য তাঁর কবিতা অনূদিত হল এই প্রথম।
প্রথম সংস্করণ, ৬৪ পৃষ্ঠা
You must be logged in to post a review.
Related products
-
সন্জীদা খাতুন
বাংলাদেশের সংস্কৃতির চড়াই-উতরাইঅনেক ঘাত-প্রতিঘাতের ভিতর দিয়ে আজকের বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্ম। ব্রিটিশ আমলে এই ভূখণ্ডের মানুষ পরাধীনতার বেদনায় পীড়িত ছিল। উনিশশো সাতচল্লিশ সালের পনেরোই আগস্টের স্বাধীনতা পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালির মনে মুক্তির হাওয়া বইয়ে দেয়।
কিন্তু ঐ সাতচল্লিশ সালেই বাঙালির ভাষার উপরে এল আঘাত। উর্দু পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হবে বলে পূর্ব পাকিস্তানের বিদ্যালয়গুলোতে উর্দু ভাষা শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হল।জানা গেল আপিস-আদালতের কাজও হবে উর্দুতে। সঙ্গে-সঙ্গে বুদ্ধিজীবী মহল আর সচেতন ছাত্রসমাজে আপত্তি আর প্রতিবাদের ঝড় উঠল। স্বাধীনতার পর বাংলা ভাষা বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের এই বৈরী মনোভাব পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিকে ক্ষুব্ধ করল। তারা পরিষ্কার বুঝতে পারল ঐ ভাষাবৈর বাঙালি সংস্কৃতির মূলে আঘাত হানছে। কারণ ভাষাই ঐতিহ্যাশ্রিত সংস্কৃতির প্রধান বাহন।
বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক সংগ্রামের ইতিবৃত্ত আর ক্রমধারা বর্তমান সংকলনের উপজীব্য। সেই সঙ্গে রয়েছে বর্তমান আর ভবিষ্যতের সঙ্গীত বিষয়ক ভাবনা।
লিখেছেন অপার বাংলার সংস্কৃতিজগতের সর্বজনশ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব সন্জীদা খাতুন। বিশিষ্ট রবীন্দ্রসঙ্গীত-শিল্পী তিনি, একই সঙ্গে সঙ্গীতজ্ঞ, শিক্ষক, লেখক, গবেষক ও সাংস্কৃতিক সংগঠক। বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামে ও সাংস্কৃতিক সংগ্রাম-আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা স্মরণীয়। এই বইয়ে আত্মজীবন ও দেশকালের জীবনপ্রবাহ একসূত্রে মিশে গেছে।
₹ 160.00 -
অসীম রেজ
ভাসিলি কান্দিনস্কি : বিমূর্ত চিত্রের মহাবিশ্বরুশ শিল্পী ও শিল্পতাত্ত্বিক ভাসিলি কান্দিনস্কি-কে আধুনিক শিল্পে শুদ্ধ বিমূর্ততার অন্যতম স্রষ্টা ও প্রবক্তা বলে মনে করা হয়। অবশ্যই যেখানে পৌঁছতে তাঁকে পাড়ি দিতে হয় দীর্ঘ পথ, পেরিয়ে আসতে হয় বেশ কয়েকটি পর্যায়। তাঁর নামের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ‘দ্য ব্লু রাইডার’-এর মতো শিল্পগোষ্ঠী, রাশিয়ায় বিপ্লব-পরবর্তী শিল্প-সংগঠন, এবং ‘বাউহাউস’-এর মতো শিল্পশিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের কর্মকাণ্ড— বিশ শতকের শিল্প-ইতিহাস যার একটাকেও বাদ দিয়ে সম্পূর্ণ হয় না।
কান্দিনস্কি একদিকে যেমন সময়ের সঙ্গে-সঙ্গে তাঁর পরিবর্তিত ভাবনার সঙ্গে তাল মিলিয়ে ছবি এঁকেছেন, তেমনই নিজের ভাবনাকে স্পষ্ট ও বিশদ করেছেন তাঁর লেখাপত্রে। তাঁর লেখা অন্তত দুটি বই (‘কনসার্নিং দ্য স্পিরিচুয়াল ইন আর্ট’ এবং ‘পয়েন্ট অ্যান্ড লাইন টু প্লেইন’) বিবেচিত হয় অবশ্যপাঠ্য হিসেবে। পাশাপাশি কবিতাও লিখেছেন তিনি, লিখেছেন স্মৃতিকথা।
ভাসিলি কান্দিনস্কি-র জীবন ও কাজকর্মের ভিত্তিতে লেখা এই প্রথম বাংলা বইয়ে এ-সমস্ত প্রসঙ্গই রয়েছে বিস্তারিত ভাবে। সঙ্গে রয়েছে শাদা-কালো অসংখ্য ছবির প্রতিলিপি, শুধু সেটুকু দেখলেও বিশ শতকের এই প্রধান শিল্পীর বিকাশের পথরেখাটি খানিক পরিষ্কার হবে বলে আশা করা যায়।
₹ 260.00 -
সৌমিত্র ঘোষ
বনজঙ্গল ও অন্যান্যপ্রতি নিসর্গের ইতিহাস থাকে। সে ইতিহাস একদিকে যেমন কোন এক নির্দিষ্ট ভূখণ্ডের, তার প্রকৃতি-পরিবেশের, অন্যদিকে সেই ভূখণ্ডের মানুষ না-মানুষ অধিবাসীদেরও, যারা সেই প্রকৃতি-পরিবেশের অংশ, সময়বিশেষে নির্মাতাও। নিসর্গের ইতিহাস পাঠ করতে গেলে সে কারণে স্মৃতির রহস্যগূঢ় বুনোট সরিয়ে খোঁজ চালাতে হয়। ব্যক্তির স্মৃতি, সমূহের স্মৃতি। থাকার এবং না-থাকার স্মৃতি। স্মৃতি, যা বহুবিধ ধূসর অথবা উজ্জ্বল আখ্যানে রূপান্তরিত, যা একই সঙ্গে দৃশ্য, পাঠ্য, শ্রাব্য ও কথ্য। বর্তমান আখ্যানটি নিতান্তই এক শাদামাটা আখ্যান, যা ব্যক্তি-কথকের শ্যাওলামাখা জট-পাকানো সূত্র ধরে-ধরে পৌঁছতে চাইছে একটি নির্দিষ্ট মানচিত্রবদ্ধ ভূখণ্ডের নিসর্গে, সেই নিসর্গের ইতিহাসে, সেই ইতিহাসের স্মৃতিতে। হিমালয় পাহাড়-লাগোয়া উত্তরবাংলার গ্রাম-শহর-বন-পাহাড়-নদী-মাঠ, গাছপালা-লতাগুল্ম, মানুষী না-মানুষী ছোট-বড় প্রাণী- এ সবই এই আখ্যান তৈরি করে।তৎসহ আর যা-কিছু নিসর্গের ইতিহাস কি ইতিহাসের নিসর্গের অংশ, তা-ও ঘুরে-ফিরে আসে, যথা শাদা-কালো সায়েবদের উপনিবেশ নির্মাণ, শাসন, ক্ষমতা ও আধিপত্যের বিবিধ প্রকাশ, অত্যাচার-নিষ্পেষণ-শোষণ, তার বিরুদ্ধে বিদ্রোহও।
এই আখ্যানের কথক অর্ধ-শতকের বেশি সময়কাল ধরে ঐ নিসর্গ-ইতিহাস-স্মৃতির মধ্যে বসবাসরত, সে যা বলে তাতে ইতিহাসের গুঁড়ো আর স্মৃতির আঁশটে গন্ধ লেগে থাকে বটে, তবে খানিক এলোমেলো ভাবে। ফলে গল্প সব সময়ে উত্তরবাংলার চৌহদ্দিতে আটকে থাকে না, গঙ্গা পার হয়ে তা কলকাতা দৌড়য়, আরও এদিক-ওদিক যায়। অবশ্য যেখানেই যেদিকেই যাওয়া হোক, ফিরে আসতেই হয়। শেষত আখ্যানটি তাই চিরকেলে প্রত্যাবর্তনের, না-থাকার প্রত্নমলিন পাণ্ডুলিপি থেকে থাকাকে খুঁড়ে বার করার।
₹ 220.00 -
শক্তিনাথ ঝা
লোকধর্মের বাহান্ন বাজার তিপ্পান্ন গলিভদ্রলোকের ধারণায় শিষ্ট জীবন হল দেয়ালবন্দি, আচারপ্রধান। আর লোকজীবন হল অনাচার-যথেচ্ছাচারে মুক্ত, স্বাধীন, এক কথায় সহজিয়া। লোকধর্ম অর্থমূল্যে বিকোয় না। কঠোর অনুশীলনে অর্জন করতে হয় ধর্মবোধ। এ বোধ ব্যতিরেকে আত্ম-অনুভবের মহাসুখের স্বাদ মেলে না। সেখানকার পাশপোর্ট সাধনার, শ্রমের মূল্যে কিনতে হয়।
লোকধর্মের সাহিত্যে যৌনতা শব্দটির ব্যবহার প্রায় নেই। দেহে ক্ষুধা, নিদ্রা, বাসনা, মৈথুনের আবেগাদি আছে। আছে দশেন্দ্রিয় ষড়্রিপুর স্বভাব-ধর্মগুলি। এগুলি ভালো বা মন্দ, পাপ বা পুণ্য, কোনটিই নয়। এগুলি সহজাত দেহধর্ম। বৈষ্ণব বাউল-ফকিরেরা কামকে নিষ্কাম প্রেমে পরিণত করতে চায়। এটি তাদের সাধ্য ও সাধনা। তাদের খাদ্য, অশন-বসন, দর্শন একটু আলাদা।
অনিত্য ভুবনে, অনাত্ম দেহে নানা দুঃখ আছে। দেহের ক্ষয়-জরা-রোগকে প্রতিষেধ করতে হয়, মনে শোকতাপকে ছিন্ন করতে হয়, অহং-এর তৃষ্ণাকে শমিত করতে হয়। বাহ্য জগতের ঘটনাবলিকে অনিবার্য বলে মানলে এ ভুবন বাসযোগ্য হয়ে ওঠে। তখন মানবিক সম্বন্ধের মন্থিত অমৃতকে খুঁজতে হয়। লোকধর্মে কঠোর অনুশীলনে দেহ-মন বদলে আত্মদীপ হতে হয়। এর শতেক পন্থা, অযুত প্রকরণ-পদ্ধতি সাধু-সন্তদের মধ্যে ছড়িয়ে আছে। সেগুলি বুকে (সিনায়) থাকে, মুখে শোনা যায়। আর কিছু দেখে অনুকরণ করতে হয়।
আরশি-নগরের পাশে এক ঘর, সে ঘরের পড়শিরা কৃপা করে ডেকে নিয়েছিলেন। যারা স্মরণে মরেন না, তাদের কথার কথকতার সূত্রেই এ রচনা। লোকধর্মের জীবনপ্রবাহ থেকে নির্মাণ-বিনির্মাণ-পুননির্মাণ করে-করে একরকম ইতিহাস রচনার অদক্ষ প্রয়াসও কেউ-কেউ খুঁজে পেতে পারেন এ রচনায়। লৌকিক সাধকেরা ‘অপর নন’। তাঁরা আর-পাঁচজন মানুষেরই মতো। প্রবহমান কাল এবং ঘটনা অনিবার্য ভাবেই তাঁদের উপরে ছায়া ফেলে। প্রতিটি মানুষের মতো এ সাধকেরা প্রত্যেকে বিশিষ্ট, অনন্য। অলৌকিক সাধু নয়, লৌকিক অসাধারণ মানুষেরা এ রচনায় স্থান নিয়েছেন। এগুলি অলৌকিক রহস্যগাথা নয়, রহস্যে বাঁধা জীবনের কথা।
₹ 350.00 -
নোয়াম চমস্কি
ভাবনার আগল ভাঙো
নির্বাচিত সতেরোটি সাক্ষাৎকার“আপনার সামনে মূলত দুটো বিকল্প পথ খোলা রয়েছে। একটা হল, সবচেয়ে খারাপটা ধরে নেওয়া, তখন আপনি নিশ্চিত জানেন যে তা-ই ঘটবে। আর-একটা হল, ধরে নেওয়া যে পরিবর্তনের আশা রয়েছে। তা হলে এ-ও সম্ভব যে আপনি যা করছেন, তার মাধ্যমে পরিবর্তনের পক্ষে আপনি কিছুটা সাহায্য করতে পারবেন। অর্থাৎ আপনার কাছে দুটো বিকল্প পথের একটায় নিশ্চিত যে সবচেয়ে খারাপটাই ঘটবে, আর-একটা এই সম্ভাবনা খোলা রাখে যে অবস্থাটা ভালো হবে। এ অবস্থায় যুক্তিবাদী লোক দ্বিধায় পড়ে না।… প্রত্যেকেরই এমন কিছু-না-কিছু বিকল্প থাকে। আপনি তখন নিজেকেই জিজ্ঞাসা করেন, আমি কি সে সব কোন কাজে লাগাব না। কোন্টা হলে নিশ্চিত করে বলা যায় যে দুঃখকষ্ট চলতেই থাকবে, নিপীড়ন চলতেই থাকবে, বিভেদ চলবে, হয়ে উঠবে আরও খারাপ? নাকি, তার বিরুদ্ধে যেটুকু বিকল্প আমার সামনে আছে, আমি তা ব্যবহার করব, পরিবর্তনের পক্ষে অন্যদের সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা করব? সে ক্ষেত্রে ভালো কিছু তো হতেও পারে।” এই বইয়ে সংকলিত এক সাক্ষাৎকারে চমস্কি বলেছেন এ কথা।
ইতিহাসে দেখা যায় পরিবর্তনের প্রয়োজন কখনও ফুরোয় না। আজ যাকে মনে হয় সর্বরোগহর বটিকা, দু-দিন যেতে-না-যেতেই তার স্বরূপ প্রকাশিত হয়ে পড়ে। অগত্যা নতুন করে সংগঠিত হওয়ার প্রয়োজনও দেখা দেয়। পুনরাবৃত্ত এই সব সময়ে এই বইয়ে সংকলিত সাক্ষাৎকারের বয়ানসমূহ আমাদের পথ দেখাতে পারে। সেই কারণেই এই নতুন সংকলন।
₹ 220.00 -
পাউল ক্লে
পদচিহ্ন মুছে যায়সুইস-জার্মান শিল্পী ও শিল্পতাত্ত্বিক পাউল ক্লে (১৮৭৯-১৯৪০)-এর ছবি (পেন্টিং ও ড্রয়িং মিলিয়ে যার সংখ্যা প্রায় পনেরো হাজার), তাত্ত্বিক লেখাপত্র (‘পেডাগজিকাল স্কেচবুক’, ‘অন মডার্ন আর্ট’ বা ‘দ্য থিঙ্কিং আই’ ও ‘দ্য নেচার অফ নেচার’ নামে দুটি বিশালাকার নোটবুক-এর কথা এ প্রসঙ্গে মনে পড়বে) বিশ শতকের শিল্পকলার ইতিহাসে মোড়-ফেরানো।
পাউল ক্লে-র ছবি যদিও ঘরানাহীন স্বতন্ত্র মেজাজের, তবু বিশ শতকের বিভিন্ন শিল্প-আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর যোগ ছিল। ‘দ্য ব্লু রাইডার’, ‘দ্য ব্লু ফোর’ ইত্যাদি শিল্পীগোষ্ঠীর সক্রিয় সদস্য ছিলেন তিনি। পরে শিক্ষকতা করেছেন বাউহাউস স্কুল ও ডুসেলডরফ অ্যাকাডেমিতে, সেক্ষেত্রেও তাঁর অবদান বিস্ময়কর। স্বভাবতই নাৎসিরা তাঁর কাজকে অধঃপতিত বা অবক্ষয়িত শিল্পের তালিকাভুক্ত করেছিল।
অন্যদিকে ১৮৯৭ থেকে ১৯১৮ পর্যন্ত প্রায় নিয়মিত ডায়েরি লিখেছেন তিনি, যেখানে তাঁর ব্যক্তিগত শিল্প ও দর্শনভাবনার পরিচয় মেলে। এ বইয়ে তাঁর যোগ্য পুত্র ফেলিক্স ক্লে সম্পাদিত সেই দিনলিপির নির্বাচিত অংশের পাশাপাশি বিভিন্ন সময়ে লেখা তাঁর কবিতার ভাষান্তর সংকলিত হয়েছে। ক্লে-র আরও দুটি গুরুত্বপূর্ণ লেখাও এখানে আছে, আছে তাঁর কিছু নির্বাচিত ছবির শাদা-কালো প্রতিলিপি।
পাউল ক্লে-র ব্যাপক প্রভাব নানা ভাবে এদেশের শিল্পজগতে আমরা দেখতে পাই, কিন্তু তাঁর কাজ নিয়ে প্রকাশ্য চর্চা তেমন দেখি না। হয়তো এ বই সেই অভাব কিছুটা মেটাবে।
ভূমিকা ও ভাষান্তর : স্বর্ণেন্দু সেনগুপ্ত
₹ 350.00
Reviews
There are no reviews yet.